শনিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১০

যেভাবে চিরদিনের জন্য বন্ধ করবেন আপনার ফেসবুক একাউন্ট



ফেসবুক এখন পৃথিবীর টক অফ দা টাইম, কারনে অকারনে মানুষ এখন সারাদিন ফেসবুকের সাথে থাকতে ভালবাসে । এই ফেসবুকই আবার হয়ে উঠে বিড়ম্বনর কারন । যদি আপনার তেমনি হয়ে থাকে তাহলে জেনে নিন কিভাবে বন্ধ করবেন আপনার ফেসবুক একাউন্ট ।Deactivate করুন Facebook একাউন্টএকাউন্ট বন্ধ করার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আগে Deactivate করে নিন আপনার Facebook একাউন্টটি ।




১. প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে Settings > Account Settings > Deactivate Account তে যান । অথবা এই লিংকে যান ।


২. এবার আপনাকে একটি ফরম দ্বারা জিজ্ঞাস করা হবে কেন আপনি একাউন্ট ডিএ্যাকটিভেট করতে চান । ফরমটি পূরন করে Deactivate My account চাপুন ।

এবার আপনার একাউন্টটি Deactivate হয়ে যাবে । তবে এরপরও হয়ত আপনি ট্যাগ , ইনভাইটেশন ইত্যাদি পেতে থাকবেন । এগুলো থেকে মুক্ত হতে একেবারে ডিলেট করে দিন আপনার এ্যাকাউন্টটি ।Delete করুন Facebook একাউন্টএবার ফেসবুকে লগইন করা অবস্থায় এই লিংকটিতে যান । এবং এবার একটি নোটিশ পাবেন যে , আপনার এ্যাকাউন্টটি ডিলেট করে দিলে আপনার ছবি , মেসেজ সহ সকল ডাটা মুছে যাবে যা আপনি আর কখনওই ফিরৎ পাবেননা । রাজি থাকলে Submit বাটানটি চেপে চিরদিনের জন্য ডিলেট করে দিন আপনার ফেসবুক একাউন্ট ।সতর্কতা: আপনার এ্যাকাউন্টটি ডিএ্যাকটিভেট বা ডিলেট করে দিলে আপনার ছবি , মেসেজ সহ সকল ডাটা মুছে যাবে যা আপনি আর কখনওই ফিরৎ পাবেননা । তাই এগুলো ফলো করার আগে নিজে নিশ্চিত হয়ে নিন যে ভবিষ্যতে এগুলোর দরকর হবে না ।

লুকিয়ে রাখুন যেকোন ড্রাইভ

প্রায় সময়ই আমাদেরকে হার্ডডিস্কের ড্রাইভগুলো তথা হার্ডডিস্কের পার্টিশন লুকিয়ে রাখতে হতে পারে। আপনি যদি আপনার ছোট ভাইবোনদের সাথে একই কম্পিউটারের একই একাউন্ট শেয়ার করেন, তাহলে আপনি হয়তো কোন একটা ড্রাইভে তাদের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করতে চাইতে পারেন। অথবা আপনি যদি কোন সাইবার ক্যাফেতে চাকরি করেন, তাহলে এই সম্ভাবনাটা খুবই বেশি যে, আপনি সাধারণ ব্যবহারকারীদেরকে আপনার ড্রাইভগুলোতে প্রবেশ করার অধিকার দিতে চাইবেন না। সেক্ষেত্রে ড্রাইভগুলো লুকিয়ে রাখার পদ্ধতিটা আপনার কাজে লাগতে পারে।
যাই হোক, যেকোন ড্রাইভ লুকিয়ে রাখার কাজটি আপনি রেজিস্ট্রি এডিটর থেকে খুব সহজেই করতে পারেন। এরজন্য প্রথমে Start > Run এ গিয়ে REGEDIT টাইপ করে এন্টার দিয়ে রেজিস্ট্রি এডিটর ওপেন করুন। এরপর রেজিস্ট্রি এডিটর থেকে HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer ওপেন করুন। এখানে Explorer কীর ডান পার্শ্বস্থ প্যানেলে NoDrives নামে নতুন একটি DWORD ভ্যালু (REG_DWORD) তৈরি করে এর উপর ডাবল ক্লিক করে এটি ওপেন করুন এবং নিম্নবর্ণিত পদ্ধতি অনুযায়ী এতে একটি উপযুক্ত মান প্রবেশ করান। এরপর এডিটর বন্ধ করে ফিরে এসে কম্পিউটার লগ অফ অথবা রিস্টার্ট করুন। দেখবেন আপনার কাঙ্খিত ড্রাইভটি আর দেখা যাচ্ছে না।
NoDrives এ কি মান প্রবেশ করাবেন, সেটা নির্ভর করবে আপনি কোন কোন ড্রাইভ লুকিয়ে রাখতে চান তার উপর। আপনি যদি সবগুলো ড্রাইভ লুকিয়ে রাখতে চান তাহলে 67108863 মানটি Decimal ভ্যালু হিসেবে প্রবেশ করান। এছাড়া কোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লুকাতে চাইলে তার জন্য নির্দিষ্ট একটি মান প্রদান করতে হবে। যেমন A এর জন্য 1, B এর জন্য 2, C এর জন্য 4, D এর জন্য 8, E এর জন্য জন্য 16 এভাবে প্রতিটি ড্রাইভ লেটারের জন্য এই মান দ্বিগুণ হতে থাকবে। এই হিসেবে Z এর জন্য মান হবে 33554432.
আপনি যদি দুই বা ততোধিক নির্দিষ্ট সংখ্যক ড্রাইভকে একসাথে লুকিয়ে রাখতে চান, তাহলে আপনাকে সেই ড্রাইভগুলোর মানসমূহের যোগফল ব্যবহার করতে হবে। যেমন আপনি যদি D এবং G ড্রাইভ দুটোকে লুকিয়ে রাখতে চান, তাহলে আপনাকে D এর মান 8 এবং G এর মান 64 এর যোগফল 72 NoDrives এ প্রবেশ করাতে হবে।
এই পদ্ধতিতে আপনি ড্রাইভগুলোকে সাফল্যের সাথে লুকাতে পারলেও সচেতন ব্যবহারকারীদেরকে সেগুলোতে প্রবেশ করা থেকে বিরত রাখতে পারবেন না। ড্রাইভ দেখা না গেলেও তারা রান কমান্ড অথবা এক্সপ্লোরারের অ্যাড্রেসবার ব্যবহার করে ড্রাইভগুলোতে ঠিকই অনুপ্রবেশ করতে পারবে। আপনি যদি ব্যবহারকারীকে ড্রাইভে প্রবেশ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত রাখতে চান, তাহলে আপনাকে ভিন্ন একটা পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। এটা নিয়ে পরে পোষ্ট দিবো ।
সূত্র:সূত্র

শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১০

ইন্সটল করা প্রোগ্রাম ADD/REMOVE প্রোগ্রামস থেকে লুকিয়ে রাখা

কোন প্রোগাম/সফটওয়্যার ইনষ্টল করলে তা কন্ট্রোল প্যানেলের এ্যাড/রিমুভ প্রোগ্রামে দেখা যায়, যেখান থেকে সেই সফটওয়্যার/প্রোগ্রামটি আনইনষ্টল করা যায়। আর সহজে বোঝা যায়, সিস্টেমে কোন কোন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করা আছে। কিন্তু আপনি চাইলে এ্যাড/রিমুভ প্রোগ্রাম থেকে ইচ্ছামত কিছু প্রোগ্রাম লুকিয়ে ফেলতে পারেন। এজন্য রেজিষ্ট্রি এডিটর (Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার করে) খুলে HKEY_LOCAL_MACHINE \ SOFTWARE \ Microsoft \ Windows \ CurrentVersion \ Uninstall এ যান। এবার যে প্রোগ্রামটি লুকিয়ে রাখতে চান সেটি নির্বাচন করে ডানের DisplayName এ দুইবার ক্লিক করে প্রোগ্রামটির নাম (ক্যাপশন) মুছে ফেলুন।

তবে অনেক সময় এখানে কিছু কিছু প্রোগ্রামের নাম দেখা যায় না। তখন উপরের কোড নির্বাচন করে ডানের DisplayName নাম দেখে বুঝে নিন এবং DisplayName এর ক্যাপশন মুছে দিন। তাহলে সেটি আর এ্যাড রিমুভে তা দেখা যাবে না। আপনি চাইলে DisplayName এর ক্যাপশন মুছে অন্য নাম লিখে দিলে এ্যাড রিমুভে নতুন নাম দেখাবে।
http://prothom-aloblog.com/users/base/explorar_tahsin/22

উইন্ডোজ এক্সপি ও ২০০০ এর এডমিন পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন?


এমনটা অনেকেরই হয় যে এই মাত্র উইন্ডোজ এক্সপি বা উইন্ডোজ ২০০০ সেটাপ করে লগইন করতে গিয়ে দেখলেন পাসওয়ার্ড কাজ করছে না। সেটাপের পাসওয়ার্ড দেয়ার সময় অন্যমনস্ক থাকার কারনে এটি হতেই পারে...! কিন্তু কি করবেন এক্ষেত্রে? আপনাকে এই বিপদ থেকে রক্ষা করার জন্যই ছোট একটা টিপস দিচ্ছি। আবার নতুন করে সেটাপ না দেয়ার আগে চেষ্টা করে দেখতে পারেন-

আপনার পার্টিশন যদি NTFS না হয়ে FAT32 হয় তাহলে-
১) একটি উইন্ডোজ ৯৮ এর বুট ডিস্ক দিয়ে পিসি বুট করুন
২) ডস কমান্ড দিয়ে উইন্ডোজ যে ড্রাইভে সেটাপ করা হয়েছে সেখানে চলে যান
উদাহরণ:
উইন্ডোজ ২০০০ এর জন্য-
ক) কমান্ড: cd C:\WINNT\system32\config
খ) কমান্ড: attrib -s -h -r sam
গ) কমান্ড: del sam

উইন্ডোজ এক্সপি'র জন্য-
ক) কমান্ড: cd C:\WINDOWS\system32\config
খ) কমান্ড: attrib -s -h -r sam
গ) কমান্ড: del sam
(ধরে নেয়া হয়েছে আপনি ড্রাইভে আপনার অপারেটিং সিষ্টেম সেটাপ করেছেন)

আপনার পার্টিশন যদি FAT32 না হয়ে NTFS হয় তাহলে-
১) আপনার পিসির হার্ডডিক্সটি খুলে অন্য একটি পিসিতে লাগিয়ে নিন
২) নিচের লোকেশনে চলে যান-
উইন্ডোজ ২০০০: C:\WINNT\system32\config
or
উইন্ডোজ এক্সপি: C:\WINDOWS\system32\config
৩) sam ফাইলটি ডিলিট করে দিন বা রিনেম করে দিন।

পিসি রিষ্টার্ট করুন......

উপরের বর্নিত সিস্টেমে যারা পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারবেন না তাদের জন্য আরো সহজ একটি ব্যবস্থা দিচ্ছি-

১) একটি এক্সপি বুট ডিক্স দিয়ে পিসি বুট করুন
২) সেটাপ শুরু হওয়ার সময় press R to begin the Repair process.
৩) রিপেয়ার মুডে সেটাপ চলতে দিন যতক্ষন না Installing Devices পোগ্রোস বার দেখা যাবে (একবার রিস্টার্টের পর এটি আসে)
৪) Installing Devices দেখা মাত্র press SHIFT + F10 ...কমান্ড কনসোল খুলে যাবে তাতে। (এটি এক্সপির একটি সিকিউরিটি বাগ... যতদিন মাইক্রোসফট এটি ফিক্স না করবে, ততদিন ব্যবহার করতে পারবেন)।
৫) কমান্ড প্রম্পটে টাইপ করুন- NUSRMGR.CPL and press Enter... এক্সপির User Accounts প‌্যানেল পেয়ে যাবেন।
৬) User Accounts থেকে পাসওয়ার্ড রিসেট বা নতুন ইউজার ক্রিয়েট করে এডমিন একসেস দিয়ে দেয়া বা যেকোন কিছুই করতে পারেন....
৭) পুরো প্রক্রিয়া শেষ করে সিস্টেম রিস্টার্ট করুন

Source: http://prothom-aloblog.com/users/base/trivuz/57
উইন্ডোজ এক্সপি'র যেকোন প্রোগ্রামকে সহজে চালু করতে চান ?
Start+R চাপুন
তখন রান বক্সের ভিতর
নিন্মোক্ত কমান্ডগুলো প্রয়োগ করতে পারেন।
===========================================
একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস - access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড - accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড - hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস - appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস - control admintools
অটোমেটিকস আপডেট - wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড - fsquirt
ক্যালকুলেটর - calc
সার্টিফিকেটস - certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ - charmap
চেক ডিক্স (ডস) - chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার - clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট - cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস - dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট - compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল - control
ইউজার একাউন্টস - control userpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস - timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স - ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার - devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স - dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ - cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট - dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট - diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার - diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস - control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস - desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ - drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার - verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল - migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল - sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস - control folders
ফন্টস - control fonts
ফন্টস ফোল্ডার - fonts
গেম কন্ট্রোলারস - joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর - gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট - helpctr
হাইপারটার্মিনাল - hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড - iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস - ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড - icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার - iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস - inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস - control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস - secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস - lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ - logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট - winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার - moviemk
এমএস পেইন্ট - mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল - mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস - main.cpl
নেট মিটিং - conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস - control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস - ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড - netsetup.cpl
নোটপ্যাড - notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার - packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর - odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড - osk
আউটলুক এক্সপ্রেস - msimn
এমএস পেইন্ট - pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস - password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর - perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর - perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস - telephon.cpl
ফোন ডায়ালার - dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন - powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স - control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার - printers
রিজিউনাল সেটিংস - intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর - regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর - regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক - rasphone
রিমোট ডেক্সটপ - mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ - ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট - ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি - rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা - sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক - control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার - wscui.cpl
সার্ভিসেস - services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার - fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা - shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও - mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর - sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি - msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন - msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস - sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার - taskmgr
টিসিপি টেষ্টার - tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট - telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার - nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার - utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক - wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি - wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার - explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল - firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার - magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট - wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার - wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার - msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস - syskey
আপডেট লাঞ্চ - wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন - winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর - tourstart
ওয়ার্ড প্যাড - write

Source : http://prothom-aloblog.com/users/base/jakir/129

তৈরি করুন Automated \Unattended Windows XP CD


আমাদের প্রায়ই Computer এ Windows install করতে হয়। প্রতিবারই CD Key, User name, Password, Time zone, ইত্যাদি নানা কিছু সেট করতে হয় Computer এর সামনে বসে থেকে। তারপর প্রয়জনিয় Software এবং Driver Install করতে হয় । যা Total প্রায় এক ঘন্টা সময়ের ব্যপার । তৈরি করে নিন Customized Unattended Windowx XP CD ।

সুবিধা সমূহঃ
১. CD Key, User name, Password, Time zone, ইত্যাদি কোন কিছু দিতে হবে না । অর্থাৎ XP setup শুরু হলে সামনে বসে থাকার প্রয়োজন নেই।
২. XP এর সাথে প্রয়জনিয় Software এবং Driver Install হয়ে যাবে ।
৩.Install হতে Total ১০ -১৫ মিনিট সময় লাগবে।
৪ XP CD এর সাইজ ৪০% কমে যাবে ।
তাহলে শুরু করা যাক......

যা যা লাগবে :
১। .NET Framework Install করুন। ডাউনলোড করুন [http://www.microsoft.com/downloads/details.aspx?familyid=0856eacb-4362-4b0d-8edd-aab15c5e04f5&displaylang=en] থেকে।

২। nLite software Install করুন। ডাউনলোড করুন [http://www.nliteos.com/download.html] থেকে।

৩। যে সকল software XP এর সাথে install করতে চান তার cab file(Extension .cab) লাগবে। এ গুলুকে Win addon বলে। নিজে তৈরি করে নেওয়া যায়। বেশির ভাগ তৈরি পাওয়া যায়। ডাউনলোড করুন [http://www.winaddons.com/nlite-addons] থেকে।

৪।যে সকল Driver Install করতে চান তা একটি Folder এ রাখুন
৫।XP CD টি একটি Folder এ Copy করুন।

শুরু করা যাক................

#১। nLite software টি ওপেন করুন । Welcome Screen আসবে Next চাপুন


#২। এখন যে Folder এ XP CD কপি করেছেন তা Browse করে দেখিয়ে দিন।Next চাপুন।

#৩। নতুন Preset Window আসবে ।Next চাপুন।

#৪। এখন Task Selection Screen আসবে। All বাটন চাপুন।Next চাপুন।


#৫। Service Pack Screen আসবে।Next চাপুন।

#৬। Hotfixes.. screen আসবে । এখানে Insert বাটন চেপে যে সকল software XP এর সাথে install করতে চান তার cab file(Extension .cab) দেখিয়ে দিন।Next চাপুন।


#৭। Drivers screen আসবে। Insert বাটন চেপে Driver folder এ শুধু INF File টি দেখিয়ে দিন।Next চাপুন। Driver বা Software না চাইলে Next চেপে পরের Screen এ চলে যান।

#৮।Component Removal Screen আসবে। XP CD তে অনেক Component অতিরিক্ত দেওয়া থাকে যা তেমন কোন কাজে লাগেনা ।এগুলু বাদ দিলে CD এর সাইজ অনেক কমে যায় এবং Installation time ও কম লাগে। যে Component বাদ দিবেন তা click করে select করুন।
নিচে বাদ দেওয়ার মত component এর নাম দিলাম..........

Keyboard:
United States International Keyboard ছাড়া বাকি সব বাদ দেওয়ার জন্য select করুন.
Language:
সব বাদ দেওয়ার জন্য select করুন.

Network:
FrontPage Extensions , Internet Information Service (IIS), MSN Explorer বাদ দেওয়ার জন্য select করুন.

Operating System:
.NET Framework, DR Watson, Manual Install and Upgrade, Search Assistant, Service Pack Messeges , Tour বাদ দেওয়ার জন্য select করুন.

Services:
Indexing service বাদ দেওয়ার জন্য select করুন.

Directories:
সব বাদ দেওয়ার জন্য select করুন.
এখন next চাপুন

#৯। Unattended screen আসবে । General Tab এ Product Key এর ঘরে serial key
বসান। firewall বন্ধ করে দিতে পারেন।

User Tab এ User acount তৈরি করে user name দিন এবং Autologon ঘরে যে User এ Autolog on করতে চান তা select করুন ।Blank password select করুন
এভাবে সবগুলো tab সেটিং করুন। next চাপুন

#১০। Option Screen আসবে। General tab এ " Press any key...." enable করুন।
Remove duplicate file - Enable
Black background- Enable করুন।
Classic mode- Enable করুন।
Patches Tab এ TCP/IP- 100 করুন।
Usb port..- 500 করুন।
Unsign Theme....-Enable করুন। Next

#১১। Tweaks screen আসবে। General Tab এ কিছু Setting করতে পারেন । Next চাপুন।

#১২। এখন Process হবে। Process এর পর cd Burning Page এ আসবে । এখানে সরাসরি CD Burn করতে পারেন অথবা ISO Image File সেভ করে রাখতে পারেন পরে Burn করার জন্য । ISO save করাই ভাল।

#১৩। এখন Finished চাপুন ।।।

source : http://prothom-aloblog.com/users/base/msirussel/6

শুক্রবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১০

আপনার ফাইল একসাথে ৯টি সার্ভারে আপলোড করুন!!


altইন্টারনেটে ফাইল শেয়ার করার জনপ্রিয় সাইটগুলো হল, Rapidshare, Megaupload, Mediafire, Depositfiles, Hotfile, Badongo, Zshare, 2shared ইত্যাদি। বিভিন্ন সময় ফাইল শেয়ার করার জন্য আমরা এই সাইটগুলো ব্যবহার করি। তবে এইসব সাইটগুলো বিনামূল্যে ব্যবহার করতে গেলে বিভিন্ন সাইটে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তাই সবার পক্ষে সব সাইট থেকে ডাউনলোড করা সম্ভব হয় না। ফলে দেখা যায় আপনি কোন একটা ফাইল শেয়ার করলেন কিন্তু অনেকে ডাউনলোড করতে পারে আবার অনেকে পারে না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য আমরা অনেক সময় একই ফাইল বিভিন্ন সাইটে আপলোড করি। একাধিক সাইটে আপলোড করার ঝামেলা প্রচুর। ব্যান্ডউইথ খরচ, সময় নষ্ট ইত্যাদি ইত্যাদি। একাধিক সাইটে আপলোডের এই ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকতে পারেন একটা সাইটের সেবা নিয়ে। সাইটটি হল Multiupload। এই সাইটে কোন ফাইল আপনি আপলোড করলে তা মুল সাইট সহ উপরোল্লিখিত ৮টা সাইটে সয়ংক্রিয়ভাবে আপলোড হয়ে যাবে। ফলে একবারেই আপনি পেয়ে যাবেন ৯টি সাইটের ডাউনলোড লিংক! এর ফলে যার যেখান থেকে খুশি ফাইল ডাউনলোড করতে পারবে। আশা করি সাইটটি আপনাদের উপকারে আসবে।

source :

ডাউনলোড করুন প্রিমিয়াম একাউন্ট এর মত

rapidemega.jpg image by dgemg

বিভিন্ন ফাইল শেয়ারিং সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন প্রিমিয়াম একাউন্ট এর মত। যেমন rapidshare, hotfile , megaupload, uploading, storage ইত্যাদি। আমি এটা টেস্ট করেছি ১০০% কাজ করে। আপনাকে শুধু এই সাইটটি ওপেন করতে হবে এবং সার্ভার অনুযায়ী লিংকে প্রবেশ করে ডাউনলোড লিংকটি পেষ্ট করতে হবে। অতঃপর Generate বাটনে ক্লিক করে নতুন লিংক পাবেন যা থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। এই ধরনের আরেকটা সাইট হল rapidpremium.net। এই সাইটে Username এবং Password হবে public। ভাল লাগলে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।

XP Black Theam

আন-কমন জিনিস ব্যবহার করার মজাই আলাদা। পুরা অফিসে অন্য সবার কম্পিউটার থেকে আমার কম্পিউটারের স্টাইল আলাদা মানে আন কমন তার একটু নমুনা সরুপ নিচের ছবিটি দেখেন




আমার কাছে এই থিমটা খুব পছন্দ হইছে। কি বলেন আপনারা।

আপনার মনে যদি সাধ জাগে আপনার কম্পিউটার খানা কে এরুপ করিবেন
তাহলে পড়ুন আর সেই মোতাবেক কাজ করুন।

প্রথমে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করত
Click This Link

ওয়েব পেজটিতে যান সেইখানে ডান পাশে ডাউনলোড বোতামে ক্লিক করে





আপনার ইমেইল এড্রেস দিন
এরপর আপনি যে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেন সেইটি ফাইলটি ডাউনলোড করুন
ডাউনলোড শেষ হয়ে গেলে সফটোয়ারটি

সেটাপ করুন

আপনার ডেস্কটপে একটা সর্টকার্ট কী(এলিয়েন এর মাথা সম্বলিত) পাবেন উহাতে ক্লিক করে নিচের চিত্রের মত যে কোন একটা থিম পছন্দ করুন



এপ্লাই বাটনে ক্লিক করুন।

কী মজা আপনার ডেস্কটপ আগের চেয়ে বদলে গেছে।

চিত্র সহ টিউটোরিয়াল এর জন্য ক্লিক করুন এইখানে

http://www.somewhereinblog.net/blog/ghoom/28997820

ফায়ারফক্সের স্পিড বাড়িয়ে তুলুন ১০ গুন

ফায়ারফক্সের গতি বাড়িয়ে তুলতে চাইলে ফলো করুন নিচের পদ্ধতি গুলো।

অনেক ভালো কাজ করে আগে আমার যেই মেমোরী খেত ফায়ারফক্স এখন তার অর্ধেক ;)

যাই হোক চলুন দেখি কিভাবে করতে হবে

১) এড্রেস বারে লিখুন about:config

২) স্ক্রল করে খুজে বের করুন এই এন্ট্রিগুলো

network.http.pipelining
network.http.proxy.pipelining
network.http.pipelining.maxrequests

এইবার প্রথম এবং দ্বিতীয় টিকে true করে দিন

তৃতীয়টির নাম্বার ভ্যালু সেট করে দিন 30

3) অবশেষে রাইট বাটনে ক্লিক করে নতুন একটি integer নিন

নাম দিন nglayout.initialpaint.delay

এটার ভ্যালু সেট করে দিন 0

ব্যাস হয়ে গেল এবার দেখুন আপনার ফায়ারফক্সের গতি কেমন বেড়েছে।

Windows XP এর Live CD তৈরী করুন

Live CD কি সেটা আমার মনে হয় সবাই জানেন। তার পর ও বলছি, এই সিডিগুলো থেকে অপারেটিং সিস্টেম সরাসরি লোড হতে পারে। এর ফলে আপনি ইনস্টল না করেই কোন একটা অপারেটিং সিস্টেমের ফীচারগুলো দেখতে পারবেন। যারা পিসি ট্রাবলশুটিংয়ের কাজ করে তাদের জন্য উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি একটি খুবই প্রয়োজনীয় জিনিস। অনেক সময় পিসি চলাকালীন বিদ্যুৎ চলে গেলে পরেরবার আর উইন্ডোজ রান হয় না। "Inaccessible Boot Device" এরর দেখায়। বিশেষ করে ইউন্ডোজ ২০০০ এ এই সমস্যাটা বেশি দেখা যায়। এই ক্ষেত্রে এক্সপির লাইভ সিডি দিয়ে পিসি বুট করে কমান্ড প্রম্পট থেকে chkdsk/f c: চালালেই সমাধান হয়ে যায়। এছাড়া ও ধরুন, ভাইরাস বা অন্য কারণে উইন্ডোজ ক্র্যাশ করেছে। C: ড্রাইভ ফরম্যাট করতে হবে। কিন্তু C: ড্রাইভে আপনার কিছু ডেটা রয়ে গেছে। এই ক্ষেত্রে লাইভ সিডি দিয়ে পিসি বুট করে ডেটাগুলো C: থেকে কপি করে অন্য ড্রাইভে সরিয়ে নিতে পারেন। যাইহোক, এই রকম অনেক কাজেই লাইভ সিডির প্রয়োজন হয়।

http://i235.photobucket.com/albums/ee276/zeetbear343/Xp-Live.jpg

খুব সহজেই আপনি উইন্ডোজ এক্সপির একটা লাইভ সিডি তৈরী করতে পারেন। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন:

১. এই লিংক থেকে Pebuilder সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন।
২. C: -> WINDOWS -> Web -> Wallpaper ফোল্ডার থেকে bliss.bmp ফাইলটি কপি করে C: -> pebuilderxxxx(এখানে x ভার্শন নাম্বার) ফোল্ডারে রাখুন। bartpe.bmp নামের ফাইলটি মুছে দিয়ে bliss.bmp কে bartpe.bmp নামে রিনেম করুন। এই ধাপটা ঐচ্ছিক, না করলে ওয়ালপেপার হিসেবে Pebuilder এর ডিফল্ট ওয়ালপেপারটাই দেখতে পাবেন। এছাড়া ও আপনি আপনার পছন্দমত যে কোন ওয়ালপেপার দিতে পারেন সেক্ষেত্রে ইমেজ সাইজ হতে হবে ৮০০ X ৬০০ এবং ফরম্যাট হতে হবে BMP। সর্বোপরি আপনার ফাইলটিকে ডিফল্ট bartpe.bmp এর সাথে ওভাররাইট করে দিতে হবে।
৩. এই লিংক থেকে xpe-1.0.7.cab ফাইলটি ডাউনলোড করুন।
৪. Windows XP এর সেটাপ সিডিটি সিডি ড্রাইবে দিন। Pebuilder চালু করুন। Source: এ সিডিরমটি সিলেক্ট করে দিন। Output: এ লিখুন XPLIVECD। Media output: এ Create ISO image সিলেক্ট করে ISO ইমেজটি কোথায় সেব হবে তা দেকিয়ে দিন।
৫. Plugins বাটনে ক্লিক করুন। Add বাটনে ক্লিক করে একটু আগে ডাউনলোড করা xpe-1.0.7.cab ফাইলটি দেখিয়ে দিন। OK করুন। প্লাগইন লিস্ট থেকে nu2shell এ ক্লিক করুন। দেখবেন এটি এনাবল অবস্থায় আছে। Enable/Disable বাটনে ক্লিক করে nu2shell কে ডিজেবল করে দিন। একইভাবে Startup Group কে ও ডিজেবল করে দিন। Close বাটন ক্লিক করুন। এই ধাপটা একটু সতর্কতার সাথে করুন যেন ভুল না হয়।
৬. এবার Build বাটনে ক্লিক করুন। এক্সপির লাইভ সিডির ISO ফাইল তৈরী হওয়া শুরু হবে। এই ধাপে কিছুক্ষন সময় লাগবে। অপেক্ষা করুন। কাজ ঠিকঠাক মত শেষ হয়ে গেলে আপনি pebuilder.iso নামে একটা ফাইল পাবেন(ISO ইমেজ যেখানে সেভ হওয়ার জন্য দেখিয়ে দিয়েছিলেন)। এইধাপে সাধারনত কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। কিন্তু একপি সেটাপ সিডিটাতে যদি বেশি স্ক্র্যাচ থাকে তাহলে এরর দিতে পারে।
৭. pebuilder.iso ফাইলটাকে Nero বা কোন সিডিবার্নিং সফটওয়্যার দিয়ে ইমেজ হিসেবে সিডিতে রাইট করুন। খেয়াল রাখবেন ডাটা সিডি হিসেবে রাইট করলে কিন্ত কাজ করবে না।

হয়ে গেল আপনার Windows XP Live CD। এবার সিডিটি সিডিরমে রেখে BIOS এ Boot from CD সিলেক্ট করলেই কাজ হয়ে যাবে

source

বৃহস্পতিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১০

ফেসবুকে gift অথবা quiz এপলিকেশন তৈরি করুন

শুনেন যারা পারেন তাগো কইতাসি না যারা পারেন না ও বানাইতে চান তাদের কইতাসি।আমরা অনেকেই ফেসবুকের এপলিকেশন গুলা নিয়া পইড়া থাকি এরে ওরে এই উপহার দেই আবার কুইজ নেই। মজার ব্যাপার হইল ফেসবুকে মিষ্টি কিংবা আরো নানান রকম জিনিষ আমরা আমাদের বন্ধুদের পাঠাই কিন্তুক লাভ টা কি হয় ? খাইতে পারে ? না গিলতে পারে ? তারপরো আমরা এই কাম কইরা মজা পাই। আবার আমরা অনেকেই কুইজ নেই আর মজা পাই যেমন আমাগো পরিচিত দুইজন >>>যাই হউক আমাদের ইচ্ছা করতেই পারে যে নিজেইএকখানা এ্যপলিকেশন বানাই। যারা ৪০% পিএইচপি পারেন ও প্রোগরামিং নলেজ আছে তারা যেকোন রকম এ্যপলিকেশন বানাইতারেন এবং আয় ও করতারেন।প্রথমে ফেসবুক ডেভলোপার টা ইন্সটল কইরা লনহেরফর এইডা Click This Link নামায় নিয়ে শুরু কইরা দেন।আর যাদের প্রোগরামিং নলেজ নাই তারাও চাইলে কিছ wizardএর সাহাজ্যে বানাইতারেন গিফট অথবা কুইজ এ্যপলিকেশন।প্রথমে গিফট এ্যপলিকেশন বানানোর এ্যপলিকেশন টি এ্যড করুন>>>> http://apps.facebook.com/giftcreator/ ফেসবুক ডেভলোপার এ্যপলিকেশন টি এ্যড করুন। এইবার ঐ গিফট এ্যপলিকেশন বানানোর এ্যপলিকেশন টি তে যানগেলে একটা পেজ আইব ওখানে আপনার এ্যপলিকেশনের নাম যেমন [চকোলেট গিফট] আর এটা কি নিয়ে এইসব বিস্তারিত লিখুন আর একটা গিফট অর্থাত একটা চকলেটের ছবি আপলোড করুন এইবার আপনারে সামনে নিয়া যাইব ওরাই বলেদিবে আপনাকে কি কি করতে হবে ৪-৫ টা সহজ ধাপ শেষ করলেইহইল, ব্যস আপনার এপলিকেশন তৈরি।এখন গিফট ক্রিয়েটরে গিয়ে আপনার এ্যপলিকেশনে যান ইচ্ছা মতগিফট/ছবি আপলোড করুন হেরফর বন্ধুদের চকোলেট গিফট পাঠানো শুরু করেন আপনার নিজের এ্যপলিকেশন দিয়া।এরকম আরো গিফট এ্যপলিকেশন বানানোর এ্যপলিকেশন আছেhttp://apps.facebook.com/app_creatorhttp://apps.facebook.com/giftcreator/আর কুইজ এ্যপলিকেশন বানাইতে চাইলে এইগুলা চেষ্টা করতে পারেন http://apps.facebook.com/quizapps/http://apps.facebook.com/quizcreator/quizzeshttp://apps.facebook.com/quizzes?point=20805

বানানো একখানা এ্যাপলিকেশন...Click This Link

এ্যাডমিনিস্ট্রেটরের পাসওয়ার্ড খোলা


সাধারণত বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকে ফলে লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। লিমিটেড ইউজারে কোন সফটওয়্যার যেমন ইনষ্টল করা যায় না তেমনই অনেককিছুই পরিবর্তন করা যায় না। যদি কোন কারণে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে সেক্ষেত্রে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। হয়তোবা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল কারারও প্রয়োজন হতে পারে। এমতবস্থায় আপনি যদি লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সহজেই লিমিটেড ইউজারের মাধ্যমে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা নতুন ইউজার খুলতে অথবা বর্তমান লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য কমান্ড প্রোম্পট খুলে (রানে গিয়ে Crtl+R চেপে cmd লিখে এন্টার করলে) নিজের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।cd\ লিখে এন্টার করুন,c: লিখে এন্টার করুন,cd windows\system32 লিখে এন্টার করুন,copy logon.scr logon.old লিখে এন্টার করুন,copy cmd.exe logon.scr লিখে এন্টার করুন,এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে ঢুকে logon.scr ফাইলকে যেকোন নামে রিনেম করে আবার cmd.exe ফাইলকে logon.scr নামে রিনেম করতে পারেন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার লগঅন না করে অপেক্ষা করুন তাহলে নির্দিষ্ট সময় পরে স্ক্রিনসেভারের ওয়েট টাইম) স্ক্রিনসেভারের পরিবর্তে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। যদি এই পদ্ধতিতে কমান্ড প্রোম্পট না খোলে তাহলে বিকল্প হিসাবে কমান্ড প্রোম্পট খুলে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।cd\ লিখে এন্টার করুন,c: লিখে এন্টার করুন,cd windows\system32 লিখে এন্টার করুন,copy sethc.exe sethc.old লিখে এন্টার করুন,copy cmd.exe sethc.exe লিখে এন্টার করুন,এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে ঢুকে sethc.exe ফাইলকে রিনেম করে আবার cmd.exe ফাইলকে sethc.exe নামে রিনেম করুন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার লগঅন না করে শিফট (Shift) কী পাঁচবার চাপুন তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে।এখন এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে net user administrator 2007 লিখুন তাহলে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন হয়ে ২০০৭ হয়ে যাবে। আর আপনি যদি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে নতুন ইউজার খুলতে চান তাহলে net user mehdi /add লিখে এন্টার করুন তাহলে mehdi নামে নতুন একটি ইউজার তৈরী হবে। এবার mehdi ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে হলে net localgroup administrator mehdi /add লিখুন এবং এন্টার করুন। তাহলে আপনার বর্তমান ইউজার (mehdi) এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। একইভাবে বর্তমান ব্যবহার করা যে কোন লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।লগইন করার সময় কমান্ড প্রোম্পট আসেল control userpassword2 লিখে এন্টার করলে ইউজার একাউন্টস আসবে যেখান থেকে সহজেই পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা বা ইউজার তৈরী করা যাবে।আর nusrmgr.cpl লিখে এন্টার করলে ইউজার একাউন্টস ম্যানেজমেন্ট আসবে এবং lusrmgr.msc লিখে এন্টার করলে লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপ আসবে যেখান থেকেও ইউজার তৈরী বা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যাবে। এছাড়াও কমান্ড প্রোম্পট শুধূ control লিখে এন্টার করলে ইউজার কনট্রোল প্যানেল খোলবে।
( ইহা একটি কাট পেস্ট পোস্ট। তবে আমার মনে হয় ইহাতে অনেকে উপকৃত হইতে পারেন। তাই ইহাকে এই মহল্লায় স্হানান্তরিত করা হইল )

মোবাইলে ইন্টারনেটের চাহিদা পূরণ (সফটওয়্যারের ফিচার ও লিংকসহ)



প্রথমে চেয়েছিলাম জীবনে যতো কাজের মোবাইল সফটওয়্যার দেখেছি সেগুলো নিয়ে পোস্ট দেবো। কিন্তু পরে বুঝলাম সেটা করতে গেলে কোন বিশেষ একটি সফটওয়্যারের ব্যাপারে বেশি কিছু লেখা সম্ভব হবে না, ফিচারগুলো তুলে ধরা সম্ভব হবে না। তাই ভাবলাম মোবাইলে প্রধানতঃ মানুষ আসলে কি চায়। মানুষ চায় মোবাইল তাদের বেসিক চাহিদাগুলো মোটামুটি রূপে পূরণ করুক, আর তার বিরাট একটা অংশ জুড়েই হচ্ছে ইন্টারনেটের ব্যবহার। আর তাই খুব বেসিক কিছু সফটওয়্যার নিয়ে লিখলাম যেগুলোর কার্যকারিতা সবার পক্ষে বোঝা সম্ভব, সম্ভব ব্যবহার করা। আর তাই বাদ দেয়া হয়েছে অনেক জটিল কিন্তু কার্যকরী সফটওয়্যার। এই পোস্ট লিখতে গিয়ে অনেকসময়ই একই ধরনের কিছু সফটওয়্যারের মধ্যে সেরা ক'টিকে বেছে নিতে হয়েছে বা তার চেষ্টা করা হয়েছে। যারা মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অভ্যস্ত তাদের অনেকেরই হয়তো কাজে আসবে না পোস্টটি, তবে নতুনদের জন্য সহায়ক হবে বলে ধারণা।

----------------------------------------------------------------------------------



Opera Mini: অত্যন্ত জনপ্রিয় এই মোবাইল Web ব্রাউজারটিকে আসলে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছ নেই। আমরা যারা বাংলাদেশে একদম প্রথম থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করছি তাদের সাথে অপেরা মিনির সখ্যতা অনেকদিনের। নিচে Opera Mini এর কিছু ফিচার তুলে ধরা হলো:

১. যে কোন পেইজ আপনার অপেরা মিনিতে আসার আগে অপেরা মিনির নির্দিষ্ট Proxy Server থেকে Processed ও Compressed হয়ে আসে। আর তাই খুব অল্প যেটা ট্রান্সফারের মাধ্যমে আপনি ঐ নির্দিষ্ট ওয়েবপেইজটি ব্রাউজ করতে পারেন।

২. সব ধরনের ওয়েবসাইট/ওয়েবপেইজ সাপোর্ট করে।

৩. সাধারন ওয়েব ব্রাউজারের তুলনায় খরচ অনেক কম!

৪. ভিন্ন ভাষার ইউনিকোড ফন্ট সাপোর্ট (সরাসরি নয়, বিটম্যাপ ফন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে)

৫. ফাইল আপলোড করার ক্ষমতা! (শুধু মাত্র অপেরা মিনি ৪ বা তার পরের ভার্শনগুলোয়)

৬. RSS সাপোর্ট।

৭. Mobile, Desktop ও Landscape view

৮. অপেরার পিসি ভার্শন অথবা অন্য অপেরা মিনি সাথে Bookmark Synchronize করার সুবিধা।

৯. আকর্ষনীয় ও পরিবর্তনযোগ্য থিম।



যেসব ফোনে কাজ করে: যে কোন ফোন যা জাভা এ্যাপ্লিকেশন সাপোর্ট করে।

ব্লগ ও বিভিন্ন ফোরামের মাধ্যমে এখন প্রায় সবারই জানার কথা যে অপেরা মিনির মাধ্যমে যে কোন ইউনিকোড বেইজড বাংলা ওয়েবসাইট মোবাইলে দেখা সম্ভব। এ জন্য আপনার অপেরা মিনির এ্যাড্রেস বারে about:config লিখুন। এবারে Power-User settings উইন্ডোটি খুললে Use bitmap fonts for complex scripts অপশনে Yes দিন। Save নামে একটি বাটন পাবেন, সেটিতে চাপ দিন। ব্যস! এবারে বাংলা দেখতে পারবেন আরামে।



* বিঃ দ্রঃ Bitmap Font ব্যবহার করে বাংলা বা অন্য কোন ভাষা দেখার কারনে Data Usage অনেক বেশি হয় বিধায় Pay-as-you-go প্যাকেজের গ্রাহক অর্থাৎ কিনা যারা প্রতি কিলোবাইটের হিসেবে টাকা দেন তাদের খরচ অনেক বেড়ে যাবে। আর তাই শুধুমাত্র আনলিমিটেড প্যাকেজ ব্যবহারকারীদেরকেই Bitmap Font নিয়মিতভাবে ব্যবহারের জন্য উৎসাহিত করছি।

ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে mini.opera.com এ যান এবং ডাউনলোড করুন। অথবা চাইলে www.opera.com/mini/download লিংকে গিয়ে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করতে পারেন।

----------------------------------------------------------------------------------



Skyfire: মোজিলার বানানো এই মোবাইল ওয়েব ব্রাউজারটির কাজ করে অনেকটা অপেরা মিনির মতোই। এটিরও নির্দিষ্ট কয়টি Proxy Server আছে যেখান থেকে ডেটা/ওয়েবপেইজ Processed ও Compressed হয়ে তারপর আপনার মোবাইলে আসে। তবে Skyfire এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এটি কোন থার্ড পার্টি এ্যাপ্লিকেশনের সহায়তা কোন সহায়তা ছাড়াই শুধুমাত্র ব্রাউজারের বিল্ট-ইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে Flash, Silverlight ও Quick Time ভিডিও দেখাতে পারে যা মোবাইল ওয়েব ব্রাউজারের জগতে একবারেই নতুন। সোজা কথায় যদি বলি তাহলে বলা যায় এর মাধ্যমে আপনি YouTube এর ডেস্কটপ সংস্করণ আপনার মবোইলে ব্রাউজ করতে পারবেন এবং একই সাথে ভিডিও দেখতে পারবেন। এছাড়া অন্যান্য Flash কন্টেন্টযুক্ত ওয়েবসাইটও দেখতে পারবেন সাচ্ছন্দ্যে।



যেসব ফোনে কাজ করে: Nokia N Series (N80 ও N90 বাদে), Nokia E Series (E60 বাদে), অন্য যেকোন Nokia Symbian Series 60 v3 OS যুক্ত ফোনে এবং Windows Mobile 5, 6, and 6.1 (টাচস্ক্রিণ ও নন-টাচ স্ক্রিণ উভয়ই)

ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে m.skyfire.com এ যান এবং ডাউনলোড করুন। অথবা চাইলে get.skyfire.com এ গিয়ে আপনার ফোনের জন্য নির্দিষ্ট ভার্শনটি পছন্দ করে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করতে পারেন।

----------------------------------------------------------------------------------



UCWEB: এই ব্রাউজারটি অনেকটা Opera Mobile (Opera Mini নয়) এর মতো কাজ করে। ব্রাউজারটি চীনের একটি সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বানানো এবং চীনের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার। এটির Data Compression মন্দ নয়। তবে এই ব্রাউজারটি ব্যবহারের মূল কারন এর ব্রাউজিং দক্ষতা নয়, বরং Download দক্ষতা। :) UCWEB এ চমৎকার বিল্ট ইন একটি Download Manager আছে এবং শুধু তাই নয় এটি ডাউনলোডের জন্য Resume ফিচারটি সাপোর্ট করে - অর্থাৎ পিসির ডাউনলোড ম্যানেজারগুলোর মতোই এটিতেও আপনি চাইলে কোন ডাউনলোড বন্ধ রাখতে পারবেন ও আবার পরে পুনরায় চালু করতে পারবেন। আরো একটি চমৎকার ফিচার হচ্ছে এটি Multithreaded ডাউনলোডিং সাপোর্ট করে। অর্থাৎ যেকোন ফাইলকে ডাউনলোডের সময় এটি একাধিক ভাগে ভাগ করে নিয়ে টুকরো টুকরো করে ডাউনলোড করে। Multithreaded ডাউনলোডিং আধুনিক পিসি ডাউনলোড ম্যানেজারগুলোর একটি জনপ্রিয় ফিচার এবং এভাবে ডাউনলোডের কারণে ডাউনলোড স্পিড বেড়ে যায় বহু গুণ। আর তাই বৃহৎ ভিডিও, mp3 অথবা অন্য যে কোন ফাইল পিসিতে নামাতে পারবেন আরো সাচ্ছন্দ্যের সাথে, আরো দ্রুততার সাথে।





যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোনে। iPhone ভার্শন শীঘ্রই আসছে।

ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে wap.ucweb.com এ গিয়ে ডাউনলোড করে নিন অথবা পিসি থেকে www.ucweb.com/English/download.shtml এ গিয়ে আপনার হ্যান্ডসেটের নাম ও মডেল পছন্দ করে নির্দিষ্ট ভার্শনটি ডাউনলোড করে নিন এবং পরবর্তীকে মোবাইলে Install করুন।

----------------------------------------------------------------------------------



Fring: মোবাইল ভিওআইপি কলিংয়ের জন্য Fring এর জুড়ি নেই। এটি দিয়ে মোবাইল থেকেই ফ্রি তে কল করে কথা বলতে পারবেন আপনার Skype, Yahoo!, Windows Live Messenger (Hotmail), Google Talk, ICQ আর AIM এর বন্ধুদের সাথে। এছাড়াও আছে Yahoo Messenger, Windows Live Messenger (Hotmail), Google Talk, Skype, ICQ, AIM এবং Twitter এর বন্ধুদের সাথে চ্যাট করার সুযোগ।





যেসব মোবাইলে কাজ করে: Symbian 8 ও 9 (S60, S40 2nd, 3rd & 4th edition)। Java ME, iPhone, Linux, Windows Mobile 5 ও 6।

ডাউনলোড: Fring ডাউনলোড করতে হলে আপনার মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.fring.com এই লিংকে যান অথবা পিসি থেকে www.fring.com/download লিংকে গিয়ে আপনার হ্যান্ডসেট মডেল নির্বাচন করে পিসিতে ডাউনলোড করুন এবং তার পর মোবাইলে Install করুন।

----------------------------------------------------------------------------------



Nimbuzz: Nimbuzz এর কাজ অনেকটা Fring এর মতোই তবে কিছ পার্থক্য আছে। Nimbuzz এর মাধ্যমে Skype, Windows Live Messenger, GoogSkype, Windows Live Messenger, Google Talk, Yahoo! Messenger, AIM, Jabber and ICQ তে চ্যাট করা যায়। এছাড়াও Facebook, MySpace, Orkut প্রভৃতি সোস্যাল কমিউনিটি সাইটের সাথে যুক্ত হওয়ারও সুবিধা আছে। VOIP কল করা যাবে Google Talk, MSN, Skype এবং Nimbuzz বন্ধুদের কাছে। মোবাইলে থাকা ফাইলও চাইলে কাউকে পাঠাতে পারবেন।





যেসব মোবাইলে কাজ করে: যে কোন জাভা এ্যাপ্লিকেশন সমর্থিত মোবাইল, S60, iPhone এবং Windows Mobile।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে get.nimbuzz.com এ যান অথবা পিসি থেকে www.nimbuzz.com/en/mobile/pc/download এ গিয়ে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করুন।

----------------------------------------------------------------------------------
বিঃ দ্রঃ মোবাইলের ইন্টারনেট ব্যবহার করে VOIP কল করলে প্রচুর ডেটা টান্সফার হয় আর তাই Unlimited Package এর ব্যবহারকারীর বাদে আর কেউ ব্যবহার করবেন না যেনো (একান্তই যদি ফোন কোম্পানী আপনার শশুর না লাগে!)
----------------------------------------------------------------------------------



Morange: Morange অনেকটা Nimbuzz আর Fring এর মতোই কাজ করে তবে ঐ দু'টোর সাথে Morange এর মূল পার্থক্য হলো এটি দিয়ে VOIP কল করা যায় না। আবার অতিরিক্ত একটা সুবিধা হলো এটি দিয়ে একাধিক মেইল এ্যাকাউন্টের মেইল চেক করা যায় এবং নতুন মেইল করা যায় (Attachment সহ)। আছে চ্যাট করার সুবিধাও। আচে বিল্ট ইন একটি ব্রাউজারও।





যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন এবং Windows Mobile।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.morange.com এ গিয়ে Install করুন অথবা পিসি থেকে morange.com/phone/download.aspx এই লিংকে গিয়ে ডাউনলোড করে তারপর ফোনে Install করুন।

----------------------------------------------------------------------------------



mig33: মোটামুটি সময় ধরে মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন আর mig33 এর নাম জানেন না এমন মানুষ পাওয়া মনে হয় কষ্টকর হবে। mig33 মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি চ্যাটিং এ্যাপ্লিকেশন। mig33 বিখ্যাত এর নিজস্ব বিশাল একটি চ্যাটিং কমিউনিটির জন্য। এখানে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের চ্যাটার আছেন, আছে সংশ্লিষ্ট দেশে চ্যাট রুম। বর্তমানে mig33 এর ইউজার সংখ্যা কল্পনাও করা সম্ভব না। আমরা যখন কলেজে ছিলাম তখন mig33 ছিলো আমাদের ধ্যান-জ্ঞান। সারাদিন, সারারাত অনলাইনে......না জানি কি পেয়েছিলাম ওর মধ্যে। যাই হোক......পোস্টে ফিরে আসি। এছাড়াও mig33 দিয়ে Yahoo, MSN, Google Talk এ চ্যাট করা সম্ভব। আছে গ্রুপ চ্যাটের সুবিধাও। তবে যদি কারো mig33 এর নিজস্ব কমিউনিউটিতে চ্যাট করার ইচ্ছে থাকে তাহলেই আমি একমাত্র এটি ব্যবহার করতে বলবো।





যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে wap.mig33.com এ গিয়ে ইন্সটল করতে হবে।

----------------------------------------------------------------------------------



Google Maps: Google Maps এর পিসি সংস্করণের মতোই কাজ করে এটি তবে এটি একটি আলাদা এ্যাপ্লিকেশন। Google Maps আগে ব্যবহার করে থাকলে এটি ব্যবহার করতে কোন সমস্যাই হবে না। Google Maps ও Google Earth এর সবগুলো Placemarkই আছে এখানে। আগে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের Detailed ম্যাপা ছিলো না বলে এটা তেমন কাজে আসতো না। কিন্তু এখন Google Maps এর ডেটাবেজ আগের চাইতে অনেক সমৃদ্ধ বিধায় এটির উপকারিতা বেড়েছে। অচেনা স্থানে রাস্তা খুঁজে পেতে জুড়ি নেই এটির। আরো আছে গুগলের Street View ফিচারও! মোবাইলে GPS সুবিধা বিল্ট-ইন থাকলে এটি আপনি কোথায় আছে তাও দেখাবে। এছাড়া My Location নামে একটি সার্ভিস আছে যেটা GPS ছাড়াও আপনার আনুমানিক অবস্থান নির্দেশ করতে পারে, যদিও সেট সব হ্যান্ডসেটে কাজ করে না।





যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.google.com/maps

----------------------------------------------------------------------------------



YouTube: এটি আর কিছুই নয় ইউটিউবের তৈরি মোবাইলে YouTube ভিডিও দেখার জন্য একটি সফটওয়্যার। যারা ভাবছেন বাংলাদেশের যে নেট স্পিড, পিসিতেই YouTube এর ভিডিও দেখতে খবর হয়ে যায় আবার মোবাইলে, তাদের কে বলছি - YouTube এর এই এ্যাপ্লিকেশনটি Mobile এর জন্য উপযোগী 3gp ফরম্যাটে ভিডিও দেখায় RTSP Stream এর মাধ্যমে আর তাই ভিডিও লোড হয়ে যায় নিমেষেই। মোবাইলে নেট স্পিড মোটামুটি ভালো থাকলেই ভিডিও চলবে Buffering ছাড়াই কোথাও না আটকে।



যেসব ফোনে কাজ করে: সমগ্র N Series (N70 ও N72 ব্যতীত), অন্যান্য যেকোন Nokia S60 3rd edition ফোন (Feature Pack 1 এবং Feature Pack 2) এবং যেকোন Nokia S60 5th edition ফোন এবং Windows Mobile 5.0 বা তার পরের সংস্করণ।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.youtube.com/app লিংকে গিয়ে ইন্সটল করে নিন।

----------------------------------------------------------------------------------
বিঃ দ্রঃ মোবাইলে Google Maps ও YouTube ব্যবহারের ফলে প্রচুর ডেটা ট্রান্সফার হয় বিধায় এটি বেশ খরচসাপেক্ষ আর তাই Unlimited Package এর ব্যবহারকারীর বাদে আর কেউ ব্যবহার করবেন না যেনো (একান্তই যদি ফোন কোম্পানী আপনার শশুর না লাগে!)
----------------------------------------------------------------------------------



Gmail: জিমেইল চেক করা ও নতুন মেইল করার জন্য গুগলের অফিসিয়াল মোবাইল সফটওয়্যার এটি। এটি দিয়ে বেসিক মেইল কার্যক্রম করা সম্ভব।



যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.google.com/mail এ গিয়ে ইন্সটল করা যাবে সফটওয়্যারটি।

----------------------------------------------------------------------------------



Cricinfo MobiCast: আমার সবচেয়ে প্রিয় মোবাইল সফটওয়্যার এটি। এটি দিয়ে Cricinfo.com এর লাইভ টেক্সট কমেন্ট্রি দেখা যায়। ৪, ৬ ও উইকেট পড়লে দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য বড় করে ছবি দেখানো হয়। যারা Cricinfo.com এর লাইভ টেক্সট কমেন্ট্রি সম্পর্কে জানেন তাদের জানার কথা এখানে Ball-by-Ball ধারাভাষ্য দেয়া থাকে। এছাড়াও আছে দু'দলের Detailed স্কোরকার্ড দেখার সুযোগ ও ভবিষ্যৎ ম্যাচের ফিক্সচার। :)



যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন, iPhone।

ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে |ci.plusmo.com লিংকে গিয়ে ইন্সটল করা যাবে।

----------------------------------------------------------------------------------



SymTorrent: নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন এটা কি করে! হ্যাঁ, এটি দিয়ে মোবাইলেও Torrent ডাউনলোড করা যায়। তবে সফটওয়্যারটি সব ধরনের হ্যান্ডসেটে কাজ করবে না।



যেসব ফোনে কাজ করে: Nokia Series 60 2nd, 3rd ও 5th Edition।

ডাউনলোড: amorg.aut.bme.hu/projects/symtorrent/download

----------------------------------------------------------------------------------
শেষ কিছু কথা:

যেসব নোকিয়া ফোনে (যেমন N Series, E Series ও অন্যান্য S60 v 2 ও 3) Real Player আছে সেসব প্লেয়ারে চাইলে সরাসরি মোবাইল ব্রাউজার বা অপেরা মিনি দিয়ে m.youtube.com এ গিয়ে YouTube এর ভিডিও দেখতে পারেন, YouTube এর সফটওয়্যারটি আলাদা করে ইন্সটল দেয়ার প্রয়োজন নেই।

মোবাইল থেকে Google এ ঢুকতে চাইলে রিডাইরেক্ট করে মোবাইলের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী একটি পেইজে নিয়ে যায়। পেইজটি অনেকের কাছেই ভালো লাগে না বিশেষতঃ যারা পিসির মতো করে সার্চ করতে চান। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই লিংকটি ব্যবহার করতে পারেন: www.google.com/m/classic

সাম্প্রতিক সময়ে Yahoo! এর মোবাইল সাইটটিতে কিছু চমৎকার পরিবর্তন এসছে যা এক আরো আকর্ষনীয় ও কার্যকরী করে তুলেছে। বিশেষতঃ যোগ করা হয়েছে Yahoo! Mail ও Messenger। এই সার্ভিসটি ব্যবহার করতে আপনার ফোনের ব্রাউজার বা অপেরা মিনি ব্যবহার করে চলে যেতে পারেন m.yahoo.com এ্যাড্রেসে।

এক্সপি জেনুইন করার একটি সহজ উপায়

১। নোটপেড খুলুন। start>run>notepad২। নোটপেডে পেষ্ট করুন নিচের অংশটুকু( ইংরেজিতে)Windows Registry Editor Version 5.00[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion]"CurrentBuild"="1.511.1 () (Obsolete data - do not use)""ProductId"="55274-640-7450093-23464""DigitalProductId"=hex:a4,00,00,00,03,00,00,00,35,35,32,37,34,2d,36,34,30,2d,\37,34,35,30,30,39,33,2d,32,33,34,36,34,00,2e,00,00,00,41,32,32,2d,30,30,30,\30,31,00,00,00,00,00,00,00,62,fc,61,4c,e0,26,33,16,05,d3,54,e7,a0,de,00,00,\00,00,00,00,49,36,c2,49,20,47,0c,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,\00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,33,33,35,30,30,00,00,00,00,00,00,00,65,10,\00,00,74,99,dd,b0,f7,07,00,00,98,10,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,\00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,c4,ae,d6,1c"LicenseInfo"=hex:e7,77,18,19,f8,08,fc,7d,e8,f0,df,12,6e,46,cb,3f,ad,b2,dd,b9,\15,18,16,c0,bc,c3,6a,7d,4a,80,8b,31,13,37,5a,78,a2,06,c8,6b,b9,d9,dd,cc,6a,\9c,c5,9b,77,aa,07,8d,56,6a,7c,e4[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\WPAEvents]"OOBETimer"=hex:ff,d5,71,d6,8b,6a,8d,6f,d5,33,93,fd৩। সেভ করুন wind.reg এইনামে। এক্সটেনশানটি .reg হতে হবে।এখন ফাইলটি ডাবলক্লিক করে ইয়েস দিন। আপনার উইনডোজ এখন জেনুইন!! বিশ্বাস হচ্ছে না? এখান থেকে কনফার্ম হন।

source : http://www.somewhereinblog.net/blog/amit007/29010344

ফায়ারফক্সের কিছু জসিলা এডন

ফায়ারফক্স ব্যাবহার না করলে জানতামও না একটা সফটওয়ারকে এমন ভাবে মনের মত রং দিয়া রাঙানো যায়! আসেন, ফায়ার ফক্সের কিছু দরকারী এডন গুলা চেখে দেখি।

প্রথমেই নামায় নেই ফায়ার ফক্স ৩.৫ যেটা ৩.০ এর চেয়ে বেশী স্পিডি (ওদের কথায় বলি নাই, আমার নিজের অভিজ্ঞতা)
Click This Link


এডব্লক প্লাস

এই এডনটা দিয়ে আপনি বিভিন্ন সাইটের বিজ্ঞাপন গুলো হাইড করে ফেলতে পারেন। ফলে আপনার মূল্যবান ব্যান্ডউইথ বেচে যাবে। অযথা "এনলার্জ ইউর পেনিস" টাইপের বিজ্ঞাপন দেখা লাগবে না। ও, হ্যা, ভালো কথা...সামহোয়ারের লাল একটেলও কিন্তু একটা বিজ্ঞাপন ;)
Click This Link


কুলআইরিস

এইটা দিয়া আপনি ওয়েবপেজের ছবি ও ভিডিওগুলার প্রিভিউ একটু থ্রিডি স্টাইলে দেখতে পারবেন। ফেসবুক, গুগোল সার্চ রেজাল্ট, পিকাসা, ফ্লিকারের ফটুক দেখতে এর জুড়ি নাই। এমনকি নেক্সট পেজে যাওয়ার আগেই কুলআইরিস আপনার পরের পেজের ফটুকগুলা লোড করে ফেলবে।শুধু ওয়েবপেজ না, এইটা দিয়া আপনার হার্ডডিস্কের ফটুকও দেখতে পারবেন। বিভিন্ন স্টাইলে ফটুক দেখার পাশাপাশি ব্যাপক মজাও পাবেন।


Click This Link


ডাউনলোড স্ট্যাটাসবার

ফায়ারফক্সে ডাউনলোড করার সময় আরেকটা ছোটো উইনডো ওপেন হয়।ঐখানে ডাউনলোড স্পিড, টাইম রিমেইনিং ইত্যাদি জিনিসপাতি দেখায়।কিন্তু শুধু শুধু আরেকটা উইন্ডো কেনো? ডাউনলোড স্ট্যাটাসবার দিয়ে আপনি ফায়ারফক্সের নিচেই আপনার যাবতীয় ডাউনলোড কর্মকান্ড দেখতে পারেন।



Click This Link

ফক্সট্যাব

১০/১২টা ট্যাব খুইলা বইসা আছেন। একটু পর পর মাউস ক্লিক কইরা একটা থেকে আরেকটায় যাইতেছেন বা কন্ট্রোল+পেজ আপ/ডাউন দিয়া একটার পর একটায় যাইতাছেন। কস্ট তো লাগবই। ফক্সট্যাব দিয়া একটু থ্রিডি স্টাইলে এক পেজে সবগুলা ট্যাব একসাথে দেখতে পারেন।এরপর যেই পেজে যাইতে চান সেইটা ক্লিক করবেন।



Click This Link


গুগোল প্রিভিউ

গুগলে সার্চ মারলে এত্তগুলা ওয়েব পেজ আসে। সবগুলায় ঢুইকা দেখা অনেকসময় বেসম্ভব, সময়েরও ব্যাপার। যদি সার্চের পাশেই ঐ পেজটার প্রিভিউ হিসাবে থাম্বনেইল ভিউ দেখা যায়? ওকে, তাইলে এইটা ইন্সটল করেন।
চিত্র দেখলে আরো কিলিয়ার হইবেক।

Click This Link


স্কিপস্ক্রিন

রেপিডশেয়ার, মেগাআপলোড, ডিপোজিট ফাইলস সহ আরো সাইট আছে যেখানে ডাউনলোড করতে আপনাকে ৪৫ সেকেন্ড থেকে ২/৩ মিনিট পর্যন্ত দাড়ায় থাকতে হয়।এই এডনটা দিয়া এপনি সেই কাউন্টডাউনগুলা স্কিপ করতে পারবেন। ফলে ডাউনলোডে ক্লিক করার সাথে সাথেই ডাউনলোড শুরু হবে। যেই সাউটগুলা এরা সাপোর্ট করে -
* Rapidshare.com
* zShare.net
* MediaFire.com
* Megaupload.com
* Sharebee.com
* Depositfiles.com
* Sendspace.com
* Divshare.com
* Linkbucks.com
* Uploaded.to
*Link protector
*Digg
*LimeLinx

Click This Link


টুইটার বার

আপনি টুইটার ব্যাবহার করে থাকলে আপনাকে হয়তো প্রতিদিনই টুইটারে ঢুকে স্ট্যাটাস আপডেট করতে হয়। কিন্তু যদি এমন হয় যে আপনি এড্রেসবারে কিছু একটা লিখে টুইটার আইকনে ক্লিক করবেন আর সেটাই টুইটারে স্ট্যাটাস হিসাবে লেখা হয়ে থাকবে?

Click This Link


WOB

এটার মানে ওয়েব অফ ট্রাস্ট। সাইটগুলার ট্রাস্টওরদিনেস, ভেন্ডর রিলিয়ব্যালিটি, চাইল্ড সেফটি আর প্রাইভেসি কেমন সেগুলা একটা সবুজ, কমলা ও লাল আইকন দিয়ে দেখায় দিবে। লাল গুলা বিপদজনক।উপরে গুগল প্রিভিউ এর ছবিতে সামহোয়ারের সবগুলা লিংক সবুজ দেখাইতেছে, কিন্তু নিচের ছবিতে কয়েকটা সাইটে লাল/কমলা দেখাইতেছে।


Click This Link


ভিডিও ডাউনলোড হেল্পার

ইউটিউব সহ এর মত হাজারটা সাইট থেকে ইয়েব বেসজ ভিডিও নামান, কনভার্ট করুন।

Click This Link


এনি কালার

ফায়ারফক্সকে আরো স্টাইলিশ করতে বিভিন্ন কালার ব্যাবহার করুন।


Click This Link


অটো পেজার

আপনি একটা ওয়েব পেজের শেষে চলে গেলেন, এরপর নেক্সটে ক্লিক করবেন, পরের পেজ লোড হবে, এরপর আপনি পরের পেজ দেখবেন। কিন্তু যদি এমন হয় যে আপনি পেজের শেষে চলে গেলেন আর আপনার পরের পেজ অটো লোড হয়ে গেলো? তাহলে তো আপনাকে পরের পেজ লোড হবার জন্য ওয়েট করতে হবে না এবং আপনার সময় তো কিছু হলেও বাচবে, নাকি?

Click This Link


রিড ইট লেটার

একটা পেজ আপনার পড়তে ইচ্ছা করতেছে, আবার বুকমার্ক করতেও মন চাইতেছে না। ওয়ানটাইম ব্যাপার স্যাপার। এখানে আপনি সেই পেজগুলা সেভ করে রাখতে পারবেন।
Click This Link


টুইটারফক্স

বন্ধু বান্ধবের টুইটার আপডেট ফায়ারফক্সের ডানকোনায় দেখতে পারবেন।

Click This Link


স্ক্রীনগ্রাব

সম্পূর্ন ওয়েব পেজ, বা আপনার দেখিয়ে দেয়া নির্দিস্ট অংশ খুব সহজেই ইমেজ আকারে সেভ করতে পারেন এই এডন দিয়ে।
Click This Link


কুল প্রিভিউস

কোনো থাম্বনেইল ছবি বা লিংকে না গিয়ে, বরং শুধু ঐ লিংকের উপর মাউস রেখে আপনি ঐ লিংক/ছবির প্রিভিউ দেখে ফেলতে পারেন। এমনকি আপনাকে আপনার ট্যাব বা বর্তমান ওয়েব পেজ ছেড়ে যেতে হবে না, আলাদা একটা ছোট উইন্ডোতে ঐ পেজের উপরই সব দেখতে পারবেন।

Click This Link


এড টু সার্চবার

উপরে ডানদিকের কোনায় একটা সার্চবার থাকে।ঐখান থেকে আপনি গুগোল, এমাজন, ইয়াহু, উইকিপিডিয়াতে সার্চ করতে পারেন।আমরা প্রতিদিন গুগলের হোমপেজে না ঢুকে এটা ব্যাবহার করেগুগলে সার্চ করি।ঠিক একই ভাবে এই এডন দিয়ে আপনি যেকোনো সাইটের সার্চ ঐ সাইটে না গিয়ে শুধুমাত্র ফায়ারফক্সের সার্চবার ব্যাবহার করে সার্চ করতে পারেন। ধরেন আপনি সামহোয়ারে বাম পাশে যে একটা সার্চটুল আছে সেটা এখানে নিতে চান।এখন ঐ টুলের উপর রাইট ক্লিক করে "এড টু সার্চবার" দিলেই সেটা আপনার সার্চবারে এসে পড়বে।সামহোয়ারে ঢুকে সার্চ করার কোনো দরকার নাই।

Click This Link


কালারফুল ট্যাবস

অনেকগুলো ট্যাব খোলা থাকলে সেগুলোকে সাইট অনুযায়ী কালার করুন।তাহলে ট্যাব খুজে পেতে সোজা হবে। কালার অটোমেটিক হবে, আপনাকে করতে হবে না।

Click This Link

ফক্সি টিউনস

গান শুনতে শুনতে নেট সার্ফ করেন? একটু পর পর গান চেন্জ বা ভলিউম বাড়ান বা কমান? তাহলে তো আপনাকে ফায়ারফক্স ছেড়ে একটু পরপর মিডিয়া প্লেয়ার ধরা লাগে।এই এডন দিয়ে আপনি ফায়ারফক্সের চিপায় চাপায় বেশিরভাগ মিডিয়া প্লেয়ার ইন্টিগ্রেট করতে পারেন।ফলে যেকোনো মিডিয়া প্লেয়ার ফায়ারফক্স থেকেই কন্ট্রোল করতে পারবেন।চাইলে ঐ গানের লিরিকস, আর্টিস্টের বায়োগ্রাফি বা ঐ গানটার ভিডিও নামাতে পারেন।



Click This Link


ফিবি

এতক্ষন ধইরা তো ব্যাপকহারে এডন নামাইলেন, কিন্তু যদি আবার এক্সপি ইনস্টল করা লাগে? তাইলে তো বুকমার্ক সহ সবডি এডন উধাও হইয়া যাইবো। এখানে উপায় হইলো এই এডনগুলার একটা ব্যাকাপ নিয়ে নেওয়া।ফিবি দিয়া ব্যাকাপ নিবেন।এরা আপনার থিম, এক্সটেনশন, বুকমার্ক, ব্রাউজার হিস্ট্রি, কুকি, সার্চ প্লাগিনস, ইউজারনেম-পাসওয়ার্ড ব্যাকাপ নিয়ে নিবে। আপনার কাজ হবে শুধু সিলেক্ট করা কি কি ব্যাকাপ নেয়া লাগবে এবং কোন ড্রাইভে ব্যাকাপ নিতে হবে(অবশ্যই সি ড্রাইভ ছাড়া)। এইটা অটমেটিক ব্যাকাপ সাপোর্ট করে।আপনি ব্যাকাপ নিতে ভুইলা গেলে আপনাকে মনে করায় দিবে।
Click This Link


*এখানে সামান্য বিবরন আছে।আরো ডিটেইলস জানার জন্য সবশেষের লিংকগুলায় ক্লিক করুন।ঐ একই লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।ঐ পেজে গিয়ে "এড টু ফায়ারফক্স" দিলেই এডন ইনস্টল হয়ে যাবে।এরপর আপনাকে ব্রাউজার রিস্টার্ট দিতে বলবে। ব্রাউজার রিস্টার্ট দিয়ে এডন মনমত কনফিগার করবেন।

** মজিলার সাইটে গিয়ে আপনি আরো এডন ব্রাউজ করে দেখতে পারেন।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/

***আপনার কোনো এডন ভালো লেগে থাকলে সেটা সাজেস্ট করতে পারেন।



|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||আপডেট|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||

ব্লগারদের কমেন্ট থেকে যেসব এডনের কথা উঠে এসেছে সেগুলো লিংক সহ দেয়া হলো।

সাব ষ্ট্যান্ডার্ড বলেছেন: জিমেইল নোটিফায়ার--- এটা একদম ইমেইল ক্লায়েন্টের মতই কাজ করে।

ইন্জিনিয়ার বলেছেন: Flagfox দিয়া ওয়েব সাইটের সার্ভার কোন দেশে সেটাও অ্যাড্রেসবারে দেখা যায়।

শয়তান বলেছেন:
PDF Download
Boost for Facebook
WebMail Notifier
WebMail Ad Blocker
Fission, অপেরার মত পেজ কতটুকু লোড হলো তা এড্রেসবারে দেখা যায়
Greasemonkey

অজানা এক পথিক বলেছেন:
image zoom: ডাউনলোড ছাড়া ইমেজ জুম করা যায়
morning coffee: প্রতিদিন যেই পেজগুলাতে ভিজিট করেন, সেগুলা সেভ করে পরে এক ক্লিকে ওপেন করতে পারবেন
UrlBarExt: url কপি, ছোটো করা সহ আরো অনেক কিছু করা যায় এক ক্লিকে
FireFtp: এক্সপ্লোরার স্টাইলে এফটিপি ব্রাউজ করা যায়।
Colt: পেজের হাইপারলিংকগুলা সহজে কপি করা যায়
FireUploader: ফেসবুক, ইউটিউব বিভিন্ন সাইটে ফাইল আপলোড করা যায় খুব সহজে।
Last Pass: নাম দেখেই বুঝতে পারছেন পাসওয়ার্ড ম্যানেজার। অটো ফিল, পাসওয়ার্ড জেনেরেটর সহ ভাল ফিচার আছে।

ডট কম ০০৯ বলেছেন:
ফক্সি প্রক্সি ব্যবহার করে আপনি আপনার আই পি এড্রেস পরিবর্তন করে আপনি ইচ্ছা মত যে কোন সাইট ভিজিট করতে পারবেন যদিও তা আপনার নেটওয়ার্ক সার্ভিস প্রভাইডার বন্ধ করে রাখে।

Souce : http://www.somewhereinblog.net/blog/shuvo666blog/28976376

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Best Buy Coupons