শনিবার, ১৯ মে, ২০১২

গুগল কিওয়ার্ড টুলের ব্যবহার

যারা এসইও এর কাজ করেন তাদের জন্য গুগল কি ওয়ার্ড টুলটি অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। এই টুলটি কিভাবে ব্যবহার করবেন সেটার একটা ভিডিও আমি এখানে শেয়ার করলাম আপনাদের সুবিধার জন্য। আশা করি কাজে লাগবে।

রবিবার, ১৩ মে, ২০১২

ওডেস্ক ফ্রিল্যান্সিং টিপস্ এবং টিউটোরিয়াল

 

ওডেস্কে আমরা অনেকেই কাজ করি। অনলাইনে কাজের খুবই ভাল একটি নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট এই ওডেস্ক। ফ্রিল্যান্সিং একটি কঠিন কাজ, আবার সহজ কাজও বটে। সহজ বলতে এখানে থাকবেনা কোন বসের কড়া কথা X(, কিংবা টিপিকাল অফিসের ঝামেলা:|। নিজের স্বাধীনতা এখানে অনেক ক্ষেত্রেই পাওয়া যায়। আজকে কিছু টিপস্ এর কথা লিখব, যেগুলো আপনারা ওডেস্ক ব্লগে পাবেন। ;

শুক্রবার, ১১ মে, ২০১২

ওডেস্ক টিপস

প্রাথমিক কথা
আমি মনে করি ওডেস্ক এমন একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেখানে সব ধরণের কাজ রয়েছে। এমন কি আপনি যদি ভাবেন বা মনে করেন আপনি মুভি দেখা ছাড়া আর কিছুই করেন না, আমি বলবো, ওডেস্কে মুভি দেখার জন্যও জব রয়েছে। ঘরে বসে মুভি দেখবেন আর এই মুভি দেখা শেষ হলে জাস্ট ২০০/৩০০ শব্দের একটা রিভিউ লিখে দেবেন। এজন্যও আপনি পেমেন্ট পাবেন।

ওডেস্ক কী?
ওডেস্ক একটি ওয়েবসাইট। যেখানে বিভিন্ন কাজের বিজ্ঞপ্তি দেয়া থাকে এবং আপনি আপনার পছন্দসই কাজ করতে পারেন তাদেরকে নির্দিষ্ট একটা চার্জ দিয়ে। অর্থাৎ ওডেস্ক হলো একটা মিডিয়া। আপনার এবং কাজদাতার মধ্যে পরিচয়, পারস্পরিক লেন-দেন করে দেয়ার একটা মিডিয়া সাইট হলো ওডেস্ক। এরকম সাইট আরও অনেক রয়েছে। তবে ওডেস্ক-ই হলো সর্বেসর্বা বা সর্বশ্রেষ্ঠ।
আমি ওডেস্কে কাজ করার উপযোগী?
হ্যাঁ, আশা করি এটা এতক্ষণে বুঝে গেছেন প্রাথমিক কথাটুকু পড়েই। এমন কোনো কাজ নেই যেটা ওডেস্কে নেই। সব ধরণের কাজ রয়েছে। হয়তো আপনি সারাদিন ফেসবুক নিয়ে পড়ে থাকেন। আপনি হয়তো জানেনও না এই পড়ে থাকাটাই মূল্যবান করে তুলতে পারেন আপনি।
কীভাবে ওডেস্ক থেকে কাজ পাবো?
প্রথমে আপনাকে ওডেস্কে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করতে কোনো ফি প্রদান করতে হয় না অর্থাৎ সম্পূর্ণ ফ্রি। সুতরাং এখন-ই একটি একাউন্ট ওপেন করতে পারেন। একাউন্ট ওপেন করার পর আপনার একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে চমৎকারভাবে। কারণ প্রাথমিকভাবে এই প্রোফাইল দেখেই কাজদাতারা আপনাকে কাজ দেবেন। প্রোফাইল ১০০% হলে আপনি কাজের জন্য আবেদন করতে পারেন যেটাকে ওডেস্কের ভাষায় বলা হয়- বিড করা।
বিড মানে কি?
ব্যাপারটা সহজ করে বলি- কাজদাতা তার কাজটির জন্য ১০০ ডলার বরাদ্দ করেছে। এর বেশি সে দেবে না। এই টাকার মধ্যেই সে কাজটি করাতে চাচ্ছে। আপনি কাজটি ১০০ ডলারেই করবেন নাকি আরও কমে করবেন? সাধারণত সবাই এর কমেই করতে চায়। এই চাওয়াটা কাজদাতাকে জানিয়ে দেয়াটাই হচ্ছে বিড করা। বিড করার সময় একটি কভার লেটার লিখতে হয়। যেখানে আপনি উল্লেখ করবেন সুন্দর করে- কেন কাজদাতা আপনাকে কাজটি দেবেন?
রেডিনেস টেস্ট কী?
ওডেস্ক-এ কাজ করতে হলে কিছু নিয়ম-কানুন মানতে হয়। ওদের নিয়ম-কানুন ভালো করে পড়েছেন কিনা সেটা শিউর হওয়ার জন্য ওরা একটা টেস্ট-এর ব্যবস্থা করেছে। এই টেস্ট দিলে এখানে কাজ করতে সুবিধা। কী সুবিধা? সুবিধা দুটি-
কাজদাতা খেয়াল করে আপনি এই টেস্ট দিয়েছেন কিনা।
ওডেস্ক-এ প্রতি সপ্তাহে আপনি সর্বোচ্চ ২৫টি বিড করতে পারবেন। কিন্তু শুরুতেই তা পারবেন না। একাউন্ট ওপেন করার সাথে সাথে মাত্র ২টি বিড করার জন্য প্রতি সপ্তাহে সুযোগ পাবেন। রেডিনেস টেস্ট দিলে ১০টি হবে। কোনো কাজ পেলে ১৫টি হবে। কোনো কাজ শেষ হলে এবং ফিডব্যাক পেলে ২০টি হবে। আপনার এড্রেস ভেরিফাইড হলে ২৫টি হবে।
রেডিনেস টেস্ট দেয়া খুবই সহজ। হেল্প পেতে সজীব ভাইয়ের এই পোস্টটি পড়তে পারেন- ওডেস্ক এর বিভিন্ন স্কিল টেস্ট পাস করে আজই কাজ পেতে চেষ্টা করুন
অন্যান্য টেস্ট
ওডেস্ক-এ প্রায় পাঁচশ’ মতো টেস্ট রয়েছে বিভিন্ন কাজের জন্য। আপনি যে কাজ করবেন সে কাজের রিলেটেট টেস্ট দিয়ে যদি ভালো স্কোর পান তাহলে কাজ পেতে সুবিধা হয়।
কাজ পাওয়া কি খুব কঠিন?
মোটেও না। একেবারেই কঠিন না। আপনার চেষ্টা, আগ্রহ যদি থাকে এবং আপনি যদি সত্যিই কাজ জানেন তাহলে অবশ্যই কাজ পাবেন। এবং খুব দ্রুত পাবেন। এটা ঠিক, প্রথম কাজটার জন্য আপনাকে একটু পরিশ্রম বেশি-ই করতে হবে। তবে আপনি যদি একটানা ১০ দিন লেগে থাকতে পারেন তাহলে আপনার সাফল্য নিশ্চিত।
বিড করতে করতে হয়রান, কাজ পাচ্ছি না…
আমি বলবো, কথাটা মোটেও ঠিক না। আমি অনেককেই জানি, যারা মাত্র ২/৩ দিন বিড করেই তাদের প্রথম কাজটা পেয়ে গেছে। আপনি হয়রান হবেন না যদি আপনি সত্যিই কাজ করতে চান।
নিজের প্রোফাইলটা দেখুন- এবং নিজেকেই প্রশ্ন করুন- আপনি যদি কাজদাতা হতেন তাহলে আপনার কাজের জন্য এই প্রোফাইলটাকে মনোনীত করতেন কিনা? নিজের কাছে নিজে সৎ থেকে বুঝতে চেষ্টা করুন।

কাজ পাওয়ার কৌশল

বিড করে কাজ পাওয়ার নানা কৌশল আছে। এখানে আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। আশা করছি এগুলো আপনাদের কাজে লাগবে, যারা নতুন।
কৌশল-০১
নতুন কাজে বিড করুন। একটা নতুন জব পোস্ট হওয়ার ৩০ মিনিটের মধ্যে বিড করতে পারলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতায় দেখেছি- কাজদাতা সাধারণত তাকেই সিলেক্ট করে যে সবার আগে বিড করেছে। তবে ব্যতিক্রমও আছে।
কৌশল-০২
এমন কোনো কাজে বিড করবেন না যে কাজের জন্য কাজদাতা কাউকে ইন্টারভিউতে কল করেছে। কারণ সাধারণত কাউকে ইন্টারভিউতে কল করার অর্থ-ই হচ্ছে কাজটা তাকে দিয়ে দেওয়া। সাধারণত এটাই হয়।
কৌশল-০৩
সুন্দর, সিম্পল এবং শর্ট কভার লেটার লিখুন। কাজদাতার রিক্রয়ারমেন্টসগুলো ভালোভাবে পড়ুন। এবং রিপ্লাই করুন পয়েন্ট বাই পয়েন্ট। কেন আপনি এই কাজের উপযোগী, কেন আপনাকে হায়ার করবে সে কথা ক্লিয়ার করে লিখুন। আগে এরকম সাইট করেছেন, যদি স্যাম্পল থাকে তাহলে স্যাম্পল লিংক দিন কভার লেটারে। ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যম ব্যাবহার করবেন না।
কৌশল-০৪
১০০ ডলারের কাজের জন্য বিড করুন ৬০ ডলারের মধ্যে। কেন কম বিড করেছেন সেটা কাজদাতাকে কভার লেটারে লিখুন। বলুন- আপনি নতুন ওডেস্কে। আপনি অনেক কাজ জানেন এবং অভিজ্ঞ। কিন্তু যেহেতু নতুন তাই এই মুহূর্তে আপনার টাকার চেয়ে ভালো কিছু ফিডব্যাক দরকার। তাই কম টাকা বিড করেছেন। দেখবেন সহজেই ইন্টারভিউতে কল পাবেন। ইন্টারভিউতে কল পাওয়ার অর্থ কাজদাতা আপনার কাছে আরও কিছু জানতে চাচ্ছে। যা জানতে চাচ্ছে তা ক্লিয়ার জবাব দিন। বাড়তি কথা বলবেন না। নিজের কাছে নিজে সৎ থাকবেন। এবং বলবেন- আপনি পরিশ্রমী, অভিজ্ঞ এবং সৎ।
কৌশল-০৫
বাংলাদেশ টাইম সকাল ৪টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ে বিড করুন। আমি মনে করি এই সময়ে ওডেস্কে সবচেয়ে বেশি জব পোস্ট হয় এবং বিডকারীর সংখ্যা তুলনামূলক কম থাকে। এই সময়ে বিড করলে ইন্টারভিউতে দ্রুত কল পাওয়া যায়।
ওডেস্ক আমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চলেছে…
আমার স্বপ্ন ছিলো- এমন কাজ দরকার যেখানে কেউ আমাকে নিয়ে টানা-হেচড়া করবে না। কারও কাছে জবাবদিহী করতে হবে না। কিন্তু মোটামুটি ভালো আয় হবে। আমার মনে হচ্ছে, আমার এই স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে-
আমি ওডেস্কে প্রথম কাজ পাই ২৮ জুন ২০১১-এ। একটা ডোমেইন+হোস্টিং-এ ওয়ার্ডপ্রেস সেটাপ দিয়ে থিম প্রাইমারী কাস্টমাইজেশন। মাত্র ২০ ডলার ছিলো কাজটির মূল্য। কাজটি আমি ভালোভাবে করি এবং ভালো ফিডব্যাক (৫ থেকে ৫) পাই। পেমেন্ট পাই জুলাই মাসে। সেই কাজদাতা আরও দুটি কাজ পরবর্তীতে আমাকে দেয় এবং ঐ একই সময়ে অন্য একজনের কাছ থেকে আরও দুটি কাজ পাই ওয়ার্ডপ্রেসের প্রতিটি ১৮ ডলার করে। অর্থাৎ জুলাই মাসে আমি ওডেস্ক থেকে পাই ৭৬ ডলার।
আগস্ট মাসে আমার আয় হয় ১৫০ ডলার-এর মতো। সেপ্টেম্বর মাসে আমি টার্গেট করি ৩০০ ডলার। এবং আনন্দের ব্যাপার হচ্ছে টার্গেট ওভার হয় এবং আমি আয় করি ৩৭৬ ডলার। চলতি অক্টোবর মাসে আমার টার্গেট ৫০০ ডলার। এই মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে আমি ৪৮৩ ডলারের কাজ করেছি এবং এখন শেষ সপ্তাহ চলছে। আশা করছি অক্টোবর-এর শেষ সপ্তাহে আয় হবে প্রায় ২০০ ডলার। এবং আমার টার্গেট এই মাসেও ওভার হবে… ।
হাসান ভাইকে কথা দিয়েছিলাম ওডেস্কে আমার আয় সর্বমোট ১০০০ (এক হাজার) ডলার হলেই একটা পোস্ট দেবো এই ব্লগে। গত সপ্তাহে টার্গেট পূরণ হয়েছে তাই এই সপ্তাহে পোস্ট লিখলাম শত ব্যস্ততার মধ্যেই।
সর্বশেষ কথা
আসলে সর্বশেষ বলতে কোনো কথা নেই। আপনার আগ্রহ, চেষ্টা আপনাকে সাফল্য দেবেই। সুতরাং অপেক্ষায় না থেকে এখনই শুরু করুন। ওডেস্ক বিষয়ক যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন, হেল্প পাবেনই। আরও সাহায্য পেতে ফেসবুকের ওডেস্ক হেল্প গ্রুপে যোগ দিন। এখানে অনেকেই আছেন যারা মাসে হাজার ডলারের বেশি আয় করেন এবং আপনাকে সাহায্য করার জন্য অপেক্ষা করছেন।

এটি একটি সংগৃহীত পোস্ট। মূললেখা

আউটসোর্সিং টিপস এন্ড ট্রিকস (ভিডিও ব্লগ)

আজকে আমি একটি ভিডিও ব্লগ শেয়ার করছি। এটি আসলে এটিএন বাংলায় প্রচারিত Young Nite অনুষ্ঠানের একটি পর্ব। এই পর্বের বিষয় ছিল "আউটসোর্সিং টিপস এন্ড ট্রিকস"।  সেই পর্বে উপস্থাপক অনিক খানের সাথে ছিলেন সাইদ ইসলাম (সিইও, www.bigmastech.net)। আশা করি নতুনদের কাজে সহায়ক হবে ওই পোস্টটি।




বৃহস্পতিবার, ১০ মে, ২০১২

এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কিভাবে আয় করবেন

এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে সাধারনত পন্য বিক্রি করে কিছু কমিশন প্রাপ্তিকে বোঝানো হয়ে থাকে। আমাদের দেশে এ ধরনের  ব্যবসা করছে অনেক প্রতিষ্ঠান। বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে যতগুলো আয়ের পন্থা সম্পর্কে আমরা জেনেছি, এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং তাদের মধ্যে অন্যতম। ভাল মানের একজন ব্লগার এ মাধ্যম থেকে প্রচুর পরিমান অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম। ভাল মানের একজন ব্লগারের কথা বলছি এ কারনে যে, এই মাধ্যম থেকে উপার্জনের জন্যও আপনার দরকার হবে প্রচুর পরিমান ভিজিটর আর ভাল মানের একজন ব্লগারই পারে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে ভিজিটর সংগ্রহ করতে।Amazon বেশ ভাল মানের এবং নির্ভরযোগ্য একটি সাইট এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে । বিশ্বের অনেক ব্লগার এই সাইটের পন্য মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমান অর্থ উপার্জন করছে। এ সাইটের পন্য বিক্রি করতে পারলে আপনি পাবেন মোট  commission ১৫%। অর্থাৎ ১০০ টাকার একটি পন্য বিক্রি হলে আপনি পাবেন ১৫ টাকা৷
১০০ ডলারের পন্য বিক্রিহলে আপনি পাবেন কমপক্ষে ১০০০ টাকা।



এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পূর্ব প্রস্তুতি:
  1. শুরুতেই paid ডোমেইন বা free ডোমেইন এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট খুলে unique  আর্টিকেল পোষ্ট করুন৷
  2. বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে  মোট ভিজিটরের পরিমান বৃদ্ধির জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করুন৷
  3. ফোরাম পোষ্টিং, কমেন্ট পোষ্টিং ও  Seo এর কাজগুলো বেশি বেশি করতে থাকুন।
    কারণ ভিজিটর বৃদ্ধির জন্য Seo এর কোন বিকল্প নেই।
  4. নিয়মিত ভিজিটরের আপডেট দেখে দেখে  নতুন পরিকল্পনা গ্রহন করুন।
যখন মনে করবেন আপনার ব্লগটি এখন বেশ popular এবং ভিজিটরদের কাছে গ্রহনযোগ্য হয়েছে তখন আপনি
এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য পরিকল্পনা গ্রহন করুন। কেননা, সবচেয়ে বড় সত্য হচ্ছে আপনার সাইটে
বিদেশী ১০০০ ভিজিটর ঢুকলে হয়ত আপনার এ্যাফিলিয়েটকৃত পন্য বিক্রি হবে minimum ১০ টি।
তবে এটিও সত্য যে, ভালমানের একটি ব্লগ সাইটে প্রতিদিন হাজার হাজার ভিজিটর আনা কঠিন কিছু নয়।

কিভাবে আপনার ব্লগে যুক্ত করবেন Amazon.com এর পন্য:

শুরুতেই www.amazon.com সাইটে সঠিক নাম-ঠিকানা দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
সাইটের Make Money with Us অপশন থেকে এসোসিয়েট হিসেবে যোগদান করুন।
এখানে একটি Id আপনার জন্য নির্দিষ্ট করা হবে, সে আইডিটি সংরক্ষনে রাখুন
আপনার  সকল তথ্যের পর্যালোচনা শেষে 2 দিনের মধ্যে আপনাকে একটি
মেইল পাঠানো হবে এবং বিশেষ একটি পেজে প্রবেশের অনুমতি পাবেন।
মূল পেজে প্রবেশের পরে Get started now বাটনে ক্লিক করে দেখে নিন সকল নিয়ম কানুনের আপডেট।
এবার এ সাইট থেকে প্রডাক্ট এর লিঙ্ক এইচটিএমএল কোড সংগ্রহ করে আপনার ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটে
ব্যবহার করুন। এরপর যারাই আপনার দেয়া লিঙ্ক থেকে পন্য সংগ্রহ করবে আপনি পাবেন মোট পন্যমূল্যের ১৫%।
যারা নতুন blog বা website খুলেছেন৷ আশা করি তারা  কিছুটা হলেও এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
সম্পর্কে ধারনা নিতে পারবেন।
পেমেন্ট পদ্ধতি অবশ্যই চেক সিলেক্ট করবেন।

লিখেছেন : sharafat |  মূললেখা

Internet Download Manager (IDM) 6.11 build5 (pre-activated)


ডাউনলোডিং সফটওয়্যার হিসেবে বেশীরভাগ ইউজার ব্যবহার করেন ইন্টারনেট ডাউনলোড মানেজার (IDM)। কারণটা হল এর সহজলভ্যতা এবং ইউজার ফ্রেন্ডলী। সর্বোপরি এটা দিয়ে খুব সহজে বেশী স্পীডে ডাউনলোড করা যায়।

কিন্তু সমস্যা হল এটি ইন্সস্টলের পর ১ মাস যেতেই রেজিস্ট্রেশনের ঝামেলায় পড়তে হয়। নয়তো ব্যবহার করা যায়না। ফলে কোন ফাইল আর ডাউনলোড করা সম্ভব হয়না। আজ আমি শেয়ার করছি 6.11 build5 (pre-activated) । এটা আলাদাভাবে এক্টিভ করার দরকার হয়না। অর্থঅৎ আগে থেকেই এক্টিভ করা আছে। ফলে রেজিষ্ট্রেশনের ঝামেলা নেই। শুধু ডাউনলোড করে EXE ফাইলটা রান করলেই হবে।

ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন এখানে

ফ্রিলান্সিংয়ে যে ধরণের ভুল কখনোই করবেন না

http://smartactors.com/Blogs%20-%20Picture/dntdoit.gif


মানুষ মাত্রই ভুল কিন্তু তারপরও আপনি যদি সর্তকভাবে কাজ করেন তবে এ ভুলের মাত্রা অনেক তো কমে যাবেই বরং না হওয়ার সম্ভবনাই বেশি থাকবে। ফ্রিলান্সিং ক্যারিয়ারে যারা নতুন মূলত তাদের জন্যই আমার এ লেখা।
যে কোন ক্যারিয়ারেই আপনাকে আপনার প্রফেশনালিজম ধরে রাখতে হবে যদি আপনি তা না পারেন তবে তা আপনার ক্যারিয়ারের জন্যই ক্ষতিকর। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা অনেক সময় অনেক কিছু করি কিন্তু সতর্কভাবে করি না। ফলাফল হিতে বিপরীত হয়। সুতরাং সতর্কভাবে কাজ করুন এবং ক্যারিয়ারে সফল হন।
নিচের বিষয়গুলোর দিকে খেয়াল রাখুন:
১. ক্লায়েন্টের সাথে যখন কথোপকথোন করবেন সবসময় খেয়াল রাখবেন যে ক্লায়েন্টের নামের বানান যেনো ভুল না হয়। ইমেইল করার সময় এ ব্যাপারে আরো বেশি নজর দেওয়া উচিত। এই ভুলটা দেখতে ছোট হলেও খুব বড় ধরনের ভুল। কারণ যারা ছোট ছোট বিষয়ে ভুল করে তারাই বড় ধরনের ভুল করে । মানুষের একটা স্বভাব হল কেউ যদি তার নাম বিকৃত করে এটা সে পছন্দ করে না সুতরাং কখনই ক্লায়েন্টের নামের বানান ভুল করবেন না।
২. নিজের নাম লেখার সময় বানান ভুল করবেন না, অনেকই আছে অতি দ্রুত লিখতে গিয়ে এ ধরনের কাজ করে ফেলে।
৩. আমার পরিচিত একজন ছিল যে তার নামের নিচে বিশাল বিশাল টাইটেল লিখত যেমন CEO of … Company, CTO of …..another company, Head …. of IT, Designer…. Developer এবং আরো অনেক কিছু। এটা নিজেকে বোতল প্রমান করার একটা নমুনা মাত্র। শুধু আপনার নাম লিখুন এবং নিচে একটি মাত্র টাইটেল লিখুন যেমন Software Engineer অথবা Designer এরকম। এতটুকুই যথেষ্ট। টাইটেল লাগালেই কিছু অর্জন করা যায় না বরং কাজ দিয়েই অর্জন করতে হয়।
৪. অবশ্যই গ্রামার এবং বানানের দিকে নজর দিবেন। ইংরেজী যদি ভালো না পারেন তবে ভালভাবে শিখুন এবং অবশ্যই ব্রাউজারে একটা ডিকশনারি ইন্সটল করে রাখুন। এতে বানান ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবেনা। আপনি কি লিখছেন এটা যদি ক্লায়েন্ট বুঝতেই না পারে অথবা ভুল বোঝে তাহলে আপনার জন্যই বিপদ, কারণ ক্লায়েন্টের হাতেই রয়েছে আপনার ফিডব্যাক দেওয়ার চাবি।
৫. নেগেটিভ কথা বলার পরিবর্তে পজিটিভ কথা বলার অভ্যাস করুন। ধরুন আপনি হয়তো বলতে চাইতেছেন “এই কাজটা করার দরকার নাই”। এটা না বলে বলুন “এই কাজটা যদি আমরা এভাবে করি তাহলে অনেক ভালো হবে”।এতে ক্লায়েন্ট আপনার উপর খুশি হবে।
৬. টেক্সট চ্যাটে আমরা অনেকেই শর্ট ভাবে অনেক কিছু লিখে থাকি যা কখনই ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার সময় করবেন না। যেমন আমরা হয়তো লিখে থাকি U এটা না লিখে লিখুন You
৭. অতিরিক্ত বকবক না করে প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে কথা বলুন। ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে জিজ্ঞাসা করে তুমি টুইটার এপিআই নিয়ে কাজ করছ কিনা? তাহলে আপনি এ বিষয়ে কথা বলুন অথবা এর সাথে সম্পর্কযুক্ত বিষয়ে কথা বলুন। কিন্তু আপনি যদি বলেন আমি টুইটার না জুমলা নিয়া অনেক কাজ করছি তাহলে ব্যাপারটা খুবই অপ্রাসঙ্গিক হয়ে দাড়ায়।
৮. প্রজেক্ট ডেডলাইনের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। ক্লায়েন্টকে যদি কথা দিয়ে থাকেন ২০ তারিখের মধ্যে কাজ করে দিবেন তবে যেকোন ভাবেই হোক সেটা সম্পন্ন করুন। অন্যথায় ক্লায়েন্ট আপনার উপর অসন্তুষ্ট হবে।
৯. আমরা সবাই কাজ করি টাকা আয়ের জন্য তাইনা। কেউ কাজ করে ভালবেসে কেউ করে বাধ্য হয়ে। কিন্তু কাজ করার পর যদি টাকাই না পান তাহলে কেমন লাগতে পারে একবার ভাবুন। সুতরাং একজন নতুন ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করার আগে যতভাবে পারুন তার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন, যাতে কখনই খারাপ ক্লায়েন্টের হাতে পরতে না হয়।

একটি মন্তব্য
আমি ক্লায়েন্টের নাম কখনই ভুল করিনা কিন্তু ক্লায়েন্ট আমার নামে প্রায়ই ভুল করে। (বিরক্তিকর)
ক্লায়েন্ট যে কাজগুলো বাড়িয়েছে সেগুলো কিছু না বলেই করে ফেললে সেটা ভাল ফল দেয় কারন চেঞ্জ করতে বলার সময়ও তার একটা মানষিক চাপ থাকে কারণ সে মনে করে বিরক্ত করছে। বিরক্ত হয়েছি এ ভাব না দেখালে সে অনেকটা হালকা অনুভব করে এবং তাই খুশি থাকে। ভাল ক্লায়েন্ট হলে অইটুকু কাজের সাধারন ভেলুর চেয়ে ভালই দাম পাওয়া যায়। যেমন, ২৫০ ডলারের একটা কাজে আমি এক্সট্রা কাজের ভেলু আশা করেছিলাম ৫০ ডলার্। কিন্তু সে ২৭৫ ডলার দিয়ে অবাক করে দিল। মানে মোট ৫২৫ ডলার্।
কোন কিছু করতে বললে এবং সেটা না পারলে পারব বলার চেয়ে “আগে করিনি। পারার সম্ভাবনা কম তবু আমি দেখছি ” বলাই ভাল। তাহলে না পারলেও সমস্যা হয়না আর পারলে বায়ার বেশ ইপ্রেস হয়।

 লিখেছেন : Zannat Khan | মূল লেখা


ওডেস্ক এ যারা একদম নতুন শুরু করবেন তারা লেখাটি পড়ুন

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi_KF2-w-HLZ1RFQxorovTWyb916cXklV6neYuyRpom-k8_bN5V5HjXwodcAxAYOVpSvQCgRuWrhqadTZpgCymZ-WBqm0sd9UWiCGhCMzfXkg-afZ4OHbw3791p-Kiiabr7FxUvA0IGAvo/s1600/odesk-tips-applying-for-jobs.jpg

নতুন ওডেস্কারদের জন্য এইটা দিলাম স্পেশাল পোস্ট। যারা এপ্লাই করতে করতে হতাশ তাদের কাজে আসবে আশা করি, , , , একটু দেখেন,
ধরে নিলাম আপনি ভাল SEO এর কাজ পারেন। ওকে গুড। এখন ওডেস্ক এ সাইন আপ করেই কি আপ্নে ফুল কনফিডেন্ট এ এপ্লাই করা শুরু করে দিবেন প্রথম দিনই??
ওডেস্ক মানেই আপনি পুরো একটা নতুন জগতে প্রবেশ করেছেন। তাই ঘড়ি ধরে ঠিক এক সাপ্তাহ মানে ৭ দিন আপনি কোন এপ্লাই করবেন না। হয়তো বলবেন ৭ দিন কি আমি আঙ্গুল চুসবো? না ভাই, ৭ দিন আপনি পুরো ওডেস্ক এর খুটি নাটি দেখবেন, নিয়ম কানুন পরবেন। লাগ্লে নেট থেকে বাংলা কিছু পরবেন ওডেস্ক নিয়ে। সেই সাথে দেখবেন আপনার অভিজ্ঞতাটা আস্তে আস্তে বারবে ওডেস্ক এ। আর আগে যদি কোন বড় ভাই থেকে টিপস নিয়ে থাকেন, তাহলেও এপ্লাই করতে পারবেন না। প্রব্লেম এ পরে জাবেন সিউর। তাই নিজেই কিছু জানার চেষ্টা করুন।
কি করতে পারেন এই ৭ দিন, অন্তত ৫০ জন মানুষের প্রোফাইল ঘাটবেন। তাদের রিজিউম গুলি পড়বেন। মানে আপনি যে কাজ করবেন সেইরকম মানুষের প্রোফাইল , , , , তারা কি কি টেস্ট দিয়েছেন তা দেখবেন। মোট কথা মনে করবেন এটাই আপনার প্রোফাইল, কি করে এটা এতো সুন্দর হলো এবং আরো কি করা জায় তা ভাব্বেন।
এবার আপনি ওডেস্ক এর প্রতিটা মেনুতে ক্লিক করে দেখবেন অন্দর মহলে কি আছে। ভাই, এমন কিছু লোক দেখছি যারা প্রায় ৬ মাস ওডেস্ক এ থাকার পর আমাকে বলে যে, ভাই পেমেন্ট মেথড এ সাইন করবো কিভাবে। মানে কিছু টাকা পাইছে হয়তো, তাই উঠাবে আরকি। বলেন দেখি কেমন অবস্থা।
আর জরুরি কাজ হল, বায়ারদের জব পোস্টিং এর দিকে খেয়াল করুন ভাল ভাবে। সে কি বলতে চায় তা বোঝার চেষ্টা করুন। তার পর মনে মনে সেই জব অনুজাই কভার লেটার বানান। সো, কখনো কপি পেস্ট কভার লেটার দিবেন না। এমনকি আপনার লেখা কভার লেটারো কখনো কপি পেস্ট করবেন না। তাতে কাজে দেবে না। সব সময় ইন্সট্যান্টলি কভার লেটার লেখবেন। তাতে সেটা জত বড়ই হোক না কেনো।
সবার শেষে, ৭ দিন পর এপ্লাই শুরু করুন। এখন আপনি অনেক ভাল কিছু জানেন জেটা হয়তো ৭ দিন আগে এপ্লাই করা শুরু করলে এক মাসেও জানতেন না। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনি প্রায় প্রতিদিনই দুই একটা করি ইন্টারভিউ পাবেন। সো গো অন, , , ,

 মূল লেখা

বৃহস্পতিবার, ৩ মে, ২০১২

ডোমেইন পার্কিং করে আয়

 http://www.domainparking.com/images/Articles/domain%20parking4.jpg

Domain Park এর প্রাথমিক ধারনা নিয়ে এর আগে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম এখানে। এই পোস্টটি পড়ার আগে সেই পোস্টটি পড়ে নিলে বুঝতে সুবিধা হবে। যাইহোক আজকাল অনেককেই শুনি এডসেন্স এপ্রুভ হচ্ছে না, সাইটে ভিজিটর থাকলেও ক্লিক নেই কিংবা ব্লগিংয়ে সময় দিতে পারছেন না তাই আয় কম। তাই ডোমেইন পার্ক করে সাইটের আয় একেবারে বন্ধ হবার চিন্তা থেকে সহজেই মুক্ত হতে পারেন যেমনি ঠিক তেমনি ডোমেইনটি ভাল হলে তা বিক্রীর মাধ্যমে আপনার আয় হতে পারে কল্পনাতীত।
Domain Park
Domain Park

ডোমেইন পার্ক কি?

Domain Park সম্বন্ধে আগেও বিভিন্ন সময় বলেছি তবে আজ আরেকটু খোলাসা করে বলি। আপনি ডোমেইন পার্ক করা যায় এমন কোন সাইটে আপনার ডোমেইনটি লিস্টেড করলে সেই সাইটের দেয়া ডিএনএস রেকর্ড আপনার ডোমেইন এর সি প্যানেলে বসালে বা তাদের দেয়া লিংকে ফরোয়ার্ড করলেই আপনার ডোমেইনটি পার্ক হয়ে যাবে। এরপর সেখানে তাদের কিছু স্পন্সর এড শো করবে। যেমন এই ডোমেইনটি দেখুন www.worldcup-t20.com

যদি বিক্রী করতে না চান

যদি বিক্রী করতে না চান বা বিক্রী করবেন কিন্তু পার্ক করবেন না বা দুটোই করতে চান আপনার ইচ্ছা মত যে কোন অপশনই আপনি বেছে নিতে পারেন। যদি শুধু পার্ক করতে চান তাহলে লিস্টেড করার Not For Sale অপশনটি বেছে নিলেই হবে আর আপনার সাইট চালাবেন তাই পার্ক করবেন না শুধু বিক্রীর জন্য লিস্টেড করতে চান তাহলে তাও পারবেন। তবে পার্ক করলে বিক্রীর চিন্তায়ই করা উচিত।

কোথায় করবেন পার্ক?

আমি আগেও বলেছি ডোমেইন পার্ক করার জন্য সবচেয়ে ভাল হল Sedo.com এবং এখানে বিক্রীর সুযোগও সর্বাপেক্ষা বেশী। তাই আমার মতে ডোমেইন পার্ক করতে চাইলে প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত অবশ্যই সেডো। অবশ্য গুগল এডসেন্সও ডোমেইন পার্ক করতে পারেন।

কিভাবে করবেন পার্ক

সেডোতে পার্ক করার জন্য প্রথমেই রেজিষ্ট্রশন করুন। এরপর পার্ক ডোমেইন ট্যাব থেকে ডোমেইন লিস্টেড করলেই হবে। তবে এখানে একটু জটিলতা আছে তা হল তাদের এগ্রিমেন্ট ডাউনলোড করে তাতে আপনার স্বাক্ষর দিয়ে তা আবার তাদের মেইল করতে হবে তারপরই আপনার একাউন্ট থেকে পার্ক করা যাবে।

কিভাবে হবে আয়?

আপনারা যদি পার্ক করা ডোমেইন www.worldcup-t20.com টি দেখে থাকেন তবে অবশ্যই খেয়াল করবেন ওখানে কোন কনটেন্ট নেই আছে বিভিন্ন স্পন্সর লিংক যেহেতু মূল জায়গা গুলোতেই স্পন্সর লিংক তাই স্বাভাবিকভাবেই ক্লিকের পরিমান বেশী হবে। আর আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি এখানে ক্লিত প্রতি আয়ও খারাপ না। আর আপনার ডোমেইনটি পার্ক করার সাথেসাথে যদি বিক্রীর জন্যও রেখে থাকেন তবে তা যেমন মার্কেটপ্লেসে দেখাবে তেমনি তা আপনার সাইটের পেজেও দেখাবে যে এটি বিক্রীর জন্য আছে অবশ্য সেডোর মার্কেট প্লেস থেকেই বিক্রী হয় বেশী। তবে সমস্যা যেটি তা হল আপনার আয় ২৫০ ইউরো না হলে আপনি তুলতে পারবেন না যা ডোমেইন বিক্রী না হলে হতে একটু সময়ই লাগে যদি আপনার ডোমেইনটি জনপ্রিয় না হয়। অবশ্য বিক্রী হলে কিন্তু এক তুড়িতেই এই অংক ছাড়িয়ে যাবার ঢের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই পার্ক করলে বিক্রীর চিন্তায়ই করা উচিত।

কোথা হতে আসে এই অর্থ?

ডোমেইন অনেকেই পার্ক করে তার মধ্য কেউ কেউ তাদের ডোমেইনকে দ্রুত বিক্রীর জন্য পার্ক করা অন্য ডোমেইন গুলোর পেজে এড দেয়ার জন্য অর্থ প্রদান করে কতৃপক্ষকে। যেই স্পন্সর লিংকগুলোই শো করে পার্ক করা ডোমেইন এর পেজে।

কিভাবে হাতে পাবেন টাকা?

অনেকেই বলবেন যে আয় তো হলো কিন্তু টাকা পাবেন কিভাবে? এটাও খুব ইজি কারন সেডো থেকে টাকা পেপাল ছাড়া ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি ট্রান্সফার করা যায়। তাই কোন ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত টাকা হাতে পেয়ে যাবেন যদি আয় করতে পারেন।

ফ্রি ডোমেইনকে পার্ক

আর ইচ্ছে করলে যে ফ্রি ডোমেইন দিয়েও ট্রায়াল দিতে পারেন তাতো আগেই বলেছি তবে তা বিক্রী হয় না বললেই চলে। তারপরও পার্ক থেকে কিন্তু আয়ের সম্ভাবনা কিন্তু রয়েই যায় তা হোক না ফ্রি ডোমেইন।

সত্যিই কি ভাল আয় করা যায়?

অনেকেই বলে থাকেন ডোমেইন পার্ক থেকে আয় সহজে হয় না অথবা অনেক ডোমেইন পার্ক করে রেখেছেন কিন্তু কোন আয় নেই। আপনার ডোমেইনটি যদি সার্চ মার্কেটিংয়ের জন্য অপটিমাইজ করে থাকেন এবং আগের কিছু ব্যাকলিংক থেকে থাকে তবে আয় করাটা যে খুব কঠিন কিছু নয় সেটা বোধ করি আর বলার প্রয়োজন নেই কারন ভিজিটর আসলে এখানে ক্লিক পাবার সম্ভাবনা ২০% এর উপরে যা এডসেন্সে ৫% এর নিচে। আর ভিজিটর বেশী হলে বিক্রীর সম্ভাবনাও অনেকখানি বেড়ে যায়।তবে ভিজিটর আনার জন্য যেটা করা উচিত পার্ক করার আগে কিছুদিন ব্লগ বানিয়ে তার অনপেইজ অপটিমাইজ করা এবং পার্ক করার অফপেইজ অপটিমাইজ অব্যাহত রাখা। আর চেষ্টা করবেন অবশ্যই আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ন এবং ভালো নামের ডোমেইন নিতে।
তবে দেরী কেন? দেখুনই না আমার কথাটা একটু যাচাই করে।

এডসেন্স ফর ডোমেইন - ইন্টারনেটে আয়ের আরেকটি সহজতর উপায়

tune
আমরা যারা এডসেন্স পাবলিশার তাদের কাছে উপরের দৃশ্যটি খুবই পরিচিত। কিন্তু আমরা অনেকেই চিহ্নিত অংশের এডসেন্স ফর ডোমেইন অপশনটি ব্যাবহার করি না। কিন্তু এই অপশনটি এডসেন্স এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ন। আজ এর বিস্তারিত নিয়েই আমার এই পোষ্টটি করা।

এডসেন্স ফর ডোমেইন কি?

এডসেন্স ফর ডোমেইন হল এডসেন্স এ কোন ডোমেইন কে পার্ক করে রাখা।

ডোমেইন পার্ক কি?

ডোমেইন পার্ক (Domain Park) হলো ধরুন আপনি খুব ভালো নামের একটি ডোমেইন কিনে রেখেছেন যার চাহিদা হয়তো ভবিষ্যৎ এ খুব বাড়তে পারে সেটাকে বিক্রীর জন্য কোন সাইটে রাখা তাই হচ্ছে ডোমেইন পার্কিং। যেমন ধরুন ওয়াল্ডর্কাপ ২০১১ বা আইপিএল ২০১২ এরকম বিভিন্ন ইভেন্টের ডেমোইন আগেই কিনে রাখলেন পরে তারা যখন ওই ডোমেইন খুজবে না পেয়ে আপনার ডোমেইনটি কিনতে চাইলেই আপনার পোয়াবারো বিশাল দামে বিক্রী করতে পারবেন অনয়াসেই।
domain_parking_250x251

ডোমেইন পার্কিং কতটা লাভজনক?

ভাল ডোমেইন নিয়ে যদি পার্ক করে রাখতে পারেন তবে আজ আর কাল ভাল দামে বিক্রী হবেই। এক্ষেত্রে কয়েকটি উদাহরন টানি যেমন মাত্র ১০ডলারে কেনা ডোমেইন business.com বিক্রী হয়েছিল ৭ লাখ ডলারে। আর বারাক ওবামার নামের একটি ডোমেইন এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ডলার দাম উঠেছে। আর আমার কয়েকটি ডোমেইন পার্ক করা আছে যার মধ্য একটি অত্যান্ত ভাল ডোমেইন এর দাম এখন পর্যন্ত ১২ হাজার ডলার উঠেছে আমার ইচ্ছা এটি নূন্যতম ১.৫ লাখ ডলারে বিক্রী। এছাড়াও আমার আরো কিছু ডোমেইন আছে যা কয়েকশ ডলার পর্যন্ত দাম উঠেছে হাজার পেরুলেই এগুলো বিক্রী করে দেয়া হবে।

শুধু কি বড় দামের আশায়ই পার্ক করবেন?

না কারন বড় লাভের আশায় থাকলে কতদিনে আপনার প্রত্যাশিত দাম পাবেন তা বলা দুরূহ। কিন্তু আপনি যদি একটু ভাল ডোমেইন নিয়ে কয়েকশ ডলারে বিক্রীর জন্য চেষ্টা চালান তাহলে বলা যায় আপনি ঘন ঘন এরকম ডোমেইন বিক্রী করতে পারবেন। আর কয়েকশ ডলারে বিক্রীও কিন্তু অনেক লাভজনক কারন ডোমেইনটি মাত্র ১০ডলারে কেনা।

ক্ষতির সম্ভাবনা আছে কি?

যদি বিক্রী না হয় তাতেও কোন ক্ষতি নাই কারন যেখানে পার্ক করবেন সেখান থেকে অন্তত বছর শেষে ডোমেইন রিনিউ করার খরচ উঠবে তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। তাই এটি সম্পূর্ণ ঝুকিমুক্ত এবং এতে ক্ষতি হবার কোন সম্ভাবনই নাই। আর যদি ডোমেইন কিনতে না চান বা প্রথমে ব্যাপারটা যাচাই করতে চান তাহলে Co.cc এর ফ্রি ডোমেইন দিয়েও যাচাই করতে পারেন কারন এই ডোমেইনও পার্ক করা যায়।

এডসেন্স ছাড়া আর কোথায় করা যায় ডোমেইন পার্কিং?

এডসেন্স ছাড়াও আরো অনেক জায়গায় ডোমেইন পার্ক করা যায়। তন্মধ্যে সবচেয়ে ভাল হলো Sedo.com। সত্যি বলতে কি Sedo.com ই ডোমেইন পার্কিং এর সবচাইতে ভাল জায়গা।

কিভাবে করবেন ডোমেইন পার্কিং?

নিম্নের চিত্র গুলোর মত করে ধাপে ধাপে খুব সহজেই ডোমেইন পার্কিং করতে পারবেন এডসেন্সে।
adsense_process01
adsense_process02
adsense_process03
adsense_process04
adsense_process05
adsense_process06
adsense_process07 


বিশ্বের সেরা ১৫টি পাসওয়ার্ড Hacking এবং Cracking সফটওয়্যার

আমি আপনাদের কিছু Hacking এবং Cracking সফটওয়্যার দিব। এসব সফটওয়্যার দিয়ে আপনি সইজেই কোন সফটওয়্যার Crack বা ব্যক্তিগত কারও প্রোফাইল Hack করতে পারবেন। এসব সফটওয়্যার দিয়ে আপনি একদিকে অন্যের উপকার অথবা আপকার করতে পারেন। সে চিন্তা আপনার বিবেকের কাছে রইলো। এই পৃথিবীর প্রতিটি বিষয়ের ভাল মন্দ দিক রয়েছে। একজন ডাক্তার চাকু দিয়ে যেমন রোগীকে সুস্থ করেন আবার অন্যদিকে একজন আপরাধী সেই চাকু দিয়ে অসৎ ভাবে মানুষের অপকার করে। এখানে কেবল মাত্র ব্যক্তির অবস্থান পরিবর্তন হয়েছে। তবে এ কথা সত্য যে অপরাধের বিচার একদিন হবেই, হোক সেটা ইহকালে বা পরকালে। আমার এই টিউটির উদ্দেশ্য আপনাদের উপকার করা, তবে কোন ভাবে যদি কেউ এর আপব্যবহার করে তবে ভবিষৎতে এর থেকে ১০০গুন উন্নত মানের হ্যাকিং টিউন আমি আর করবো না।

PDF Password Remover

@lmas 1

Windows XP Admin Password Remover

 বিশ্বের সেরা ১৫টি পাসওয়ার্ট Hacking এবং Cracking  সফটওয়্যার। ( মেগা টিউন ) | Techtunes

Zip File Password Cracker

@lmas 3

Microsoft Office Password Remover

 বিশ্বের সেরা ১৫টি পাসওয়ার্ট Hacking এবং Cracking  সফটওয়্যার। ( মেগা টিউন ) | Techtunes

Windows Vista Admin Password Recovery

@lmas 5

RAR File Password Cracker

@lmas 6

EXE File Password Recovery

@lmas 7

Windows 7 Password Cracker

@lmas 8

MSN Password Recovery

@lmas 9

Mozilla Firefox Password Cracker

@lmas 10
(সময় সল্পতার কারনে ১০টি সফটওয়্যারের নাম ও ছবি দিলাম।)
dyktqq বিশ্বের সেরা ১৫টি পাসওয়ার্ট Hacking এবং Cracking  সফটওয়্যার। ( মেগা টিউন ) | Techtunes

লেখালেখি করে আয়

আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং এর কিছু  বিষয় নিয়ে । যারা এই ব্যাপারে একদম নতুন হয়ত তারা উপকৃত হবেন আশা করি।

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে দ্রুত প্রসারমাণ ও সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র। যারা ইংরেজিতে দক্ষ তারা এই ধরনের কাজ করে মাসে বেশ ভালো অঙ্কের আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন, যারা নিজের ভাষাগত দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এ ধরনের কাজগুলো সফলতার সাথে করছেন। এরা একে মূল পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
আর্টিকেল রাইটিংয়ে অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং লেখালেখি শুরু করার আগে প্রথমে কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, ইংরেজি বানান এবং ব্যাকরণ সঠিকভাবে জানা থাকতে হবে, বিশেষ করে কমপ্লেক্স ও কম্পাউন্ড বাক্য ঠিকভাবে লেখার যোগ্যতা থাকতে হবে। দ্বিতীয়ত, এখানে পারিশ্রমিক হিসেবে ঘণ্টায় ন্যূনতম ১ ডলার থেকে ৩ ডলার পাবেন। তৃতীয়ত, কোনো কোনো মাসে হয়তো প্রতিদিন ১-২ ঘণ্টার কাজ, আবার কখনো হয়তো দিনে ৮-৯ ঘণ্টার কাজও করতে হতে পারে।

ইন্টারনেটে ফ্রীল্যান্স লেখালেখি এবং উপার্জন



ই-কমার্স বা অনলাইন বিজনেস সম্পর্কে আমরা সবাই হয়তো কিছু না কিছু জানি। কিন্তু, ইন্টারনেটের বদৌলতে আমাদের নিজস্ব সৃজনশীল প্রতিভাকে আমরা কিভাবে কাজে লাগাতে পারি, সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই মোটেই সচেতন নই। আপনি কি জানেন, কোনরকম দৈহিক পরিশ্রম বা পুঁজি ছাড়াই শুধুমাত্র আপনার মেধা ও মননকে কাজে লাগিয়ে আপনি ঘরে বসেই মোটামুটি সম্মানজনক একটা আয় করতে পারেন? এই আয় হতে পারে আপনার প্রধান আয়ের চেয়ে অনেকগুন বেশি। আপনি যদি একজন কম্পিউটার/সফটওয়ার্ প্রোগ্রামার, গ্রাফিক ডিজাইনার, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর অথবা ওয়েব ডেভেলপার হয়ে থাকেন, তাহলে ইন্টারনেট কর্মসংস্থান সাম্রাজ্যের অনেকটাই আপনার। মাসিক ভিত্তিতে আপনার জন্য হাজার কিংবা লাখ ডলারের কাজ আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। ওয়েবে যেয়ে খুঁজলেই আপনি পেয়ে যাবেন এই অফুরন্ত সম্ভবনা। কিভাবে? একজন দক্ষ কম্পিউটার ব্যবহারকারী হিসেবে সেকথা আপনাকে বলা বাহুল্য। এই লেখাটি যেহেতু সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য লেখা, আমাদের বিষয়বস্তুটি কিছুটা ভিন্ন।

freelancer.com টিউটোরিয়াল বাংলা ই-বুক, জেনে নিন কি কি করতে হবে

http://data.freelancer.com/logo/2774373/Freelancer.com%20Logo-thumb-610x335-48421.jpg 
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য www.freelancer.com একটি ভাল সাইট। আপনি সহজে এই ওয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রশন করে প্রোফাইল তৈরী করে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। কিন্তু নাজানার কারণে অনেক কাজ ঠিকমত করা হয়ে উঠেনা। তাই Freelancer.com এ কিভাবে কি করবেন সই নির্দেশনা দিতেই ব্লগার আরিফুল ইসলাম শাওন। আমি বইটা আপনাদের জন্য শেয়ার করলাম।

বুধবার, ২ মে, ২০১২

কম্পিউটার কেনার গাইডলাইন

আমার মনে হয় নতুন যারা কম্পিউটার কিনে তাদের অধিকাংশরাই কেনার কিছুদিন পরে তাদের ভুল বুঝতে পারে কারণ যখন কম্পিউটার কিনে তথন অনভিজ্ঞ থাকে তারপর কিছুদিন পরে যখন অভিজ্ঞ হয় তখন বুঝতে পারে তার কেনার সময় কি কি ভুল হয়েছে।তাহলে আজকে চলেন কেনার আগেই কি কি করা উচিত তা জেনে নেই ।
প্রথমত একটি কথা মনে রাখবেন আউটলুকের বেলায় আপনার যা ভাল লাগে তাই কিনবেন কারণ আপনি কম্পিউটারটি আপনি চালাবেন আপনার বন্ধু চালাবে না ।মনে করুন আপনার এক ধরনের মাউস পছন্দ হয়েছে কিন্ত ফ্রেন্ড বলছে অন্যটি সেক্ষেতে অবশ্যই আপনি আপনার পছন্দ প্রাধান্য দিবেন তবে টেকনিক্যাল ব্যাপারে অভিজ্ঞদের মতামত প্রাধান্য দিবেন।

প্রসেসর :
প্রথমেই আ
সি প্রসেসরের কথায আমি অধিকাংশ টেকি অভিজ্হদের দেখেছি পরামর্শ দেয় যে আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী প্রসেসর কিনুন যেমন শুধু গান ভিডিও বা ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর জন্য হাই মানের প্রসেসরের দরকার নেই কিন্তু এই পরামর্শ এখন পযর্ন্ত কাউকে মানতে দেখেনি ।যে কাজের জন্যই কম্পিউটার কিনুক বাংগালির চাই হাই মানের পিসি সুতরাং কিনুন হাই প্রসেসর যত লেটাষ্ট আসুক তার থেকে লেটেস্ট কিনুন যেমন কোর i7 ,কোয়াড কোর কোর টু কোয়াড আর ও কত হাই মানের।যাদের বাজেট কম দয়া করে সেলেরন কিনবেন না বাঝে একটা প্রসেসর তার থেকে পেন্টিয়াম ৪ ভাল, দরকার হলে এক দুই হাজার টাকা অন্যদিকে কমিয়ে মোটামুটি ভাল মানের প্রসেসর কিনুন কারণ প্রসেসর ভাল না হলে কম্পিউটার স্লো থাকে ।দরকার হলে ইউপিএস পরে কিনুন কারণ ইউপিএস খুব একটা কাজে লাগেনা আমি নিজে ৩ বছর ধরে ইউপিএস ছাড়া চলতেছি কোন সমস্যা হচ্ছেনা।


মাদারবোর্ড:মাদার বোর্ড ভাল হওয়াটা জরুরী কারন মাদারবোর্ডে অধিকাংশ জরুরী পার্টস যেমন রেম,প্রসেসর হার্ডডিস্ক এগুলো কানেক্ট থাকে।মাদারবৌর্ড কেনার সময় জেনে নিবেন তাতে কোন কোন প্রসেসর সাপোর্ট করে যাতে পরবর্তীতে আপগ্রেড করতে সমস্যা না হয় ।যেমন আমার কম্পিউটার কোর টু ডো প্রসেসর কিন্তু এটি এখন কার লেটেস্ট প্রসেসর কোর আই সেভেন কোর টু কোয়াড সাপোর্ট করে ।আমি ইচ্ছা করলেই আমার প্রসেসর আপগ্রেড করে নিতে পারব।মাদারবোর্ডের প্যাকেটের গায়ে এসব ইনফরমেশন পাবেন বা বিক্রেতা হতে জেনে নিন।আর বিল্ট ইন ভাল সাউন্ড কার্ড আর গ্রাফিক কার্ডের দিকে খেয়াল রাখবেন।আর বাস স্পিড কত তাও জেনে নিবেন।
মনিটর :
মনিটর কেনার বেলায় একটাই পরামর্শ টাকা বেশী থাকলে এলসিডি কিনুন কম থাকলে সিআরটি কিনুন ।আর বর্তমানে এলসিডির জয়জয়কার।তবে গেমার আর গ্রাফিক এর কাজের জন্য সিআরটি ভাল কারণ এতে পিকচার সূক্ষ দেখা যায় আর যেকোন এঙেল হতে ভাল দেখা যা
য় ।তবে এলসিডি কিনলে ভাল করে দেখে কিনবেন কারণ অধিকাংশ দোকানদার স্যামসাংয়ের ১৬ ইন্ঝি মনিটর হাতে ধরাই দেয় ।এক্ষেত্তে এইচপি ,ফিলিপস ,ডেল এগুলো ভাল আর স্যামসাং মালশিয়ারটা ভাল ।

ক্যাসিং আর পাওয়ার সাপ্লাই:
কেসিং কেনার সময় ডিজাইন এর থেকে আপনার প্রসেসর আর মাদারবোর্ডের ক্ষমতার দিকে নজর রাখবেন।কম্পিউটার যত ক্ষ
মতাশালি হবে এর পাওয়ার সাপ্লাই ততই ক্ষমতাশালি হতে হবে না হয় খবর আছে সুতরাং কিছুটা বেশি দাম দিয়ে হলেও ভালোটাই কিনুন।বাজারে ব্রিকফিসের মত কিছু ক্যাসিং পাওয়া যায় এরকম ক্যাসিং হতে দূরে থাকুন ।যদি সম্ভব হয় তাহলে কিছুটা বড় আর খোলেমেলা ক্যাসিং কিনুন এতে আপনার পিসি ঠান্ডা থাকবে
হার্ডডিস্ক:
হার্ডডিস্ক কেনার সময় যতটা সম্ভব বড় কিনুন কারণ দামের বেলায় হেরফের খবই কম হয় ।এখন মার্কেটে এক টেরাবাইট পযর্ন্ত পাওয়া যায়।আপনি আপনার চাহিদা মত সিলেক্ট করুন।আর এক্ষেত্তে সাটা হার্ডডিস্ক কিনুন সাটার ডাটা টান্সফার খুবই ভাল আর বর্তমান
ে সাটা -২ পাওয়া যাচ্ছে ।যা খুবই ভাল মানের।তবে কেনার সময় বেশী RPM এর হার্ডডিস্ক কিনুন কারণ যত বেশী RPM ততবেশী হার্ডডিস্ক দ্রুত ডাটা রিড করতে পারবে।এখন মার্কেটে ৭২০০ RPM এর হার্ডডিস্ক পাওয়া যায় ।আরেকটি ব্যাপার খেয়াল রাখবেন তা হল ক্যাশ ,৮-১৬ মেগাবাইটের ক্যাশ থাকলেই õ8;লবে ।এর উপরেও পাওয়া যায় তবে দাম বেশী।
রেম:
রেম এর ক্ষমতার উপর কম্পিউটারের স্পিড অনেকাংশে নির্ভর করে ।আপনি যখন কাজ করেন তা রেম এর উপর
।অবস্হান থাকে তাই রেম বেশী মানে একসাথে অনেক প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করতে পারবেন।নানা ধরনের রেম আছে যেমন SD,DDR,DDR2 ।বর্তমানে বাজারে DDR3 রেম পাওয়া যায় এগুলো কেনার চেষ্টা করুন।আর হার্ড গেমার হলে বেশী ক্ষমতার রেম লাগান না হয় ১ বা ২ জিবিই যথেষ্ট তবে সবচেয়ে জরুরী হল রেম কেনার সময় অবশ্যই বাস স্পিডের দিকে খেয়াল করবেন আপনার মাদারবোর্ড যত বাস স্পিড সাপোর্ট করে ঠিক তার সমান বাস স্পিডের রেম কিনুন না হয় ভাল স্পিড পাবেন না।যেমন মাদারবোর্ড সবোর্চ্চ ১০৬৬ বাস স্পিড সাপোর্ট করে আর আপনি রেম লাগালেন ৮০০ বা ১৬০০ বাস স্পিডের আপনি ভাল স্পিড পাবেন না ।সুতরাং কেনার সময় ভাল করে জেনে নিন

গ্রাফিক্স কার্ড:
আপনি কি গেমার না গ্রাফিক্স ডিজাইনার না
প্রচুর টাকা আছে ?যেকোন একটার উত্তর হ্যা হলে আর কথা নাই গ্রাফিক্স কার্ড অবশ্যাই কিনবেন মাফ নাই।এক্ষেত্তে এনভিডিয়া বা এটিআইয়ের ভাল কার্ড মার্কেটে পাওয়া যায়।
আর সাউস্ড কার্ড আর গ্রাফিক্স কার্ড বিল্টইন মাদারবোর্ডে থাকে তবু আপনি ভাল পারফমেন্স এর জণ্য আলাদা
লাগাতে পারেন।আর কিবোর্ড আর মাউস আপনার পছন্দমত কিনুন আর কিবোর্ড মাল্টিমিডিয়াটা খুবই ভাল ।আর স্পিকার আপনার পছন্দমত কিণুন তবে ভাল মানের কিনবেন কারন আমরা অধিকাংশরাই কম্পিউটার কেনার সময় বাসায় পড়ালেখার জণ্য দরকার আর কেনার পর গান আর সিনেমা দেখি আর ইন্টারনেট ব্রাউজ করি তাই গানের জণ্য ফাটাফাটি স্পিকার জরুরী।আর কিছূ বলার নাই তবে সি ড্রাইভের স্পেস বেশি করে দিতে বলবেন কারন দিনদিন হাইমানের অপারেটিং সিস্টেম আসতেছে, পরেও বাড়ানো যায় তবে ঝামেলার কাজ

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে কিওয়ার্ড ব্যবহারের ৩ নিয়ম

http://tigopedia.com/wp-content/uploads/2011/09/seo-tips-2.png


ওয়েবসাইট পরিচালনার সময় সঠিক কিওয়ার্ডের ব্যবহার নিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। ফলে ভাল সাইট হওয়া সত্বেও সার্চ ইঞ্জিন সাইটকে ঠিকভাবে উপস্থাপন করে না, র‌্যাংকিং এর সাইট পিছিয়ে থাকে এবং ফল হিসেবে কম ভিজিটর পাওয়া যায়।
নতুন সাইট কখনোই সাথে সাথে র‌্যাংকিং এর ওপরের দিকে যায় না। এজন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করতে হয়। সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করে এই কাজকে এগিয়ে নেয়া যায়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে যারা দক্ষ কিওয়ার্ড ব্যবহারে তাদের ৩টি গুরুত্বপুর্ন পরামর্শ এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে।

ডাটা এন্ট্রি কাজের পরিচিতি

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhYnPJrKhH1nZyo_II9lUOC5esZeaMPtZ-7quFAc6hz9EXP_WH8nalJHNHI9H4xhxZwHj6SDlFjnj1A9MecsK2QxBLjEA3AXeUG1ruMP0FW2lgWPFcABK01E9jnx-xBinxGCgxZyndVE4Uo/s1600/computing.jpg

তথ্য প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডাটা এবং তথ্য ব্যবস্থাপনা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। ডাটা  এন্ট্রি (Data Entry) হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট ধরনের ডাটা একটি স্থান/প্রোগ্রাম থেকে অন্য আরকটি স্থানে/প্রোগ্রামে প্রতিলিপি তৈরি করা। ডাটাগুলো হতে পারে হাতে লেখা কোন তথ্যকে কম্পিউটারে টাইপ করা অথবা কম্পিউটারের কোন একটি প্রোগ্রামের ডাটা একটি স্প্রেডশীট ফাইলে সংরক্ষণ করা। কম্পিউটার ব্যবহারের শুরু থেকেই ডাটা এন্ট্রির ধারনা চলে এসেছে। বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে তথ্যের আদান প্রদান বিস্তৃত হয়েছে, সেই সাথে বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের ডাটাকে সুবিসন্নস্ত করে এর বহুবিধ ব্যবহার। তাই দক্ষ ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। এধরনের কাজগুলো একা বা দলগতভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের সাধারণ ব্যবহারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। ফলে যে কেউ এই ধরনের কাজ করে ঘরে বসেই বৈদিশিক মুদ্রা আয় করতে পারে।

কোথায় পাওয়া যাবে:
ডাটা এন্ট্রি এর কাজগুলো সাধারণ ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস সাইটেই পাওয়া যায়। অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে যাতে বলা হয় বিপুল পরিমাণে ডাটা এন্ট্রি এর কাজ পাওয়া যাবে। কিন্তু ওই সাইটে রেজিষ্ট্রশন করার জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়। যেহেতু রেজিষ্ট্রেশন করার পূর্বে আপনি জানতে পারছেন না সত্যিই ওই সাইটে কাজ পাওয়া যায় কি না, তাই এই ধরনের সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করা থেকে বিরত থাকাই ভাল। বিনামূল্যে রেজিষ্ট্রেশন করে ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়া যায় এরকম সাইট হচ্ছে - www.GetAFreelancer.com, www.oDesk.com, www.GetACoder.com, www.ScriptLance.com ইত্যাদি। এই সাইগুলোতে ডাটা এন্ট্রি কাজের আলাদা বিভাগ রয়েছে। সাইটগুলোতে কয়েকশত ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলারের প্রজেক্ট রয়েছে। সাধারণত 'প্রতি একহাজার ডাটা এন্ট্রির জন্য একটি নির্দিষ্ট ডলার' এই ভিত্তিতে কাজ পাওয়া যায়। অনেকক্ষেত্রে সম্পূর্ণ কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেয়া হয়।

প্রয়োজনীয় দক্ষতা:
ডাটা এন্ট্রি প্রজেক্টে বিভিন্ন ধরনের দক্ষতার প্রয়োজন হয় যা একটি প্রজেক্টের উপর নির্ভর করে। অনেক ধরনের প্রজেক্ট পাওয়া যায় যাতে শুধুমাত্র কপি-পেস্ট ছাড়া আর কোন দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। তবে সাধারণভাবে যে দক্ষতাগুলো সবসময় প্রয়োজন পড়বে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - দ্রুত টাইপিং করার ক্ষমতা, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও বিশেষ করে মাইক্রোসফট এক্সেলে পরিপূর্ণ দখল এবং সর্বোপরি ইংরেজিতে ভাল জ্ঞান। তার সাথে রয়েছে ইন্টারনেটে সার্চ করে কোন একটি তথ্য খোঁজে পাবার দক্ষতা এবং বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট, ফোরাম, ওয়েব ডাইরেক্টরী সম্পর্কে ভাল ধারণা।


ডাটা এন্ট্রি কাজের প্রকারভেদ:
ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে যেসকল ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়া যায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ফাইল, ছবি ইত্যাদি আপলোড করা, বিভিন্ন সাইট থেকে নির্দিষ্ট কিছু তথ্য এক্সেলের একটি ফাইলে সংরক্ষণ করা, ওয়েবসাইটের জন্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা, একটি ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ফোরাম, গ্রুপে গিয়ে পরিচয় (Promote) করিয়ে দেয়া, দুটি ওয়েবসাইটের মধ্যে লিংক আদান প্রদান করা (Link Exchange), অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে সাহায্য করা, OCR (অপটিক্যাল কারেক্টার রিকগনিশন) থেকে প্রাপ্ত লেখার ভুল সংশোধন করা ইত্যাদি।

নিচে ওডেস্ক এবং গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার সাইটে গত নভেম্বর মাসে প্রাপ্ত কয়েকটি প্রজেক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল:

১) লোকাল বিজনেসের তথ্য প্রদান: এই প্রজেক্টে বায়ারের (Buyer) রিকোয়ারমেন্ট হচ্ছে ইন্টারনেটে সার্চ করে যুক্তরাজ্যের একটি নির্দিষ্ট শহরের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার ইত্যাদি তথ্য প্রদান করা। বায়ার এই তথ্যগুলো পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং কাজে ব্যবহার করবে। এই প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে প্রকৃতপক্ষে ইন্টারনেটে ওই শহরের নাম দিয়ে সার্চ করতে হবে এবং প্রাপ্ত তথ্য একটি এক্সেল ফাইলে সেইভ করে বায়ারকে প্রদান করতে হবে। প্রজেক্টে বায়ারের বাজেট হচ্ছে ৫০ ডলার। তবে ঠিক কতটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য প্রদান করতে হবে এবং কতদিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে সে বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা দেয়া নেই।

২) ওয়েবসাইট থেকে ডাটা সংগ্রহ করা: এই প্রজেক্টে বায়ার কয়েকটি ওয়েবসাইটের তথ্য দিয়ে দিবে। প্রোভাইডার হিসেবে আপনার কাজ হবে ওই সাইটগুলো থেকে নির্দিষ্ট কিছু ডাটা আরেকটি ওয়েবসাইটের ফরমের মধ্য সেইভ করা। প্রতি ঘন্টায় এরকম ২০০ টি ডাটা এন্ট্রি করতে হবে, অর্থাৎ প্রতি ১৮ সেকেন্ডে একটি ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। এই কাজটি করার জন্য কোন বিশেষ অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই, শুধু মাত্র কপি এবং পেস্ট করা জানলেই হবে। সম্পূর্ণ কাজের জন্য বায়ারের বাজেট হচ্ছে ১২০ ডলার।

৩) অডিও ট্রান্সক্রিপশন: এই প্রজেক্টে বায়ার পূর্বে রেকর্ডকৃত কয়েকটি অডিও (Audio) ফাইল দিবে। আপনার কাজ হবে অডিও শুনে ইংরেজিতে একটি ফাইলে লেখা বা প্রতিলিপি তৈরি করা। প্রতি ঘন্টার অডিও ফাইল প্রতিলিপির জন্য ২০ ডলার দেয়া হবে। এই কাজের জন্য ইংরেজিতে অবশ্যই পারদর্শী হতে হবে।

৪) ডকুমেন্ট কনভার্শন: এই প্রজেক্টে আপনাকে PDF ফরমেটের একটি ডকুমেন্ট ফাইল দেয়া হবে। আপনার কাজ হবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওই লেখাগুলো হুবহু প্রতিলিপি করা। অর্থাৎ পিডিএফ এর লেখাটির ফরমেট, ছবি, ফুটনোট ইত্যাদি অপরিবর্তিতভাবে ওয়ার্ড ফাইলে প্রতিস্থাপন করা। এই কাজের জন্য গেট-এ-ফ্রিল্যান্সারে ২৭ টি বিড পড়েছে এবং গড় মূল্য হচ্ছে ৬৫ ডলার।

৫) ক্লাসিফাইড এড লিস্টিং: এই প্রজেক্টটি হচ্ছে একটি ক্লাসিফাইড বা শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের ওয়েবসাইটে নতুন নতুন বিজ্ঞাপন যোগ করা। এজন্য Craigslist, Amazon, Ebay ইত্যাদি সাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের তথ্য ওই ওয়েবসাইটটিতে যোগ করতে হবে এবং একটি এক্সেল স্প্রেডশীট ফাইলে এই তথ্যগুলো সংরক্ষণ করতে হবে। তারপর পণ্যটির বিক্রেতার কাছে ইমেলই করে তাকে ওয়েবসাইটি সম্পর্কে জানাতে হবে। এরকম ৫০০ টি পণ্যের ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। এই কাজের জন্য বায়ারের সর্বোচ্চ বাজেট হচ্ছে ২৫০ ডলার।

৬) ক্যাপচা (Captcha) এন্ট্রি: ক্যাপচা হচ্ছে কয়েকটি অক্ষর ও সংখ্যার সমন্নয়ে একধরনের সিকিউরিটি কোড বা ছবি যা বিভিন্ন সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করার সময় প্রদান করতে হয়। কোন প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে কেউ যাতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি সাইটে রেজিষ্ট্রেশন বা ফরম পূরণ করতে না পারে এজন্য এটি ব্যবহার করা হয়। গেট-এ-ফ্রিল্যান্সারে প্রাপ্ত এই কাজে দুইদিনের মধ্যে 36K বা ৩৬,০০০ হাজার ক্যাপচা এন্ট্রি করতে হবে। প্রতি 1K বা এক হাজারটি এন্ট্রি করার জন্য ১ ডলার দেয়া হবে অর্থাৎ মোট প্রজেক্টের মূল্য হচ্ছে ৩৬ ডলার। যেহেতু একার পক্ষে কম সময়ে এত ডাটা এন্ট্রি করা সম্ভব নয় তাই সম্পূর্ণ কাজটি করার জন্য ৫ থেকে ১০ জনের একটি টিম থাকতে হবে। দুই দিনের মধ্যে সফলভাবে কাজটি করতে পারলে বায়ার পরবর্তীতে 1200K অর্থাৎ ১২,০০,০০০ ক্যাপচা এন্ট্রি করার কাজ দিবে যা দুই সপ্তাহের মধ্যে করতে হবে।



অসুবিধাসমূহ:
যদিও ডাটা এন্ট্রি এর কাজ তুলনামূলকভাবে সহজ কিন্তু এই ধরনের কাজে অনেক ধরনের অসুবিধা রয়েছে, যা পূর্বে বিবেচনা করেই কাজে নামা উচিত:

  • প্রথমত এই ধরনের কাজে অনেক বেশি বিড পড়ে, তাই প্রথম অবস্থায় কাজ পাওয়া খুব কঠিন। এই ধরনের কাজে আপনার মেধা বা দক্ষতা প্রমাণের প্রাথমিকভাবে কোন সুযোগ নেই। তবে ছোটখাট কয়েকটা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করে ফেলতে পারলে একই বায়ারের কাছ থেকে আরো অনেক কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • ডাটা এন্ট্রি কাজগুলো সময়সাপেক্ষ, একঘেয়ে এবং প্রায় ক্ষেত্রে বিরক্তিকর।
  • অনেক কাজের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের স্পীড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যেসব কাজে ফাইল আপলোড করতে হয় অথবা যে কাজগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে, সেক্ষেত্রে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন রয়েছে।
  • অনেক ডাটা এন্ট্রির কাজ রয়েছে যা একার পক্ষে একটি নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করা সম্ভব নয়। এজন্য ৫ থেকে ১০ জনের একটা টিম গঠন করার প্রয়োজন পড়তে পারে।
  • ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো খুবই সতর্কতার সাথে এবং নির্ভুলভাবে করতে হয়। তাই শতভাগ নির্ভুল টাইপিং এবং কাজের সময় পূর্ণ মনযোগ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রোগ্রামিং করে ডাটা এন্ট্রি:
অনেক ডাটা এন্ট্রি কাজ রয়েছে যা প্রোগ্রামিং করে করা সম্ভব। প্রোগ্রামিং এ যারা দক্ষ তারাও ইচ্ছে করলে ডাটা এন্ট্রের কাজগুলো সহজেই করতে পারবে। এক্ষেত্রে আমার একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলতে পারি। ক্লায়েন্টের রিকোয়ারমেন্ট ছিল যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের ২,৫০০ টি ই-কমার্স ওয়েবসাইটের লিংক এনে দেয়া যাদের ওয়েবসাইটে কোন সিকিউরিটি সিল (এক ধরনের ছবি) নেই। ক্লায়েন্টের উদ্দেশ্য ছিল তাদের কাছে তার নিজের কোম্পানির সিকিউরিটি সিল বিক্রির জন্য ইমেইল দেয়া। প্রজেক্টের মোট মূল্য ছিল ৩০০ ডলার এবং ডেডলাইন ছিল মাত্র ৭ দিন। এই প্রজেক্টটি খুবই সময় সাপেক্ষ ছিল। কারণ সার্চ করে ৫,০০০ থেকে ৮,০০০ সাইটে যেতে হবে এবং সেই সাইটগুলোতে গিয়ে দেখতে হবে তাদের সাইটে কোন সিকিউরিটি সিল আছে কিনা। ধরা যাক সমস্ত কাজ করতে প্রতি সাইটের পেছনে যদি ১ মিনিট করে সময় ব্যয় হয়, তাহলে ৫,০০০ সাইটের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৮ ঘন্টা কাজ করে একজন অপারেটেরর মোট সময় লাগবে ১০ দিন। কাজটি আমি ম্যানুয়ালি না করে প্রোগ্রামিং করে সম্পন্ন করার স্বীদ্ধান্ত নিলাম এবং PHP দিয়ে দুটি প্রোগ্রাম তৈরি করলাম - একটি প্রোগ্রাম গুগল এবং ইয়াহু ডাইরেক্টরি থেকে সার্চ করে ওই দুই দেশের ই-কমার্সের সাইটের তথ্য একটি ডাটাবেইজে সংরক্ষণ করবে। আরেকটি প্রোগ্রাম ডাটাবেইজ থেকে তথ্যগুলো নিয়ে একটি একটি করে সাইটে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাবে এবং ওই সাইটে কোন সিকিউরিটি সিল আছে কিনা যাচাই করে দেখবে। প্রোগ্রামটি তৈরি করার পর আমি আমার সার্ভারে Cron Job এর মাধ্যমে দুটি প্রোগ্রামকে চালাই। এই পদ্ধতিতে প্রোগ্রামিং করা থেকে সার্চ করা পর্যন্ত মোট সময় লেগেছিল মাত্র দুই দিন এবং প্রোগ্রামটির মাধ্যমে এই সময়ের মধ্যে ৮,০০০ সাইটে সার্চ করে ৪,০০০ টি সিলবিহীন সাইট পেয়েছিলাম।


বাস্তবিক পক্ষে ডাটা এন্ট্রি কাজের রয়েছে বিশাল চাহিদা এবং কাজের পরিধিটাও অনেক বিস্তৃত। প্রথমদিকে একটু ধৈর্য্য সহকারে বিড করা এবং কাজ বাছাই করার ক্ষেত্রে একটু বুদ্ধিমত্ত্বার পরিচয় দেয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে যেসব ক্লায়েন্টের কাছ থেকে ভবিষ্যতে আরও বড় প্রজেক্ট পাবার সম্ভাবনা রয়েছে সেই প্রজেক্ট পাবার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। শুরুতে একাই কাজ করুন। ভবিষ্যতে বড় কাজ পেলে কয়েকজন কম্পিউটার অপারেটরকে নিয়ে একটি টিম গঠন করাতে পারেন। তখন ডাটা এন্ট্রির কাজগুলোর মাধ্যমে বেকার জনগণকে জনশক্তিতে পরিণত করতে আপনিও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবেন।

মূললেখা

আপনার একটি নিজস্ব ব্লগ থাকা কেন প্রয়োজন?


আপনার একটি নিজস্ব ব্লগ থাকা কেন প্রয়োজন? Blog.Dueza.Com 
আপনি কেন নিজস্ব ব্লগ তৈরি করবেন ? এই প্রশ্নের উওরে অনেকে বলবেন অর্থ উপার্জন করার জন্য। আসলে কি ব্লগ শুধু অর্থ উপার্জনের জন্যই করা হয়ে থাকে? না। এটা শুধু অর্থ উপার্জন করার জন্যই ব্যাবহার করা হয় না। বর্তমানে ব্লগ একটি যোগাযোগের জনপ্রিয় মাধ্যম হিসেবে দাড়িয়েছে। ব্লগ এর মাধ্যমে একে অন্যের সাথে যোগাযোগ বাড়াতে পারবেন অতি সহজে। আপনি আপনার ব্লগের ভিজিটরদের সমস্যা সম্পর্কে জানবেন এবং সমাধান দিবেন। নতুন কোন তথ্য ফেলে তাদের সামনে তুলে ধরবেন। ফেসবুকের কথাই ধরুন না।ফেসবুকে সদস্য হবেন কেন? এক কথায় যোগাযোগ বাড়াতে। যদিও আমরা জানি ফেসবুকের মাধ্যমে আয় করা যায় এবং অনেকে করছেনও। সেক্ষেত্রে আপনার যত বেশি ভক্ত হবে আয় তত বেশি হবে। আপনাকে যদি বলা হয় আপনি কেন গল্পের বই পড়বেন তখন আপনি নিশ্চয়ই বলবেন না অর্থ উপার্জন করার জন্য । হা হা অর্থ ত উপার্জন হবেই না বরং খরচ হবে । আপাতত ব্লগ থেকে অর্থ উপার্জন বিষয় টি বাদ দিয়ে দেন । কারণ আজ আমরা জানবো ব্লগের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা ছাড়া আর কি কি করা যায়।

১) নতুন কিছু জানতে সাহায্য করে: আমরা জানি প্রত্যাক মানুষের ভিতরে জানার আগ্রহ থাকে কিণ্ডু যখন তার ঘাড়ে পরিবারের চাপ এসে যায় তখন ক্রমশই এই আকাঙ্ক্ষা কমে যেতে থাকে । সেটা নিশ্চই আদর্শ মানুষের পরিচয় বহন করে না। ব্লগিং আপনাকে প্রতিনিয়ত এমন নতুন কিছু জানাবে বা শিখাবে যা হয়তো আপনি কখনো ভাবেন নি।
২) নিজের মনোবল বাড়াতে সাহায্য করে: আপনি কি আপনার নিজের যোগ্যতা নিয়ে ভাবছেন ? প্রথমে নিজেকে প্রশ্ন করূন। তাতে যদি উওর না মিলে তাহলে আপনার ব্লগের ভিজিটরদের কাছে প্রশ্ন করুন ? দেখবেন আপনার ব্লগের ভিজিটরদের উওরই আপনার মনোবল বাড়াতে সাহায্য করবে।
৩) যোগাযোগ সৃষ্টি করে: আমাদের দেশে বাংলায় লেখা বিভিন্ন ধরনের ব্লগ রয়েছে । সেখানে গিয়ে নতুন নতুন পোষ্ট গুলো দেখুন এবং ঐ পোষ্ট সম্পর্কে আপনার ইতি বাচক বা নেতি বাচক কোন ধারনা সৃষ্টি হলে মন্তব্যের ঘরে জানান। কোন ব্লগের পোষ্ট ভাল লাগলে ব্লগারকে উৎসাহ দিন । এতে করে আপনার সাথে বিভিন্ন ব্লগারদের ভালো একটা যোগাযোগ সৃষ্টি হবে।
৪) নিজের যোগ্যতা প্রকাশ করতে সাহায্য করে: আমাদের মধ্য অনেকেই আছেন যারা নিজেকে সকলের কাছে তুলে ধরতে চান ।কিন্তু বিভিন্ন কারণে বাস্তবে এটি সম্ভবপর হয় না। আপনিও ঠিক তেমনি ভাবে আপনার যোগ্যতা প্রকাশ করতে চান কিন্তু পারেন না। ব্লগের মাধ্যমে আপনি আপনার যোগ্যতা প্রকাশ করতে পারবেন এবং নিজেকে সবার সামনে তুলে ধরতে পারবেন খুব সহজে।
৫) সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে: আমরা অনেক সময় বিভিন্ন সমস্যার সন্মুখিন হই । তখন আমরা হয়তো আমাদের প্রিয় বন্ধুদের কাছে সমস্যা সমাধানের উপায় খুজি । তারা হয়তো অনেক সময় সঠিক সমাধান দিতে পারবে না ।তখন আপনি কি করবেন? আপনি আপনার সমস্যার কথা ব্লগে লিখুন দেখবেন অনেকে অনেক ভাবে অনেক রকম সমাধান দিবে। বিভিন্ন জনের মতামত থেকে আপনি হয়তো আপনার কাঙ্গিত উওরটা পেয়ে যেতে পারেন।
৬) নিজের মত করে ভাবতে সাহায্য করে: আপনি আপনার নিজের জন্য কিছু সময় বরাদ্দ করে রাখতে পারেন। নিজের মত করে ভাবা এবং এমন কিছু করা যার সাথে লাভ-ক্ষতির বিষয় জড়িত নেই।কিণ্ডু যেটি আপনাকে ভালো থাকতে সাহায্য করবে। আর ব্লগিং পারে আপনাকে সেই সুযোগ করে দিতে।
আমার মনে হয় আপনি এখন বুঝতে পারছেন আপনার একটি নিজস্ব ব্লগ থাকা কেন প্রয়োজন?

কিভাবে সেট করবেন অ্যাড্রেসবার সার্চ ইঞ্জিন

 http://marketing4storage.com/images/search.jpg

আপনার ওয়েব ব্রাউজারে পছন্দমতো একটি সার্চ ইঞ্জিন সেট করতে পারেন এবং তা ব্যবহার করে দ্রুততার সাথে কোনো তথ্য বা ওয়েবসাইট বের করতে পারেন। সহজে এবং দ্রুততার সাথে তথ্য খোঁজার জন্যই ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারে কার্যকরী সার্চ ইঞ্জিন থাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারেই যদি সার্চ ইঞ্জিন পাওয়া যায় তাহলে সময় ক্ষেপণ করে পৃথকভাবে এমএসএন বা গুগল ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারের আবশ্যকতা নেই। আপনি পছন্দমতো ওয়েব ব্রাউজারে সার্চ ইঞ্জিন যুক্ত করে নিয়ে তা অনায়াসে ব্যবহার করতে পারেন। এখানে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ওয়েব ব্রাউজারে সার্চ ইঞ্জিন যুক্ত করার কৌশল দেখানো হলো।



ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে View > Explorer Bar > Search-এ ক্লিক করুন অথবা টুলবারের “Search”-এ ক্লিক করে সাইড প্যানেল নিয়ে আসতে পারেন। স্ক্রিনে সাইড বার আসলে “Change Preferences” ক্লিক করে এরপর “Change Internet Search Behavior”-এ পুনরায় ক্লিক করুন। এর ফলে আপনার সামনে সার্চ ইঞ্জিনের একটি তালিকা আসবে। তালিকা থেকে আপনার পছন্দীয় সার্চ ইঞ্জিন সিলেক্ট করে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। নতুন ডিফল্ট সেটিং কেবল সাইড বারে সম্পাদিত সার্চের জন্য প্রযোজ্য হবে। এ পর্যায়ে আপনি যদি অ্যাড্রেস বারে কোনো শব্দ টাইপ করেন, তাহলে সেটি সেটকৃত সার্চ ইঞ্জিনে চলে যাবে।



অ্যাড্রেস বার সার্চ-এর লুক বা ইন্টারফেস পরিবর্তন করার জন্য “With Classic Internet Search” মার্ক করা রেডিও বাটন সিলেক্ট করে ওকে করুন। এক্সপ্লোরার বন্ধ করে তা পুনরায় ওপেন করুন। আপনি লক্ষ করলেই দেখবেন সাইড বারের লুক-এ পরিবর্তন এসেছে। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের (IE) পূর্বের ভার্সনের মতো সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে প্লেইন টেক্সট দেখা যাচ্ছে। মেনু বারের ওপরের দিকে একটি বাটন দেখা যাবে যা “Customize” হিসেবে মার্ক করা রয়েছে। এখানে ক্লিক করা মাত্রই “Customize Search Settings” বক্সটি ওপেন হয়ে যাবে। এরপর বাটন সিলেক্ট করলে একটি বক্স আসবে যেখানে আপনি অ্যাড্রেস বারে সার্চ করার জন্য ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন পরিবর্তন করতে পারেন।



এখান থেকে আপনার পছন্দমতো সার্চ ইঞ্জিনটি সিলেক্ট করে সাইড বারটি বন্ধ করে দিন। এখন আপনি অ্যাড্রেস বারে কেনো ওয়ার্ড টাইপ করলে সার্চ ইঞ্জিন তার নিজস্ব পেজে সার্চ রেজাল্ট প্রদর্শন করবে।

সার্চ রেজাল্ট কোথায় প্রদর্শিত হবে সেটি আপনি নিজের পছন্দমতো সেটিং করে নিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ৬-এ সেটিংটি করার জন্য আপনাকে Tools-এর Internet Options সাব-মেনু থেকে Advanced বাটন সিলেক্ট করতে হবে। এখানে আপনি অ্যাড্রেস বার থেকে সার্চ করলে তার রেজাল্ট বিভিন্ন ফরম্যাটে প্রদর্শনের জন্য ৪টি অপশন পাবেন। এ ৪টি অপশন থেকে নিজের পছন্দমতো একটি অপশন বেছে নিন।

তবে ৪টি অপশনের মধ্যে Just go to the most likely site ব্যবহারকারীর জন্য সবচেয়ে সুবিধাজনক। তার কারণ এতে সার্চ রেজাল্ট সার্চ ওয়ার্ডের কাছাকাছি সম্ভাব্য ওয়েবসাইটগুলোর তালিকা লিঙ্কসহ একটি উইন্ডোতে দেখাবে। লিঙ্কে ক্লিক করেই আপনি কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইটের নাগাল পেয়ে যাবেন।

সূত্র : কম্পিউটার জগৎ

আপনিও ক্যারিয়ার গড়তে পারেন একজন ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে

আপনিও ক্যারিয়ার গড়তে পারেন একজন ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে| Blog.Dueza.Com 
“ফ্রিল্যান্সিং” হলো এখনকার সময়ের ইন্টারনেট ইউজারদের জন্য একটা হট টপিক। আমাদের দেশের মানুষের জন্যে এটি সৌভাগ্য যে আমরা এখন দেশে বসেই অন্য দেশের কাজ করে নিজেদের প্রয়োজনীয় টাকা আয় করতে পারছি, যদিও সবাই এ বিষয়ে সফল না। সফল না হওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইংরেজী কম জানা, ধৈর্য না থাকা, রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাওয়ার চিন্তা, নিজের ক্ষমতার বাইরের কাজ করতে চাওয়া (যে কাজ পারবে না সেই কাজ করতে যাওয়া), কোন বিষয়ে শক্ত ভিওি নেই তবুও সে কাজ করতে যাওয়া ইত্যাদি। এক কাজে একাধিক মানুষ আবেদন করবে সেটাই স্বাভাবিক, আর এর মধ্যে থেকে আপনাকে আপনার নিজের সেরাটুকু দিয়ে যেতে হবে, সব কাজ যে আপনি পাবেন এমনটি কখনো ভেবে বসবেন না। ভালো ভালো ফ্রিল্যান্সাররাও অনেক গুলো কাজে আবেদন করে খুব অল্প সংখ্যকই কাজ পায়। আপনি প্রতিদিন বিভিন্ন প্রজেক্টে আবেদন করুন, ভালো কাজ পারলে এবং যে কাজ দিয়েছে তাকে বিভিন্ন স্যাম্পল দেখিয়ে এবং ভালো ব্যবহার করে যদি আকৃষ্ট করতে পারেন তবেই আপনি কাজ পাবেন, তাছাড়া পাবেন না। মাসে মাত্র ৪-৫টা ভালো মানের কাজ করতে পারলেই কিন্তু আর কাজ করার প্রয়োজন হয় না। আজকে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো সেটি হলো আপনি যদি ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তবে আপনাকে যা যা করতে হবে—

মঙ্গলবার, ১ মে, ২০১২

ডাটা এন্ট্রি কাজ শুরু করুন ক্যাপচা এন্ট্রি দিয়ে

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjzTr4LlgaRIb0FufqLRO3ZutXQWGVjSlQVeuKf9ogdMxysPQwU8UGziC44kCLvb04TRLhalXDN0b00Px4JmmL_Vr7LVO72AYVVWfvZwnqFnol32jdITbvsJuDk2oAscZNz4wi407T1o8k/s1600/gfhgfv.JPG

“অনলাইনে আয়” বতর্মানে একটি বহুল আলোচিত বিষয়।কিন্তু আমার মত যারা এ লাইনে একদম নতুন, যারা বিভন্ন বিষয়ে পারদর্শী নন তাদেরকে পিটিসি কিংবা ডাটা এন্ট্রির কাজের উপর নিভর্র করতে হয়।বেশীর ভাগ পিটিসি সাইট বিশ্বাসযোগ্য নয়, যেগুলো পেমেন্ট দেয় সেগুলো থেকে ১ ডলার আয় করতে কয়েকমাস লেগে যায় আর নেট খরচ বেড়ে যায় অনেক।আবার ক্যাপচা এন্ট্রি কিংবা ডাটা এন্ট্রি কাজ পেতে হলে Freelancer – odesk এর মত সাইট থেকে বিড করে কাজ নেয়া যথেষ্ট কঠিন কাজ।

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Best Buy Coupons