শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

রেজিস্ট্রি সেভ, রান, এডিট, তৈরি করে যেভাবে


এর আগে আমি রেজিস্ট্রি এডিটর সম্পর্কে জেনে নিই নামে একটি পোষ্ট করেছিলাম। আগে ওটা একবার পড়ে নিন। রেজিস্ট্রি এডিটের মাধ্যমে উইন্ডোজে অনেক গুরুত্বপর্ণ সেটিংস পরিবর্তন করা যায়। রেজিস্ট্রি এডিট বলতে রেজিস্ট্রিতে বিভিন্ন Value যোগ করা, বাদ দেয়া বা পরিবর্তন করাকে বুঝায়। রেজিস্ট্রি উইন্ডোজের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। উইন্ডোজের এমন অনেক কাজ আছে যা রেজিস্ট্রি সেটিংস পরিবর্তন না করে করা যায় না। ভাইরাস এ রেজিস্ট্রি সেটিংস পরিবর্তন করে কম্পিউটারে নানা ঝামেলা তৈরি করে থাকে। উইন্ডোজের প্রতিটি কাজ, সেটিংস, সংযোন, বিয়োজন বা যে কোন ধরনের পরিবর্তন হলে তা রেজিস্ট্রিতে সেভ হয় এবং সে মতে উইন্ডোজ চলে। কোন ধরনের ভুল এন্ট্রি হলে উইন্ডোজ ঝামেলা করে। তাই রেজিস্ট্রি ফাইল সম্পর্কে জ্ঞান থাকা খুবই জরুরী। কিভাবে রেজিস্ট্রি ফাইল সেভ করা যায়, কিভাবে রেজিস্ট্রি ফাইল রান করতে হয়, কিভাবে তা এডিট করা যায় ইত্যাদি খুবই গুরুত্ব বিষয়। নিচে এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হল। 

বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

System rating -windows 7

windows 7 এ যে কয়টা ফিচার আছে তার মধ্যে অন্যতম দারুন একটি ফিচার হল Windows Experience Index। এক্সপিতে System Information নামে যে একটা অপশন আছে এটি তার উন্নততম সংস্করণ। ভিসতা দিয়ে এর যাত্রা শুরু হলেও বর্তমানে উইন সেভেনে এটি দারুন জনপ্রিয়তা পায়। এখানে পিসির প্রসেসর, RAM ইত্যাদি সম্পর্কে সবচেয়ে সঠিক তথ্যটি পাওয়া যায় যা এক্সপিতে সম্ভব নয়। পিসির হার্ডওয়ার সম্পর্কিত তথ্য নিয়ে এখানে একটি score দেয়া হয় যার সর্বনিম্ন মান 1.0 এবং সর্বোচ্চ মান 7.9

সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

এক্সপির কন্টেক্স মেন্যুতে পছন্দের ছবি !!



উপরের ছবিগুলো দেখেছেন। এটা হলো Context Menu (Right Click করলে যেটা পাওয়া যায়)। এতে একটি ইমেজ দেখা যাচ্ছে যা সাধারণত কোন কম্পিউটারে থাকেনা। অথচ এ কাজটি করতে সময় লাগবে প্রায় ১ মিনিট মত (অবিশ্বাস মনে হচ্ছে)! তাহলে শুরু করুন। এখান থেকে ফাইলটা ডাউনলোড করে নিন। এটাতে তিনটি ফাইল আছে। Kalima.dll, Install, Uninstall।নিম্মের কাজদুটো করুন।

রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

MS DOS- জেনে নিই ডস কমান্ড বিস্তারিত



MS DOS বা Microsoft Disk Operating System হল মাইক্রোসফটের আবিস্কৃত জনপ্রিয় একটি অপারেটিংস সিস্টেম। IBM ১৯৮১ সালে তাদের পার্সনাল কম্পিউটারে এ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে। পরে  Microsoft এর উন্নয়ন করতে করতে সর্বশেষ ভার্সন 6.22 পর্যন্ত নিয়ে আসে। বর্তমান Windows এ ডসের ব্যবহার করা যায় কিন্তু আমরা উইন্ডোজে সম্পূর্ণ DOS কে পায় না।

বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

রেজিস্ট্রি এডিটর সম্পর্কে জেনে নিই



রেজিস্ট্রি উইন্ডোজের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। উইন্ডোজের প্রতিটি কাজ, সেটিংস, সংযোন, বিয়োজন বা যে কোন ধরনের পরিবর্তন হলে তা রেজিস্ট্রিতে সেভ হয় এবং সে মতে উইন্ডোজ চলে। তাই  কোন ধরনের ভুল এন্ট্রি হলে উইন্ডোজ ঝামেলা করে। রেজিস্ট্রি সেটিংস পরিবর্তন করে উইন্ডোজের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা যায়। উইন্ডোজের এমন অনেক কাজ আছে যা রেজিস্ট্রি সেটিংস পরিবর্তন না করে করা যায় না। ভাইরাস এ রেজিস্ট্রি সেটিংস পরিবর্তন করে কম্পিউটারে নানা ঝামেলা তৈরি করে থাকে। তাই রেজিস্ট্রি ফাইল সম্পর্কে জ্ঞান থাকা খুবই জরুরী।

সোশ্যাল বুকমার্কিং করুন ব্লগে/ সাইটে কাংক্ষিত ভিজিটর আনুন

Bookmarkingকেমন আছেন বন্ধুরা? নিশ্চই খুব ভাল। আমিও বেস ভাল আছি। আজ আমি আপনাদের সাথে সোশ্যাল বুকমার্কিং কি এবং কিভাবে সোশ্যাল বুকমার্কিং করা হয়- সেই বিষয়টা শেয়ার করব। যাই হোক কথা আর না বাড়িয়ে আসুন শুরু করা যাক।
সোশ্যাল বুকমার্কিং অফপেজ এস.ই.ও-র ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূ মিকা পালন করে। যে সব কারনে আসলে আমরা আমাদের ব্লগে/ সাইটের জন্য সোশ্যাল বুকমার্কিং করি তা নিম্নরপঃ

বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

NetTools 5.0.7 ... একের ভেতরে সব কিছু!

 http://i.d.com.com/i/dl/media/dlimage/14/37/65/143765_large.jpeg

কয়েক বছর আগে হ্যাকিং নিয়ে একটি সিরিজ শুরু করেছিলাম। সেখানে একটি আইপি স্ক্যানার টুল দিয়েছিলাম যা অনেকেই পছন্দ করেছিলেন। আপনার নেটওয়ার্ক পরিবেশে কাজ করার জন্য অনেক ধরনেরই টুল রয়েছে যা দিয়ে আপনি অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন। সমস্যা হচ্ছে এই টুলগুলোর বেশীর ভাগই হ্যাকারদের দ্বারা তৈরি.. ফলে ব্যবহার করা কিছুটা বিপদজনক। আরেকটি সমস্যা হলো এতগুলো টুল সেটাপ করলে আপনার স্টার্ট মেনুর প্রোগ্রামস ফাইলের আকার কিম্ভুতকিমাকার ধারন করতে পারে। কিন্তু কেমন হয় যদি একটি টুল সেটাপ করলেই কাংখিত সবগুলো সুবিধা পাওয়া যায়? তেমনি একটি টুল হচ্ছে NetTools। বর্তমানে এর ভার্সন 5.0.7 পাওয়া যাচ্ছে। এটি আপনি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন কারণ এতে কোন রকম স্প‌্যাইওয়্যার / ট্রোজান / ওয়ার্ম কিছু নেই। আরো সুখের খবর হচ্ছে এটি সম্পুর্ন বিনামূল্যে ওয়েবে পাওয়া যায়।

LANguard Network Scanner, অসাধারণ IP Scanner





আগের পোস্টে ১৭৬ টি নেটওয়ার্ক টুলের এক বিশাল ভান্ডার পেয়েও টুলগুলোর ব্যবহার না জানায় অনেকেই পুরোপুরি খুশি হতে পারেননি। তাদের জন্য এই পর্ব। এখানে একটি ল্যান স্ক্যানার ও এটি দিয়ে কি কি ধরনের মজা(নবীসদের জন্য মজারই বটে) করা যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে...

টুলটির নাম LANguard Network Scanner. এটি দিয়ে আপনার নেটওয়ার্কে স্ক্যান দিয়ে অন্য ব্যবহাকারীদের কম্পিউটারের আইপি বের করে ফেলতে পারবেন। কিন্তু কথা হচ্ছে আইপি জেনে কি হবে? অনেক কিছুই হতে পারে। বিষয়টা কম্পিউটার নিয়ে আপনি কিধরনের কাজ করেন তার উপর নির্ভর করে। আমি এখানে সাধারন ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু আলোচনা করছি-

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Best Buy Coupons