সোমবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১০

বড় সাইজের ফাইলকে একাধিক ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করার নিয়ম

 বিভিন্ন কারনে আমাদের বড় আকারের ফাইলকে স্পিলিট করার দরকার হয়। যেমনঃ ইমেইল এটাচমেন্ট হিসেবে পাঠানোর জন্য কারন ইমেইল সার্ভিস প্রোভাইডাররা এটাচমেন্ট ফাইল সাইজ একটা নির্দিষ্ট লিমিট করে দেয়। এছাড়া যাকে ফাইল পাঠাচ্ছেন তার ডাইনলোড স্পিড কম থাকলে ফাইল স্পিলিট করে পাঠালে তার ডাউনলোড করতে সুবিধা হয়। আজকাল ইন্টারনেটে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রি ফাইল আপলোড করতে দেয়। ওই সাইটগুলোতে ফাইল অপলোড করে আপনি সবাইকে আপনার ফাইল শেয়ার করতে পারবেন। তবে সাইটগুলোতে ও ফাইল আপলোড সাইজ লিমিট করে দেওয়া আছে তাই আপনাকে ফাইল স্পিলিট করে আপলোড করতে হবে।
আসুন দেখি কিভাবে ফাইল স্পিলিট করা যায়। ফাইল স্পিলিট করার জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার আজকাল পাওয়া যায়। আমরা ব্যবহার করবো Winrar সফটওয়্যারটি। Winrar একটি কম্প্রেশন সয়টওয়্যার। গুগল এ সার্চ করলেই Winrar পেয়ে যাবেন। ডাউনলোড করে ইনস্টল করে ফেলুন।

এবার যে ফাইলটি স্পিলিট করতে চান সেটির উপর রাইট মাউস ক্লিক করুন। রাইট মেন্যু থেকে Add to archive… এ ক্লিক করুন। Archive name and parameters উইন্ডো ওপেন হবে। Split to volumes, bytes এ আপনি ফাইলের অংশগুলো যে সাইজের করতে চান তা লিখুন। ধরি আপনি প্রতিটি অংশ আট মেগাবাইট সাইজের করবেন, তাহলে লিখুন 8192k। ফাইলগুলো পাসওয়ার্ড প্রোটেকটেড করতে চাইলে Advanced ট্যাবে গিয়ে Set password… বাটনে ক্লিক করুন Archiving with password উইন্ডো ওপেন হবে। আপনার কাংখিত পাসওয়ার্ড দিন। ওকে বাটন প্রেস করুন। সবশেষে ওকে বাটন প্রেস করুন। স্পিলিট প্রসেস শুরু হয়ে যাবে। অংশগুলো মুল ফাইলের নামের সাথে .part1 .part2 .part3 এভাবে বসে যাবে। খেয়াল রাখবেন যেন ফাইলগুলোর নাম পরিবর্তন না হয়। এবার সব অংশ মার্জ করে একটা ফাইল করার জন্য সবগুলো অংশ একটা ফোলডারে রাখুন। যেকোন একটা অংশে রাইট মাউস ক্লিক করে রাইট মেন্যু থেকে Extract Here ক্লিক করুন। পুরো ফাইলটা আপনি পেয়ে যাবেন।

সূত্র

বড় সাইজের ফাইলকে একাধিক ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করার নিয়ম

 বিভিন্ন কারনে আমাদের বড় আকারের ফাইলকে স্পিলিট করার দরকার হয়। যেমনঃ ইমেইল এটাচমেন্ট হিসেবে পাঠানোর জন্য কারন ইমেইল সার্ভিস প্রোভাইডাররা এটাচমেন্ট ফাইল সাইজ একটা নির্দিষ্ট লিমিট করে দেয়। এছাড়া যাকে ফাইল পাঠাচ্ছেন তার ডাইনলোড স্পিড কম থাকলে ফাইল স্পিলিট করে পাঠালে তার ডাউনলোড করতে সুবিধা হয়। আজকাল ইন্টারনেটে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রি ফাইল আপলোড করতে দেয়। ওই সাইটগুলোতে ফাইল অপলোড করে আপনি সবাইকে আপনার ফাইল শেয়ার করতে পারবেন। তবে সাইটগুলোতে ও ফাইল আপলোড সাইজ লিমিট করে দেওয়া আছে তাই আপনাকে ফাইল স্পিলিট করে আপলোড করতে হবে।

Winrar দিয়ে ফাইল ভাগাভাগি করুন

http://www.grandearmadio.com/negozio/images/winrar371BR.jpg

আপনারা অনেকেই হয়ত জানেন WinRar ব্যবহার করে বড় সাইজের একটা ফাইল/ফোল্ডারকে একাধিক ভাগে বিভক্ত করা সম্ভব। বিশেষ করে ফাইল শেয়ারিং সাইটগুলোতে এর ব্যবহার বেশি দেখা যায়। কারণ এইসব সাইটে ফাইলের সর্বোচ্চ সাইজ নির্ধারন করে দেওয়া থাকে। ভাগ করার পর ফাইলগুলো সাধারনত .part1.rar, .part2.rar, .part3.rar এইভাবে নামকরন হয়। এই ধরনের ফাইলগুলো ডাউনলোড করতে গেলে যে সমস্যা প্রধান হিসেবে ধরা যায় তা হল, সবগুলো অংশ ডাউনলোড না হওয়া পর্যন্ত সাধারনত ফাইলগুলো কোন কাজে আসে না। ধরা যাক, আপনি একটা মুভি ডাউনলোড করছেন। সম্পূর্ন মুভিটা ৮ টা অংশে বিভক্ত। অনেক সময় এবং টাকা :) ব্যায় করে ৮টা অংশ ডাউনলোড করার পর দেখা গেল মুভিটার ভিডিও কোয়ালিটি খুব বাজে। মানে এতক্ষন ধরে যা ডাউনলোড করলেন সব বৃথা!

এক্ষেত্রে আমরা যদি প্রথম অংশটি ডাউনলোডের পরেই ভিডিওটি দেখতে পারতাম তাহলে আমারদের অনেক সময় এবং টাকা বেঁচে যেত। চলুন দেখা যাক কিভাবে এটা করা সম্ভব:
আপনার পিসিতে WinRar না থাকলে ইনস্টল করে নিন। এবার part1.rar ফাইলটাতে রাইট মাউস ক্লিক করে Extract files... এ ক্লিক করুন। Extraction path and options উইন্ডো আসবে। Miscellaneous এর অধীনে Keep broken files এ টিক চিহ্ন দিয়ে OK ক্লিক করুন। Next volume is required মেসেজ আসবে Cancel এ ক্লিক করুন। Close ক্লিক করুন। দেখবেন part1.rar যা ছিল তা আনরার হয়ে গেছে। এবার আনরার হওয়া ফোল্ডার থেকে মুভি ফাইলটা চালিয়ে দেখুন। কোয়ালিটি ভাল লাগলে পরের অংশগুলো ডাউনলোড করুন আর না লাগলে :)।

এছাড়া ও অনেক সময় দেখা যায় rar ফাইল আনরার করতে গেলে CRC Error দিচ্ছে। একই পদ্ধতিতে(Keep broken files এ টিক চিহ্ন দিয়ে) আপনি ফাইল আনরার করতে পারেন।

লেখা শেষ করার আগে আরো একটি উদাহারন দিই, আপনি ২০০/২৫০ মেগাবাইটের একটা ট্রায়াল প্রোগ্রাম ডাউনলোড করলেন। শিক্ষামূলক কাজে সফটওয়্যারটি ব্যবহারের জন্য এর ক্র্যাক খুঁজতে শুরু করলেন। কিন্তু দেখা গেল কোথাও শুধু ক্র্যাকটা পাওয়া যাচ্ছে না। সবখানেই পাওয়া যাচ্ছে ট্রায়াল প্রোগ্রামটা সহ ক্র্যাক। তার মানে আপনাকে আবার অতিরিক্ত ২০০/২৫০ মেগাবাইট ব্যান্ডউইথ এবং সময় ব্যায় করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রোগ্রামটা যদি WinRar দিয়ে ভাগ করা থাকে তাহলে শুধু part1.rar টা শুধু ডাউনলোড করুন ভাগ্য ভাল হলে ক্র্যাকটা এই অংশেই পেয়ে যেতে পারেন।

Facebook এ Offline বন্ধুদের Chat History দেখার উপায়

http://z.about.com/d/im/1/0/3/1/-/-/facebook8.jpg

Facebook এ আমরা সবাই কম বেশি চ্যাট করি। অনলাইন বন্ধুদের সাথের Chat History তো সহজেই দেখা যায়, তবে চাইলে অফলাইন বন্ধুদের সাথের Chat History ও আপনি দেখতে পাবেন। এজন্য যে বন্ধুর সাথের Chat History দেখতে চান তার Profile এ যান। তার User_ID নম্বর নোট করুন। এখন অবশ্য অনেক Profile এ User_ID দেখা যায়না। এমন হলে চিন্তার কিছু নেই। Profile এর Send Message বা Poke অপশনে গিয়ে Right Click চাপুন > Copy Link Location/Address দিন। এবার এটি নোটপ্যাডে Paste করুন, সেখান থেকে User_ID নম্বর পেয়ে যাবেন। এবার বন্ধুর Profile ওপেন করে Address Tab এ লিখুন:

javascript:buddyList.itemOnClick(User_ID);

এখানে User_ID এর জায়গায় সেই বন্ধুর User_ID হবে। এবার এন্টার চাপুন আর দেখুন। তবে Chat History যদি Clear করা হয়ে থাকে তাহলে তা আর দেখা যাবেনা।

সূত্র

পাল্টে ফেলুন ফেসবুকের থিম!

http://i38.tinypic.com/21e47m1.jpg

সবাই জানি এবং সবাই মানি এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হল ফেসবুক। সময় পেলে একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসি প্রতিদিন। কিন্তু প্রতিদিন একই রকমের থিম দেখতে দেখতে আর ভালো লাগে না। অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি অতি সহজে থিম পালটে ফেলতে পারেন। ফলে অনেক মজার মজার থিম ইচ্ছে করলেই পাল্টানো যায়। আমরা সবাই জানি ফেসবুকে তা করা যায় না। তাই খুঁজতে লাগলাম কি ভাবে ফেসবুকে এই কাজটা করা যায়। খুঁজতে খুঁজতে পেয়ে ও গেলাম :)। খুব মজা পেয়েছিলাম তখন। তাই ভাবলাম এই মজাটুকু আপনাদের সাথেও শেয়ার করি। আশা করি আপনারা ও এই মজাটুকু উপভোগ করবেন।

আসা যাক কি ভাবে ফেসবুকে এটা করা যায়। আপনি ও পারবেন কঠিন কিছু নয়, খুব শহজ। প্রথমে এই লিংকে যান। দেখবেন হাতের বাম পাশে লিখা আছে install plugin ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড শেষে সেটাপ করুন। আবার আগের জায়গায় ফিরে আসুন। দেখতে পাবেন অনেক গুলো মজার মজার থিম দেয়া আছে। View তে ক্লিক করে আপনি থিমটার বড় ছবি দেখতে পাবেন। যে থিমটি আপনার ভালো লাগবে সেটিকে install করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এখন ফেসবুকে লগিন করে দেখে আসুন কেমন লাগে। মনে রাখবেন Chameleon Tom toolbar টি বন্ধ করা যাবে না।

সূত্র

ফেইসবুকের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি

http://btrandolph.com/wp-content/uploads/2009/12/fb-friend-list-privacy.jpg


আমরা অনেকে ই চাই আমাদের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানো থাকুক সবার কাছ থেকে। তাই আজ আমরা ফেইসবুক এর ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি শিখব। প্রথমে ফেইসবুক এ প্রবেশ করুন। তারপর প্রোফাইল -এ ক্লিক করুন। তারপর ফ্রেন্ডলিস্ট এর পাশে পেন্সিল -এর আইকন এর উপর ক্লিক করুন এবং Show Friend List to everyone এর পাশের টিক মার্ক তুলে আনচেক করুন। ব্যাস, হয়ে গেল আপনার ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানো।

সূত্র

ফেইসবুকের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি

http://btrandolph.com/wp-content/uploads/2009/12/fb-friend-list-privacy.jpg


আমরা অনেকে ই চাই আমাদের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানো থাকুক সবার কাছ থেকে। তাই আজ আমরা ফেইসবুক এর ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি শিখব। প্রথমে ফেইসবুক এ প্রবেশ করুন। তারপর প্রোফাইল -এ ক্লিক করুন। তারপর ফ্রেন্ডলিস্ট এর পাশে পেন্সিল -এর আইকন এর উপর ক্লিক করুন এবং Show Friend List to everyone এর পাশের টিক মার্ক তুলে আনচেক করুন। ব্যাস, হয়ে গেল আপনার ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানো।

সূত্র

facebook এর security check থেকে নিন চিরমুক্তি

http://info.scrapur.com/wp-content/uploads/2008/08/captcha.jpg



Internet ব্যবহার করেন অথচ facebook ব্যবহার করেন না এরকম মানুষ শতকরা হিসেবে খুব কম এবং দিনদিন আরো কমছে। facebook ব্যবহারকারীদের মধ্যে নতুন কারো সাথে বন্ধুত্ব করতে চাইলে আপনাকে friend request পাঠাতে হয়। আপনি যদি একজন মেয়ে অথবা কোনো তারকা হন তাহলে বেশিরভাগ সময় কাজটি থেকে আপনি বেচে যান। আর যদি ছেলে হন তাহলে বেশিরভাগ সময় কাজটি আপনাকেই করতে হয়। অর্থাৎ আপনাকেই friend request পাঠাতে হয়। একজন তারকা, মেয়ে, কিংবা ছেলে যা ই হন না কেন friend request পাঠাতে গেলে প্রতিবারই Security Check নামক একটি পরীক্ষায় আপনাকে পাশ করতে হয়। এটি কত বিরক্তিকর সেটি ভাল করেই আপনার জানা। আমার আজকের টিপস্ মাত্র ৪টি ধাপে ব্যাপারটি থেকে মুক্তি দিচ্ছে আপনাকে।

১। Security Check এর জন্য অস্পষ্ট letter বিশিষ্ট যে box টি থাকে তার ঠিক নীচে Verify your account এ click করুন।
২। 'Country Code' এ "Bangladesh (+880)" select করুন।
৩। 'Phone Number' box এ আপনার Mobile number টি প্রবেশ করান। Confirm এ click করুন (কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার Mobile এ একটি কোড চলে যাবে)।
৪। একটি নতুন page আসলো, সেখানে একটি কোড চাচ্ছে। এখানে আপনার Mobile এ facebook থেকে যে confirmation code টি গেল সেটি প্রবেশ করান। Confirm এ click করুন।
এখন থেকে আপনাকে Security Check নামক পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে না।

সূত্র

নিয়ন্ত্রণ করুন যেকোন ড্রাইভে প্রবেশাধিকার

আপনি যদি ব্যবহারকারীকে ড্রাইভে প্রবেশ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত রাখতে চান, তাহলে আপনাকে নিচে বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরন করতে হবে।

প্রথমে Start > Run এ গিয়ে REGEDIT টাইপ করে এন্টার দিয়ে রেজিস্ট্রি এডিটর ওপেন করুন। এরপর রেজিস্ট্রি এডিটর থেকে HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer ওপেন করুন। এখানে Explorer কীর ডান পার্শ্বস্থ প্যানেলে NoViewOnDrive নামে নতুন একটি DWORD ভ্যালু (REG_DWORD) তৈরি করে এর উপর ডাবল ক্লিক করে এটি ওপেন করুন এবং নিচে বর্ণিত নিয়মানুযায়ী উপযুক্ত মান প্রবেশ করান। এরপর এডিটর বন্ধ করে ফিরে এসে কম্পিউটার লগ অফ অথবা রিস্টার্ট করুন। এবার সবগুলো ড্রাইভ দেখা যাবে ঠিকই কিন্তু নিষিদ্ধ ড্রাইভটিতে প্রবেশ করতে গেলেই একটা এরর ম্যাসেজ প্রদর্শিত হবে।

নিয়মটা হল : আপনি যদি সবগুলো ড্রাইভে প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে চান তাহলে 67108863 মানটি Decimal ভ্যালু হিসেবে প্রবেশ করান। এছাড়া কোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ নিষিদ্ধ করতে চাইলে তার জন্য নির্দিষ্ট একটি মান প্রদান করতে হবে। যেমন A এর জন্য 1, B এর জন্য 2, C এর জন্য 4, D এর জন্য 8, E এর জন্য জন্য 16 এভাবে প্রতিটি ড্রাইভ লেটারের জন্য এই মান দ্বিগুণ হতে থাকবে। এই হিসেবে Z এর জন্য মান হবে 33554432.

আপনি যদি দুই বা ততোধিক নির্দিষ্ট সংখ্যক ড্রাইভকে একসাথে নিষিদ্ধ করতে চান, তাহলে আপনাকে সেই ড্রাইভগুলোর মানসমূহের যোগফল ব্যবহার করতে হবে। যেমন আপনি যদি D এবং G ড্রাইভ দুটোকে নিষিদ্ধ করতে চান, তাহলে আপনাকে D এর মান 8 এবং G এর মান 64 এর যোগফল 72 NoDrives এ প্রবেশ করাতে হবে।

সূত্র

হার্ডডিস্কের ড্রাইভ লুকিয়ে রাখুন

নতুন বা সাধারণ ব্যবহারকারীদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য হার্ডডিস্কের ড্রাইভকে লুকিয়ে রাখতে চাইলে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন:
  • প্রথমে Run-এ gpedit.msc লিখে এন্টার দিন।
  • তারপর User Configuration-এর Administrative Templates এ যান ।
  • এরপর Windows Comonents-এর Windows Explorer-এ Hide these Specified drives in My Computer-এ প্রবেশ করুন। Hide these Specified drives in My Computer Properties উইন্ডো আসবে।
  • এখানে Settings এ গিয়ে Restrict all drives অথবা আপনি যে ড্রাইভটি লুকিয়ে রাখতে চান সেটি সিলেক্ট করে Enable করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।

ব্যস!! অনুরূপভাবে ড্রাইভ দেখার জন্য Disable করতে হবে।

এই পদ্ধতি অনুসরন করে ড্রাইভগুলোকে সাফল্যের সাথে লুকাতে পারলেও সচেতন ব্যবহারকারীদেরকে সেগুলোতে প্রবেশ করা থেকে বিরত রাখা যায় না। ড্রাইভ দেখা না গেলেও তারা রান কমান্ড অথবা এক্সপ্লোরারের অ্যাড্রেসবার ব্যবহার করে ড্রাইভগুলোতে ঠিকই অনুপ্রবেশ করতে পারবে।

সূত্র

লাইভ সিডি দিয়ে এডমিন/ইউজার পাসওয়ার্ড খোলার উপায়

Windows এর এডমিন / ইউজার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক/ ভাঙ্গার কাজ windows Gate ব্যবহার করে খুব সহজেই করা যায়। আসুন দেখে নেওয়া যাক এর জন কি কি প্রয়োজন হবে।

১। এক্স. পি এর লাইভ ডিস্ক সাথে windows Gate সফটওয়্যার।
২। সিডি রম ড্রাইভ ( এটি সব কম্পিউটারের একটি করে থাকে, লাইভ এক্স .পি এর ইউ. এস বি, ভার্শন এখনো করতে পারি নাই)
৩। কম পক্ষে ১২৮ এম বি মেমোরী।

এটি নিম্নের তালিকায় দেওয়া Windows এর ভার্সনে কাজ করবে।

১. Windows Server 2008
২. Windows Vista
৩. Windows Server 2003
৪. Windows XP
৫. Windows 2000

( ৩২ / ৬৪ বিট )উভয় প্রকারের জন্য কার্যকর।

শুরু করি:
নিচের লিংক হতে এক্স পি এর লাইভ ভার্সন ডাউনলো করে নিন। এবং আপজিপ করে এর I.S.O ফাইলটা নিরো বা এই জাতীয় কোন সিডি বার্নার সফট দিয়ে তা সিডিতে রাইট করে নিন।

পার্ট-১ ১০ এম. বি

পার্ট-২ ১০ এম. বি


পার্ট-৩ ৯ এম. বি

এবার আপনি যে কম্পিউটারে এডমিন/ ইউজার পাসওয়ার্ড খোলতে চান সেটি চালু করুন এবং সেটির বায়োস প্রবেশ করে বুট সিকোয়েন্স এর ফাস্ট ডিভাইস হিসেবে সিডি/ ডিভিডি রম নির্ধারন করুন। সেটিং সেইভ করুন এবং এক্স. পি এর লাইভ ডিস্ক প্র্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার বুট করুন। এই অবস্থায় সি ডি হতে বুট করার জন্য কী বোর্ড হতে যে কোন একটি কী প্র্রেস করুন ( প্রেস করার ম্যাসেজ আসলে)। এবার windows সরাসরি সিডি হতে লোড হবে, কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, লোড হওয়া পর্যন্ত। এখন, Start -> Programs -> Unlockers -> Windows Gate এ ক্লিক করুন। C:[]-windowsXp[5.1.2600.2180(xpsp_sp2_rtm.040803-2158)] লাইনটি সিলেক্ট করুন। অতপর Available gates অপশন হতে Msv1_0.dll.patch (check to disable logon password validation) চেক বক্স এ টিক মার্কস দিন। close (X) বাটনে ক্লিক করুন। কম্পিউটার রিস্টাট করে লাইভ ডিস্ক বের করুন। এবার নরমালি হার্ডডিস্ক হতে বুট করুন এবং লগইন স্ক্রীনে পাসওয়ার্ড টেক্স এ কোন কিছু টাইপ না করে শুধু মাত্র এন্টার প্রেস করুন।

বি: দ্র: ডাউন লোড এর সুবিধার জন্য আমি এটার অন্যান্য ইউটিলিটি গুলো বাদ দিয়ে শুধু মাত্র্র windows Gate সফটওয়্যারটি যুক্ত করে দিয়েছি।
সূত্র

উইন্ডোজ এক্সপিতে Login, Logoff, Startup এবং Shutdown ষ্ট্যাটাস ম্যাসেজ বন্ধ করুন

উইন্ডোজ এক্সপিতে লগইন, লগঅফ, ষ্টার্টাপ এবং শাট ডাউন ষ্ট্যাটাস ম্যাসেজ বন্ধ করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন।

০১. রেজিস্টি্র এডিটর ওপেন করুন। Win Key + R চাপুন অথবা Start এ গিয়ে Run এ ক্লিক করুন।
০২. regedit লিখে এন্টার দিন।
০৩. HKEY_LOCAL_MACHINE -> SOFTWARE -> Microsoft -> Windows -> CurrentVersion -> policies -> system এ Click করুন।

DisableStatusMessages এ ভ্যালু 1 সেট করুন। DisableStatusMessages নামে কোন কী না থাকলে একটা DWORD যুক্ত করুন। নাম হবে DisableStatusMessages। এটায় ভ্যালু 1 দিবেন।

পিসি রিষ্টাট দিন।

সূত্র

পিসি কিছুক্ষন কাজ করার পর Restart হয়ে যাচেছ

সমস্যা :

আমার পিসি টা কিছুক্ষন কাজ করার পর Restart হয়ে যাচেছ, ১ ঘন্টা বা ৩০ মিনিট পর,, (***Processor*** এর ফ্যান বেশি শব্দ করে) পাওয়ার সাপ্লাই change করে দেখেছি কিন্তু কোন লাভ হয়নি, র‌্যাম ও ঠিক আছে এখন আমি কি করতে পারি।

সমাধান :

# জুয়েল 2009-09-15 10:07
আপনার সমস্যার সমাধান আপনার লেখার মধ্যেই আছে মনে হচ্ছে। প্রসেসরের কুলিং ফ্যানটা পাল্টিয়ে দেখুন।
# Md.Kabir Hossain 2009-09-15 12:11
cooling fan change korun.
# S. M. Ariful Islam 2009-09-15 15:47
প্রথমে আপনি আপনার প্রসেসর কুলিং ফ্যানটা পরিবর্তন করুন। এরপর আপনি যদি মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার করে থাকেন তবে সেটি পরিবর্তন করুন। যেখনে আপনি প্লাগটি লাগিয়েছেন সেই জায়গায় দেখুন কোন লুজ কানেকশন আছে কিনা---থাকলে ঠিক করিয়ে নিন। ইউপিএস ব্যবহার করলে তা বাদ দিয়ে দেখুন।পাওয়ার সাপ্লাই এর প্রতিটি অংশ সঠিকভাবে এবং শক্ত করে লাগান যাতে ঢিল না থাকে।
# সোলায়মান 2009-09-16 10:20
Shahjahan Vai, System properties --- Advanced --- Data recovery ar setting ar Automatically Restart thaka thik symbol tula dan. Arpor dekhun apnar PC restart nay kina. Toba restart na naoar kotha. Toba ha apni apnar aei problem apnar processor ar cooling fan thaka. Jodi boro kono problem face korta na chan, tahola obossoi fan te change korun.
# মামুন 2009-09-16 10:30
আমি দেখছি কুলিং ফ্যান বনধ হয়ে গেলে এই রিসটার্ট হয়। আবার কুলিং ফ্যানের তার নাড়া দিলে ফ্যান চলতে থাকে কোন লুজ কানেকশন ঐ প্রবলেম করত, এখন ও ঐ তার নাইড়া কুলিং ফ্যান চালু পদধতিতে চলতেছে ঐ পিসি, আপনে ও চেষ্টা কইরা যান।
# রনি 2009-09-17 20:52
আমারও এই সমস্যা হয়েছিল। আর সমাধান ছিল: ডিভিডি/সিডি রম্ এর বাড়তি তার(পাওয়ার ও ডাটা কেবল ছাড়া বাড়তি যে তার লাগান থাকে) খুলে ফেলা; বাস্ সমস্যা সমাধান। আপনিও তা চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
# Fuad Hasan 2009-09-20 01:17
apni PC ta sell kore den......ai ta e valo hobe....
1 HOUR 30 MNT por PC restart hpy..... ata akta programme kora....
Soleman Vi ar kotha abolombon korun must thik hoye jabe..... ar tau jodi nah thik hoy amk mail korben....

Fuad
CISCO-KUET

কম্পিউটার লগ আউট, শার্টডাউন, রিষ্টার্ট করুন নিদিষ্ট সময় পর

কম্পিউটার লগ আউট, শার্টডাউন, রিষ্টার্ট নিদিষ্ট সময় পর করতে নিম্নের ধাপগুলো অবলম্বন করুন:
১. ডেক্সটপে রাইট বাটন ক্লিক করে new - shortcut এ ক্লিক করুন।
২. Type the location of the item: বক্সে টাইপ করুন shutdown -l -t 1 তারপর next বাটনে ক্লিক করুন।
৩. Shortcut name টাইপ করুন।
৪. Finish দিন।

এখানে উল্লেখ্য উপরোক্ত কমান্ডটিতে -l হল লগআউটের জন্য , শার্টডাউন এর জন্য -s , রিষ্টার্ট এর জন্য -r টাইপ করুন। একটু খেয়াল করুন -t ব্যবহৃত হয়েছে সময় নির্ধারনের জন্য এখানে 1 মানে এক সেকেন্ড যা আপনি বর্ধিত করতে পারবেন। এবার তৈরীকৃত Shortcut এ ডাবলক্লিক করামাত্রই আপনার কাঙ্খিত ফল পাবেন।

সূত্র

সিস্টেম শাটডাউন যন্ত্রণা থেকে মুক্তি নিন



অনেক সময় কম্পিউটারে হটাৎ করে মেসেজ আসে "This system is shutting down. Please save all wpor in progress...."। এবং একটা সেকেন্ডের Countdown আসে যা 00 হবার পর কম্পিউটার শাটডাউন হয়ে যায়। এটা অনেক কারনে হতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম কারন হল virus। এই সব virus সিস্টেম৩২ এর ফাইল গুলিকে করাপ্ট করে দেয়। ফলে মাঝে মাঝে এই সব মেসেজ আসে। তাই আজকে আমি আপনাদের জানাব কি ভাবে এই মেসেজটি বন্ধ করে পিসিকে শাটডাউনের হাত থেকে রক্ষা করবেন। খুব সহজে আপনি এটা করতে পারেন। আপনাকে যা করতে হবে:- Start Menu -> Run এ গিয়ে Shutdown -a লিখে এন্টার দিন। দেখবেন মূহুর্তের মধ্যে মেসেজটি চলে যাবে।

সূত্র

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Best Buy Coupons