আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে
আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং এর কিছু বিষয় নিয়ে । যারা এই
ব্যাপারে একদম নতুন হয়ত তারা উপকৃত হবেন আশা করি।
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে দ্রুত প্রসারমাণ ও সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র। যারা ইংরেজিতে দক্ষ তারা এই ধরনের কাজ করে মাসে বেশ ভালো অঙ্কের আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন, যারা নিজের ভাষাগত দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এ ধরনের কাজগুলো সফলতার সাথে করছেন। এরা একে মূল পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
আর্টিকেল রাইটিংয়ে অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং লেখালেখি শুরু করার আগে প্রথমে কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, ইংরেজি বানান এবং ব্যাকরণ সঠিকভাবে জানা থাকতে হবে, বিশেষ করে কমপ্লেক্স ও কম্পাউন্ড বাক্য ঠিকভাবে লেখার যোগ্যতা থাকতে হবে। দ্বিতীয়ত, এখানে পারিশ্রমিক হিসেবে ঘণ্টায় ন্যূনতম ১ ডলার থেকে ৩ ডলার পাবেন। তৃতীয়ত, কোনো কোনো মাসে হয়তো প্রতিদিন ১-২ ঘণ্টার কাজ, আবার কখনো হয়তো দিনে ৮-৯ ঘণ্টার কাজও করতে হতে পারে।
কাজের ধরন
আর্টিকেল রাইটিংয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ থাকলেও এই লেখায় চার ধরনের কাজ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথম দুই ধরনের কাজ কম পারিশ্রমিকের। বাকি দু’টি বেশি পারিশ্রমিকের। স্বাভাবিকভাবেই আপনার ভাষাজ্ঞান কম হলে, যোগ্যতা কম থাকলে পরের দু’টি কাজ পাবেন না। কম পারিশ্রমিকের কাজ দু’টি হলো :
০১. Rewriting এবং
০২. Snippet বা Short Article Writing।
এক কথায় Rewriting হলো একটি ৩০০-৬০০ শব্দের লেখার মূল তথ্য ঠিক রেখে আর্টিকেলটিকে নিজের ভাষায় লেখা যেন পরের লেখাটি প্রথম লেখার নকল না হয়।
আর Snippet বা Short Article Writing হলো কোনো বিষয়ে ১০০-১৭০ শব্দের লেখা তৈরি করা। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট একটি বিষয়ের ওপরই ৫, ১০, ২০ অথবা ৩০টি লেখা চাইতে পারে।
বেশি পারিশ্রমিকের কাজ দু’টি হলো :
০১. আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং এবং
০২. প্রুফরিডিং ও এডিটিং।
এক কথায় আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং হলো কোনো বিষয়ে ৪০০-৬০০ শব্দের লেখা তৈরি করা, যা কোনোভাবেই কোথাও থেকে হুবহু নিয়ে তুলে দেয়া যাবে না। এটি ধরা পড়লে এক্ষেত্রে ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে।
আর Proof reading হলো কোনো লেখার বানান, গ্রামার, স্টাইল ইত্যাদির ভুল শুধরে দেয়া। এর সাথে এডিটিং হলো লেখাটিকে আরো আকর্ষণীয় ও শুদ্ধ করে তোলা।
কী পরিমাণ আয় হতে পারে?
আয় নির্ভর করবে ৩টি বিষয়ের ওপর :
০১. কতটা কাজ পাচ্ছেন,
০২. কাজের রেট কেমন এবং
০৩. আপনি প্রতিদিন কত ঘণ্টা সময় দিতে পারছেন।
ধরুন, রিরাইটং কাজের কথা। প্রায় প্রতিদিনই এমন কাজের বিজ্ঞপ্তি থাকে। ধরুন, নিম্নতম রেট ৫০০ শব্দের রিরাইটিং ৫০ সেন্ট বা হাফ ডলার। একটি কাজ করতে প্রথম প্রথম আধাঘণ্টা বা বেশি সময়ও লাগবে। আপনার ভাষাজ্ঞান ভালো ও টাইপিং স্পিড বেশি হলে ৩টি বা প্রায় ৪টি করতে পারেন এক ঘণ্টায়। তবে এই কাজ ১ ডলার রেটেও বেশ থাকে। কখনো তা দেড় বা দুই ডলার রেটে থাকে।
ঘণ্টায় ২ ডলারের কাজ করলে, ৩ ঘণ্টায় ৬ ডলার অর্থাৎ মাসে ১৫০ ডলার (১৮০ নয়, কারণ সপ্তায় একদিন বাদ দিয়ে ধরলে হিসাবটি বাস্তব) হবে। এটি হচ্ছে ন্যূনতম আয়। যদি আপনি ভাষাগত দক্ষতা প্রমাণ করতে পারেন। আর হ্যাঁ, ভালো রেটে কাজ পেলে তা অবশ্যই বেশি হবে। যেমন, একজন কাজ পেল ৬ মাসের জন্য প্রতিদিন ৪ আর্টিকেল গুণ ৩ রিরাইটিং = 4x$3 এর। তাহলে এই এক কাজেই প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা খেটে ১২ ডলার গুণ ৩০ = ৩৬০ ডলার পাবে। আমেরিকান এমপ্লয়ারও সপ্তায় একদিন হয়তো কাজ করবে না, হয়তো কাজ দিয়ে রাখবে।
তাহলে যা দাঁড়ালো : প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা সময় দিলে ১৫০-৪০০ ডলার আয় করতে পারেন। ফুলটাইম সময় দিলে হাতে কাজ থাকলে ২.৫ ডলার গুণ ৮ ঘণ্টা গুণ ২৮ দিন = ৫৬০ ডলার হতে পারে। এসব হলো কম রেটের রিরাইটিংয়ের কথা। ৫০০-৬০০ শব্দের আর্টিকেল রাইটিংয়ের রেট গড়ে ২.৫ ডলার এবং প্রায়ই ৩-৫ ডলারও হয়ে থাকে। ভালো মানের আর্টিকেল রাইটিংয়ের কাজ পারলে মাসে ৮০০-র বেশি ডলার আসতে পারে।
তবে সব মাসে একইভাবে কাজ থাকবে না- একথা মাথায় রাখতে হবে। কোনো মাসে প্রতিদিন এক-দুই ঘণ্টার বেশি পরিমাণ কাজ না থাকতে পারে, আবার কোনো মাসে দিনে ১৫ ঘণ্টা কাজ করার মতো কাজ পেতে পারেন। কতটুকু পারবেন এবং করবেন, কতখানি কাজ করলে কোয়ালিটি ধরে রাখতে পারবেন, কতটুকু লাভ করবেন- সব নির্ভর করে আপনার ওপর।
কতটুকু শ্রম দিতে হবে?
লেখাটি ইংরেজিতে দক্ষ হয়েও যারা বেকার তাদের জন্য। আপনাকে ধরে নিতে হবে আপনি এক ঘণ্টায় ১৫০০ বা আরো বেশি শব্দ টাইপ করতে পারবেন। দ্রুত একটি লেখা পড়ে আরেকটি লেখা লিখতে পারবেন। ক্লান্তি কতখানি সামাল দিতে পারবেন, কত ঘণ্টা এভাবে কাজ করবেন, তা নির্ভর করছে আপনি কতখানি কাজ পাচ্ছেন এবং নিজে কতক্ষণ করতে পারছেন, তার ওপর। আর শ্রম কতটুকু দিতে হতে পারে তা আগের বর্ণনা থেকে নিশ্চয় বুঝে ফেলেছেন।
টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা কতখানি?
নিচে উল্লেখ করা দু’টি সাইট থেকেই বাংলাদেশীরা টাকা ঘরে তুলছেন। এ ব্যাপারে এখন আর কোনো দ্বিধা নেই। পদ্ধতি সম্বন্ধে কথা বলা হবে সবশেষ ৭ম পর্বে।
ওডেস্কডটকম-এ দু’ধরনের কাজের মধ্যে একটির ক্ষেত্রে কখনো কখনো টাকা মার যায়। এ কাজগুলো ফিক্সড প্রাইস ধরনের। সাবধানতার জন্য এমপ্লয়ারের অতীত কাজের ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করে নিতে হবে। ছোট ছোট ভলিউমে কাজ পাঠিয়ে ধাপে ধাপে পেমেন্ট নিতে হবে। আর ফ্রিল্যান্সারডটকম-এ আবেদনের সময় কিছু অংশ এস্ক্র করে নিতে হবে অর্থাৎ এমপ্লয়ার কিছু ডলার ওই সাইটে গ্যারান্টি হিসেবে জমা রাখবেন।
এই লেখাটির মূল লেখক হাসিনুল ইসলাম। মূল লেখা
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে দ্রুত প্রসারমাণ ও সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র। যারা ইংরেজিতে দক্ষ তারা এই ধরনের কাজ করে মাসে বেশ ভালো অঙ্কের আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন, যারা নিজের ভাষাগত দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এ ধরনের কাজগুলো সফলতার সাথে করছেন। এরা একে মূল পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
আর্টিকেল রাইটিংয়ে অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং লেখালেখি শুরু করার আগে প্রথমে কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, ইংরেজি বানান এবং ব্যাকরণ সঠিকভাবে জানা থাকতে হবে, বিশেষ করে কমপ্লেক্স ও কম্পাউন্ড বাক্য ঠিকভাবে লেখার যোগ্যতা থাকতে হবে। দ্বিতীয়ত, এখানে পারিশ্রমিক হিসেবে ঘণ্টায় ন্যূনতম ১ ডলার থেকে ৩ ডলার পাবেন। তৃতীয়ত, কোনো কোনো মাসে হয়তো প্রতিদিন ১-২ ঘণ্টার কাজ, আবার কখনো হয়তো দিনে ৮-৯ ঘণ্টার কাজও করতে হতে পারে।
কাজের ধরন
আর্টিকেল রাইটিংয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ থাকলেও এই লেখায় চার ধরনের কাজ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথম দুই ধরনের কাজ কম পারিশ্রমিকের। বাকি দু’টি বেশি পারিশ্রমিকের। স্বাভাবিকভাবেই আপনার ভাষাজ্ঞান কম হলে, যোগ্যতা কম থাকলে পরের দু’টি কাজ পাবেন না। কম পারিশ্রমিকের কাজ দু’টি হলো :
০১. Rewriting এবং
০২. Snippet বা Short Article Writing।
এক কথায় Rewriting হলো একটি ৩০০-৬০০ শব্দের লেখার মূল তথ্য ঠিক রেখে আর্টিকেলটিকে নিজের ভাষায় লেখা যেন পরের লেখাটি প্রথম লেখার নকল না হয়।
আর Snippet বা Short Article Writing হলো কোনো বিষয়ে ১০০-১৭০ শব্দের লেখা তৈরি করা। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট একটি বিষয়ের ওপরই ৫, ১০, ২০ অথবা ৩০টি লেখা চাইতে পারে।
বেশি পারিশ্রমিকের কাজ দু’টি হলো :
০১. আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং এবং
০২. প্রুফরিডিং ও এডিটিং।
এক কথায় আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং হলো কোনো বিষয়ে ৪০০-৬০০ শব্দের লেখা তৈরি করা, যা কোনোভাবেই কোথাও থেকে হুবহু নিয়ে তুলে দেয়া যাবে না। এটি ধরা পড়লে এক্ষেত্রে ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে।
আর Proof reading হলো কোনো লেখার বানান, গ্রামার, স্টাইল ইত্যাদির ভুল শুধরে দেয়া। এর সাথে এডিটিং হলো লেখাটিকে আরো আকর্ষণীয় ও শুদ্ধ করে তোলা।
কী পরিমাণ আয় হতে পারে?
আয় নির্ভর করবে ৩টি বিষয়ের ওপর :
০১. কতটা কাজ পাচ্ছেন,
০২. কাজের রেট কেমন এবং
০৩. আপনি প্রতিদিন কত ঘণ্টা সময় দিতে পারছেন।
ধরুন, রিরাইটং কাজের কথা। প্রায় প্রতিদিনই এমন কাজের বিজ্ঞপ্তি থাকে। ধরুন, নিম্নতম রেট ৫০০ শব্দের রিরাইটিং ৫০ সেন্ট বা হাফ ডলার। একটি কাজ করতে প্রথম প্রথম আধাঘণ্টা বা বেশি সময়ও লাগবে। আপনার ভাষাজ্ঞান ভালো ও টাইপিং স্পিড বেশি হলে ৩টি বা প্রায় ৪টি করতে পারেন এক ঘণ্টায়। তবে এই কাজ ১ ডলার রেটেও বেশ থাকে। কখনো তা দেড় বা দুই ডলার রেটে থাকে।
ঘণ্টায় ২ ডলারের কাজ করলে, ৩ ঘণ্টায় ৬ ডলার অর্থাৎ মাসে ১৫০ ডলার (১৮০ নয়, কারণ সপ্তায় একদিন বাদ দিয়ে ধরলে হিসাবটি বাস্তব) হবে। এটি হচ্ছে ন্যূনতম আয়। যদি আপনি ভাষাগত দক্ষতা প্রমাণ করতে পারেন। আর হ্যাঁ, ভালো রেটে কাজ পেলে তা অবশ্যই বেশি হবে। যেমন, একজন কাজ পেল ৬ মাসের জন্য প্রতিদিন ৪ আর্টিকেল গুণ ৩ রিরাইটিং = 4x$3 এর। তাহলে এই এক কাজেই প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা খেটে ১২ ডলার গুণ ৩০ = ৩৬০ ডলার পাবে। আমেরিকান এমপ্লয়ারও সপ্তায় একদিন হয়তো কাজ করবে না, হয়তো কাজ দিয়ে রাখবে।
তাহলে যা দাঁড়ালো : প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা সময় দিলে ১৫০-৪০০ ডলার আয় করতে পারেন। ফুলটাইম সময় দিলে হাতে কাজ থাকলে ২.৫ ডলার গুণ ৮ ঘণ্টা গুণ ২৮ দিন = ৫৬০ ডলার হতে পারে। এসব হলো কম রেটের রিরাইটিংয়ের কথা। ৫০০-৬০০ শব্দের আর্টিকেল রাইটিংয়ের রেট গড়ে ২.৫ ডলার এবং প্রায়ই ৩-৫ ডলারও হয়ে থাকে। ভালো মানের আর্টিকেল রাইটিংয়ের কাজ পারলে মাসে ৮০০-র বেশি ডলার আসতে পারে।
তবে সব মাসে একইভাবে কাজ থাকবে না- একথা মাথায় রাখতে হবে। কোনো মাসে প্রতিদিন এক-দুই ঘণ্টার বেশি পরিমাণ কাজ না থাকতে পারে, আবার কোনো মাসে দিনে ১৫ ঘণ্টা কাজ করার মতো কাজ পেতে পারেন। কতটুকু পারবেন এবং করবেন, কতখানি কাজ করলে কোয়ালিটি ধরে রাখতে পারবেন, কতটুকু লাভ করবেন- সব নির্ভর করে আপনার ওপর।
কতটুকু শ্রম দিতে হবে?
লেখাটি ইংরেজিতে দক্ষ হয়েও যারা বেকার তাদের জন্য। আপনাকে ধরে নিতে হবে আপনি এক ঘণ্টায় ১৫০০ বা আরো বেশি শব্দ টাইপ করতে পারবেন। দ্রুত একটি লেখা পড়ে আরেকটি লেখা লিখতে পারবেন। ক্লান্তি কতখানি সামাল দিতে পারবেন, কত ঘণ্টা এভাবে কাজ করবেন, তা নির্ভর করছে আপনি কতখানি কাজ পাচ্ছেন এবং নিজে কতক্ষণ করতে পারছেন, তার ওপর। আর শ্রম কতটুকু দিতে হতে পারে তা আগের বর্ণনা থেকে নিশ্চয় বুঝে ফেলেছেন।
টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা কতখানি?
নিচে উল্লেখ করা দু’টি সাইট থেকেই বাংলাদেশীরা টাকা ঘরে তুলছেন। এ ব্যাপারে এখন আর কোনো দ্বিধা নেই। পদ্ধতি সম্বন্ধে কথা বলা হবে সবশেষ ৭ম পর্বে।
ওডেস্কডটকম-এ দু’ধরনের কাজের মধ্যে একটির ক্ষেত্রে কখনো কখনো টাকা মার যায়। এ কাজগুলো ফিক্সড প্রাইস ধরনের। সাবধানতার জন্য এমপ্লয়ারের অতীত কাজের ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করে নিতে হবে। ছোট ছোট ভলিউমে কাজ পাঠিয়ে ধাপে ধাপে পেমেন্ট নিতে হবে। আর ফ্রিল্যান্সারডটকম-এ আবেদনের সময় কিছু অংশ এস্ক্র করে নিতে হবে অর্থাৎ এমপ্লয়ার কিছু ডলার ওই সাইটে গ্যারান্টি হিসেবে জমা রাখবেন।
এই লেখাটির মূল লেখক হাসিনুল ইসলাম। মূল লেখা
0 টি মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন