নেটওয়ার্কিং লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
নেটওয়ার্কিং লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১২

CCNA সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা


 CCNA কি?
Cisco Certified Network Associate যাকে সংক্ষেপে বলা হয় CCNA। এটি একটি বিশেষ ধরনের নেটওয়াকিং কোর্স। চাকরির প্রমোশনে ও জব এনরিচমেন্টে আইটি সার্টিফিকেশনের বিকল্প নেই। যারা নেটওয়াকিং সম্পর্কে জানতে আগ্রহী, নেটওয়ার্কিং পেশা হিসেবে নিতে চান তাদের জন্য নেটওয়াকিং শিক্ষার শুরু হতে পারে CCNA কোর্সটি দিয়ে। নেটওয়াকিং বিষয়ক যতধরনের কোর্স বর্তমানে প্রচলিত রয়েছে তার মধ্যে Cisco Certified Networking কোর্সগুলো হচ্ছে পূর্বের সকলের চেয়ে ভাল। এর কোর্স কারিকুলাম অত্যন্ত আধুনিক ও সময়োপযোগী। সিসিএনএ টেকনো বিশেষজ্ঞদের নেটওয়ার্ক স্কিল উন্নয়নে সর্বাধিক সহায়তা সহ সর্বশেষ প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক জ্ঞান প্রদান করবে।

রাউটার পাসওয়ার্ড হ্যাক



কোন কারনে আপনি ভুলে গেছেন, অথবা হারিয়ে গেছে আপনার অফিসের স্মল নেটওয়ার্ক ম্যানটেইন করা ব্রাডবেন্ড বা ২.৪GHz তরংগের ওয়ারলেস রাউটারের পাসওয়ার্ডটি। ছোট রাউটারগুলোতে পাসওয়ার্ড রিকোভারি করতে হয় Factory Default করে । রাউটারের পিছনে বা সামনে একটি ছোট ডিপ সুইচ থাকে, সেটা চেপে রাউটারকে Default settings এ নিয়ে যেতে হয়। বড় রাউটারগুলোর (The Network King Cisco Or Juniper) কথা আলাদা .

আসুন সহজে পিসি-টু-পিসি LAN করি (পর্ব – ৫)



আজকের পর্ব : নেটওয়ার্কিং ডিভাইস পরিচিতি

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরী করার জন্য কম্পিউটার এবং ক্যাবল ছাড়াও আরও বেশ কিছু ডিভাইসের প্রয়োজন হয়। নেটওয়ার্ক তৈরী করার জন্য কোন ডিভাইসের কি কাজ, কোন ক্ষেত্রে কোন ডিভাইস ব্যবহার করতে হবে এবং ডিভাইসগুলোর মধ্যে পার্থক্য জানা প্রয়োজন। এ কারনে আমি অল্প কথায় সহজ ভাষায় নেটওয়ার্কিং ডিভাইসগুলোর পরিচিতি তুলে ধরার চেষ্টা করছি।

আসুন সহজে পিসি-টু-পিসি LAN করি (পর্ব – ৪)

মাহমুদ



আজকের পর্ব সাবনেটিং

আমার আগের কয়েকটি লেখায় বলেছিলাম কিভাবে ছোট আকারের নেটওয়ার্ক তৈরী করতে হয়। এবার আমি আলোচনা করব বড় আকারের নেটওয়ার্ক নিয়ে। বড় আকারের নেটওয়ার্ক তৈরীর সবচাইতে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে প্রতিটি কম্পিউটারের জন্য একটি করে IP Address বরাদ্দ করা। কারন IPv4 এ IP Address এর সংখ্যা সীমিত। প্রথম যখন ইন্টারনেট আবিস্কার হয় তখন কেউ কল্পনা করতে পারেনি যে এটি এতটা জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হবে, তখন ইন্টারনেট শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন ধরনের গবেষনার কাজে ব্যবহার করা হত। তাই ৩২ বিটের IPv4 Address কেই তারা ভেবেছিল যথেষ্ট। কিন্তু বর্তমানে সারা পৃথিবীতে ইন্টারনেট বিস্তৃত হওয়ায় IP Address সংকট দেখা দিয়েছে। তাই এই অল্প সংখ্যক IP Address নিয়েই আমাদের নেটওয়ার্ক তৈরী করতে হবে। এ কারনেই আমাদের সাবনেটিং এর প্রয়োজন হচ্ছে।

আসুন সহজে পিসি-টু-পিসি LAN করি (পর্ব – ৩)

মাহমুদ


আমি আগে ২টি পর্বে আপনাদেরকে দেখিয়েছি কিভাবে নেটওয়ার্কিং করার জন্য হার্ডওয়্যার প্রস্তুত করতে হয় এবং IP Addressing এর নিয়মাবলী। এবার দেখাবো নেটওয়ার্কের জন্য ওয়ার্কগ্রুপ তৈরী করার নিয়ম এবং সার্ভার কম্পিউটারটির ইন্টারনেট শেয়ারিং, যাতে অন্য কম্পিউটারগুলো ইন্টারনেট ব্যবহার এবং ফাইল শেয়ারিং করতে পারে। সার্ভার (Server) শব্দটি শুনে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, এই সার্ভার আর ওয়েব সার্ভার এক জিনিষ নয়। এখানে সার্ভার হচ্ছে শুধুমাত্র ইন্টারনেট গেইটওয়ে সার্ভার যা যেকোন সাধারন কম্পিউটার হতে পারে।

আসুন সহজে পিসি-টু-পিসি LAN করি (পর্ব – ২)

মাহমুদ

প্রথম পর্বে আমি বিস্তারিত আলোচনা করেছিলাম কিভাবে ল্যান নেটওয়ার্কিং এর জন্য ক্যাবল এবং স্টার টপোলজি প্রস্তুত করতে হয় অর্থাৎ আমরা হার্ডওয়্যার অংশ প্রস্তুত করা শিখেছি, এবার ইন্সটলেশনের পালা। UTP ক্যাবলগুলো পিসিগুলোতে কানেক্ট করে কম্পিউটারগুলো চালু করুন। এখন ইন্সটলেশনের প্রথম ধাপে প্রতিটি কম্পিউটারের জন্য একটি করে IP Address দিতে হবে। আমরা সাধারনত IP Address হিসেবে IPv4 ব্যবহার করি এটি ৩২ বিটের একটি বাইনারি (Binary) নম্বর। প্রতিটি ওয়ার্কগ্রুপের (Workgroup) সকল কম্পিউটারের জন্য আলাদা আলাদ IP Address দিতে হবে। একই এড্রেসের দুটি কম্পিউটার একই নেটওয়ার্কে কখনও থাকতে পারবে না।

আসুন সহজে পিসি-টু-পিসি LAN করি (পর্ব – ৬)



আজকের পর্ব : নেটওয়ার্ক সিমুলেশন সফটওয়্যার

আজকে আমি নেটওয়ার্ক সিমুলেশন সফটওয়্যার বা নেটওয়ার্ক সিমুলেটর নিয়ে আলোচনা করব। নেটওয়ার্ক সিমুলেটর কি এবং কেন ব্যবহার করব তা প্রথমে আমাদের জানা প্রয়োজন। বড় নেটওয়ার্ক তৈরীর ক্ষেত্রে প্রথমে যে জিনিষটি প্রয়োজন তা হচ্ছে একটি সুনির্দিষ্ট প্ল্যানিং/ডিজাইন যাতে নেটওয়ার্কটির বাজেট এবং বর্তমান ও ভবিষ্যত চাহিদার প্রতিফলন থাকবে। ডিজাইন তৈরী না করেই যদি নেটওয়ার্ক তৈরীর কাজে হাত দেয়া হয়, তাহলে পরবর্তীতে আপনাকে ধাপে ধাপে নানা সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে যা সমধান করা অনেক ক্ষেত্রেই অসম্ভব বা প্রচুর আর্থিক ক্ষতির কারন হয়ে দাড়ায়।

আসুন সহজে পিসি-টু-পিসি LAN করি (পর্ব – ১)

মাহমুদ



LAN বলতে Local Area Network বোঝানো হয়। এই LAN দুটি পিসি থেকে শুরু করে ছোট পরিসরে অসংখ্য পিসির মধ্যে হতে পারে। শুধু পিসিই নয় LAN এ যুক্ত হতে পারে প্রিন্টার, আইপি ফোন, সার্ভারসহ IP সাপোর্ট করে এমন যেকোন ডিভাইস। আপনি এই LAN কে চাইলে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত করতে পারেন অথবা শুধুমাত্র নিজেদের মধ্যে ফাইল বা কন্টেন্ট শেয়ারিং এর মধ্যেও সীমাবদ্ধ রাখতে পারেন। এখন অনেকেই মাল্টিপ্লেয়ার গেমসের সাথে পরিচিত, ল্যান করে মাল্টিপ্লেয়ার গেমস খেলার মজাই আলাদা।

বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

NetTools 5.0.7 ... একের ভেতরে সব কিছু!

 http://i.d.com.com/i/dl/media/dlimage/14/37/65/143765_large.jpeg

কয়েক বছর আগে হ্যাকিং নিয়ে একটি সিরিজ শুরু করেছিলাম। সেখানে একটি আইপি স্ক্যানার টুল দিয়েছিলাম যা অনেকেই পছন্দ করেছিলেন। আপনার নেটওয়ার্ক পরিবেশে কাজ করার জন্য অনেক ধরনেরই টুল রয়েছে যা দিয়ে আপনি অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন। সমস্যা হচ্ছে এই টুলগুলোর বেশীর ভাগই হ্যাকারদের দ্বারা তৈরি.. ফলে ব্যবহার করা কিছুটা বিপদজনক। আরেকটি সমস্যা হলো এতগুলো টুল সেটাপ করলে আপনার স্টার্ট মেনুর প্রোগ্রামস ফাইলের আকার কিম্ভুতকিমাকার ধারন করতে পারে। কিন্তু কেমন হয় যদি একটি টুল সেটাপ করলেই কাংখিত সবগুলো সুবিধা পাওয়া যায়? তেমনি একটি টুল হচ্ছে NetTools। বর্তমানে এর ভার্সন 5.0.7 পাওয়া যাচ্ছে। এটি আপনি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন কারণ এতে কোন রকম স্প‌্যাইওয়্যার / ট্রোজান / ওয়ার্ম কিছু নেই। আরো সুখের খবর হচ্ছে এটি সম্পুর্ন বিনামূল্যে ওয়েবে পাওয়া যায়।

LANguard Network Scanner, অসাধারণ IP Scanner





আগের পোস্টে ১৭৬ টি নেটওয়ার্ক টুলের এক বিশাল ভান্ডার পেয়েও টুলগুলোর ব্যবহার না জানায় অনেকেই পুরোপুরি খুশি হতে পারেননি। তাদের জন্য এই পর্ব। এখানে একটি ল্যান স্ক্যানার ও এটি দিয়ে কি কি ধরনের মজা(নবীসদের জন্য মজারই বটে) করা যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে...

টুলটির নাম LANguard Network Scanner. এটি দিয়ে আপনার নেটওয়ার্কে স্ক্যান দিয়ে অন্য ব্যবহাকারীদের কম্পিউটারের আইপি বের করে ফেলতে পারবেন। কিন্তু কথা হচ্ছে আইপি জেনে কি হবে? অনেক কিছুই হতে পারে। বিষয়টা কম্পিউটার নিয়ে আপনি কিধরনের কাজ করেন তার উপর নির্ভর করে। আমি এখানে সাধারন ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু আলোচনা করছি-

শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১১

ফ্রীতে VPN (Virtual Private Network) কানেকশন তৈরি করুন

Virtual Private Network কে সংক্ষেপে VPN বলা হয়। একটি VPN, অথবা ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক নির্মাণ ইন্টারনেটের একটি ভার্চুয়াল “টানেল” যার মাধ্যমে আপনার ডাটা আপনার কম্পিউটার থেকে আদান প্রদান করতে পারে। UCR এ VPN হার্ডওয়্যার হিসাবে কাজ করবে. মনে করুন ভিপিএন বলতে একটি কাল্পনিক প্রাইভেট নেটওয়ার্কের কথা বলা হচ্ছে। একটা কম্পানির অনেক গুলো কম্পিউটার এর মাঝে নেটওয়ার্কিং করা থাকলে খুব সহজেই সবাই একে অপরকে ইমেইল, ফাইল ইত্যাদি তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। প্রাইভেট নেটওয়ার্ক আর পাবলিক নেটওয়ার্কের মধ্যে মূল পার্থক্য হল প্রাইভেট নেটওয়ার্কে শুধুমাত্র ওই নেটওয়ার্কের সদস্যগণ একজন আরেকজনের সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে কিন্ত পাবলিক নেটওয়ার্কে পৃথিবীর যে কেউ যে কারো সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। পাবলিক নেটওর্য়াক বা ইন্টারনেটে যেহেতু পৃথিবীর সবাই সংযুক্ত তাই এখানে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি থেকে যায়। যেহেতু ইন্টারনেট ব্যবহার করে সরাসরি তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি থাকে, তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিজের নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হওয়ার নিরাপদ পদ্ধতি হল VPN। এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারী এবং প্রাইভেট নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার জন্য ইন্টারনেটে একটি কাল্পনিক সুড়ঙ্গ তৈরী হয়।

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Best Buy Coupons